দুই
আমি যে মাইন্ড খাইছি সেইটা মনে হয় শিমুল ধরতে পারে। আমাকে আর ঘাঁটায় না। হাত বাড়িয়ে গাড়ির রেডিও চালিয়ে দেয়। রেডিও চালু হতেই মিহি গলায় কোনো এক অজানা থাই মেয়ের কাতরোক্তি ভেসে আসে। শিমুল হেড়ে গলায় গানের তালে তাল মেলায়। ও যে অল্প-স্বল্প থাই জানে তা জানতাম, কিন্তু এখন দেখি ভাষাটাতে ওর বেশ ভালোই দখল আছে। গানটাও মনে হয় বেশ আবেগের। শিমুল আবেশে চোখ বুঁজে গাইতে থাকে “গি উন… গি উন মা লাও টি মাই যার?”
সামনে রাস্তা বেশ আঁকাবাঁকা। এভাবে চোখ বুঁজে গান গাইলে না জানি কি হয়ে যায় সেই ভয়ে বাধ্য হয়েই মৌনতা ভাঙি, “শিমুল, সাবধান! সামনে কিন্তু বামে বাঁক!”
শিমুল উদাত্ত গলায় বলে, “আরে পুরা ব্যাংকক আমার হাতের তালুর মতো মুখস্থ! চোখ বুঁইজা এক্কেরে তোমারে আমার বাসায় নিয়া যামু। গি উন… গি উন মা লাও…” এই বলতে বলতে সে সাবলিল ভাবে গাড়ির ডান চাকা আইল্যান্ডে তুলে দেয়। আমি ভয়ার্ত ভাবে ড্যাশবোর্ড জাবড়ে ধরি। শিমুল কিছুই হয় নাই এমন ভাবে গাড়ি আবার রাস্তায় নামিয়ে এনে বলে, “এই আইল্যান্ডটা কালকেও আছিলো না… বুঝছো? নতুন করছে!”
আমি মাথা নেড়ে সায় জানাই।
শিমুল আঁকা-বাঁকা রাস্তা পেরিয়ে একটি গলিতে গাড়ি ঢোকায়। চারপাশে কাঠের দুই-তিনতলা বাড়ি। কারুকাজ করা ছাঁদ। বারান্দায় কাঠের রেলিং। সেখানে থেকে নানান রঙের কাপড় ঝুলে আছে।
শিমুল গাড়ি পার্ক করে নামতে না নামতেই এক দঙ্গল বাচ্চা ওকে ঘিরে ধরে। ও দেখি খুব তরল হয়ে যায়। কেমন হাত পা নেড়ে হই হই করে বলে, “গুন যাই গুর বক… অ্যা? গুর বক? কেন্ডি?” এরপর পকেট থেকে সবাইকে চকোলেট বের করে দিয়ে আমার দিকে ফিরে বলে, “মহল্লার পোলাপাইন। আমাকে খুব রেসপেক্ট করে বুঝলা?”
আমি ওর সাথে পাশের বাড়ির সিঁড়ি বেয়ে দোতলায় উঠে যাই। শিমুল জাদুকর জুয়েল আইচের মতো দরজা খুলে হাত নেড়ে বলে, “আসো আসো… এই আমার ছোট্ট কুটির!”
আমি ঢুকে তব্দা খাই! প্রকান্ড বৈঠকঘর চামড়ার আসন, হাইডেফিনিশন টেলিভিশন, প্রাচ্য দেশীয় ল্যান্টান-মুখোশ-অঙ্কন দিয়ে পরিপাটি করে সাজানো। একপাশে শোবার ঘরের দরজা। অন্যপাশে বৈঠকঘরের সাথে লাগোয়া রান্নাঘর আর খাবারটেবিল। আর সবচেয়ে দর্শনিয় হলো বাম দেঁয়াল ঘেঁষে প্রকান্ড বইয়ের তাক। আমি গুটিগুটি পায়ে সেদিকেই হেঁটে যাই। শেক্সপিয়র, হেনরি, গোর্কি, লন্ডন, শেলি, রবীন্দ্র, সত্যজিৎ, বঙ্কিম কার বই নাই! এমনকি তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা, ওয়েস্টার্ন, সেবা রোমান্টিকেরও বেশ ভালো কালেকশন।
শিমুল আমার নয়নতারার নাড়াচাড়া দেখে হেঃ হেঃ করে হাসে। বলে, “কি? ‘গন্দম’ আছে নাকি দেখতেছো, না? তিন নম্বর তাকের বাম কোনায় দ্যাখো!”
দেখি আসলেই সেখানে ‘গন্দম’-এর এক কপি খুব যত্ন করে রাখা। শিমুলের কাছে ঝাড়ি খাওয়ার অভিমান আমার বাতাসে মিলিয়ে যায়। মনে হয়, নাহ ছেলেটা এতো খারাপ না।
আমাকে বইয়ের সামনে রেখে শিমুল ফ্রিজ থেকে খাবার বের করতে থাকে - কাচ্চি বিরিয়ানী, বোরহানী, মাংসের চপ, মুরগীর সালুন। খাবার মাইক্রোওয়েভে দিয়ে সালাদ কাটতে কাটতে বলে, “বইসা পড়ো। হাতে সময় কম। আগে খাদ্যখানা এরপরে ঘুরতে বাইরামু।”
আমি বেসিনে হাত ধুতে ধুতে শুধাই, “এই সময়ের মধ্যে পুরা ব্যাংকক দেখা যাইবো?”
শিমুল বিরক্তিতে ভ্রু কুঁচকে ফেলে, “ব্যাংককরে কি পাইছো? নাখাল পাড়া? চাইর ঘন্টায় তুমি কি দেখবা? তোমারে প্রত্থমে ওয়াল্ডট্রেড সেন্টারে নিয়া যামু। টুকটাক কেনাকাটা করলা। ব্যাংককে জিনিসপত্রের দাম খুব সস্তা বুঝলা?”
“আচ্ছা।”
“এরপরে তোমাকে নিয়া যামু পাথপং। এইখানে ট্যুরিস্ট আসলেই পাথপং-এ যাইতে চায়। পরে সবাইরে গল্প করতে পারবা। ওইখান থেইকা এক্কেরে এয়ারপোর্ট।”
আমি চেয়ারে বসতে না বসতেই শিমুল পাতে একগাদা বিরিয়ানী তুলে দেয়। আমি হা হা করে উঠি, “আরে এতো খাইতে পারবো না।”
শিমুল কেমন মমতা নিয়ে বলে, “আরে খাও খাও। এখন আমাদের বাড়ন্ত বয়স!”
আমাদের বাড়ন্ত বয়স যে আর নাই সেই কথাটা আমি আর ধরিয়ে দেই না।
“তুমি খাইবা না?”
“আমি দুপুরে ভারী খাবার খাইতে পারি না। তোমারে আনতে যাওয়ার আগে কলা-রুটি খাইয়া গেছি।”
“আচ্ছা, তুমি এয়ারপোর্টে একদম টাইমে ক্যামনে পৌঁছাইলা?”
“আমার এক বন্ধু আছে এয়ারপোর্টে কাম করে। সেই কল দিয়া জানাইছে আমারে ফ্লাইট লেট।”
মুখে বিরিয়ানী তুলেই বুঝতে পারি বিশাল ভুল হয়ে গেছে। অতি অখাদ্য জিনিস। তার উপর প্রচন্ড ঝাল। ঝাল আর মুখের বিস্বাদ ভাব কাটাতে বোরহানী মুখে দিতেই আমার শরীর কেঁপে কেঁপে ওঠে। এতো লবনাক্ত পানীয় আমি জীবনে কখনো পান করি নাই।
শিমুল খুব উৎসাহ নিয়ে বলে, “কেমন হইছে?”
আমি কোনো রকমে কাশি সামলে বলি, “ভালো। রান্না কি তুমি করছো?”
“আরে নাহ! আমার অতো সময় আছে? একটা হোটেল থেইকা আনছি। খুব ভালো হোটেল। মালিক আবার আমাকে খুব স্নেহ করে।”
আমি খাবার মুখে না তুলে নাড়াচাড়া করছি দেখে শিমুল কেমন চোখ ছোট ছোট করে ফেলে। বলে, “ভালো না লাগলে খাইয়ো না। ফালায় দাও। ব্যাপার না!”
ধরা পড়ে গেলাম নাকি সেই ভয়ে আমি মুখে একগাদা বিষাক্ত বিরিয়ানী তুলে নিয়ে বলি, “আরে না, না… ভালো তো। সুন্দর!”
শিমুল কেনো জানি খুব খুশি হয়ে যায়। আমার পাতে সালাদ, মাংসের চপ আর মুরগীর সালুন তুলে দিয়ে বলে, “সালাদটাও খাও। ভাইটামিন আছে।”
আমি অত্যাচার সহ্য করে যাই।
খাবার শেষ হতেই শিমুল তাড়া লাগায়, “চলো বাইর হই। হাতে বেশি সময় নাই।”
আমার সিগারেট ধরাতে খুব মনে চায় কিন্তু ভয়ে কিছু বলি না। ওর সাথে চুপচাপ গাড়িতে উঠে বসি। এইবার শিমুল আর গান-টান ছাড়ে না। আমাকে জিজ্ঞেস করে, “সচলের অবস্থা কি বুঝ?”
“ভালোই। ইদানিং কেমন যেনো বোরিং হয়ে যাইতেছে। সব সিরিয়াস লেখা।”
“এইটা ঠিক কইছো। হালকা লেখা পোস্টায় না কেউ।”
“হিমু ভাইয়ের লেখাগুলো মজা লাগে। উনিও ইদানিং হালকা লেখা কম লিখতেছেন।”
শিমুল কেমন গলা নামিয়ে বলে, “কাহিনী জানো না?”
আমি রহস্যের গন্ধ পেয়ে নড়েচড়ে বসি, “কি কাহিনী?”
“আরে হিমু ভাইয়ের তো মানি লন্ডারিং এর ব্যবসা।”
“তাই নাকি!”
“আরে হ! কইতাছি কি? হিমু মানি একচেঞ্জ এর শাখা দ্যাখো নাই নর্থসাউথের সামনে? পরে ড়্যাবের গুতা খাইয়া জম্মন দেশে গিয়া লুকাইছে।”
শিমুল এভাবে একে একে প্রতিটি সচল সদস্যদের গোমর আমার কাছে ফাঁক করতে থাকে। আমি বিস্ময়য়াকুল হয়ে ভাবতে থাকি, শিমুল এতো ক্যামনে জানে!
ব্যাংককের রাস্তা বেশ পরিস্কার। একটু পর পর ফ্লাইওভার, চারপাশে আকাশছোঁয়া ইমারত, রাস্তা জুড়ে দামী গাড়ি, হাঁটাপথ জুড়ে সুন্দর সুন্দর স্বল্পবসনা মেয়ে। আমার বুক থেকে দীর্ঘশ্বাস নেমে আসে। বাবা বলতেন এক সময় বাবার ইউনিভার্সিটি, ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, থাইল্যান্ডের ছাত্রদেরকে বিনা পয়সায় বৃত্তি সহ পড়ার সুযোগ করে দিতো। স্কুলের বেতন দেয়া তো দূরের কথা, বাংলাদেশের মতো দামী দেশে চলার মতো পয়সাও ওদের ছিলো না। আর এখন সেই বাংলাদেশ থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ছেলেমেয়ে পড়তে, কাজ করতে আসে এখানে। ওরা এগিয়ে গেছে। আমরা পড়ে আছি সেই সেখানেই।
শিমুল ওয়াল্ডট্রেড সেন্টারের একটু দূরে গাড়ি পার্ক করে। আমরা দুইজন গল্প করতে করতে এগিয়ে যাই। রাস্তার দুই পাশে ক্যানভাসাররা নানান জিনিস সাজিয়ে বসেছে। শিমুলকে জিজ্ঞেস করতে জানালো, ব্যাপারটি অবৈধ নয়। সরকার ওদের কাছ থেকেও ট্যাক্স পায়। তবে ওদের প্রত্যেকের জায়গা নির্ধারিত, সেই জায়গার বাইরে বেচাকেনার অধিকার নেই। ওদের মাঝে কিছু বেআইনি ক্যানভাসার থাকলেও পাত্তা দেবার মতো কিছু নয়। বরং ট্যুরিস্টরা এ ধরনের দোকানেই বেশি আকর্ষণ বোধ করে।
শিমুলের বেশি ঝাল বিরিয়ানী আর লবনাক্ত বোরহানী পান করে বুকটা কেমন হাঁশফাঁস করছিলো। তাই রাস্তার ধারে মনিহারি দোকান দেখে আমি উল্লসিত হয়ে উঠি। সেখানে ঢুকতে গেলে শিমুলের বাঁধা, “কি ব্যাপার?”
“একটা কোক নেই। পিপাসা লাগছে।”
শিমুল আকাশ দেখে বলে, “হ! আমারও। বেশ গরম পড়ছে আজকে। একটু পরে সূর্য ডুবলে অবশ্য আরাম পাইবা। তয় কোক খাইবা কেন?”
“তাইলে?”
“হে হে! চলো দেখাইতেছি।”
শিমুল আমাকে রাস্তার ধারের একটি ছাউনিতে নিয়ে যায়। সেখানে দু’টি মেয়ে কি কি সব পানীয় সাজিয়ে বসেছে। শিমুল ওদেকে থাই ভাষায় কি কি সব বলে ওরা আমাদের হাতে দু’টি পলিথিনের ব্যাগ ধরিয়ে দেয়। ভেতরে তুমুল সবুজ রঙের কোনো পানীয়। পলিথিনের উপরে গিট্টু মারা, আর সেই গিট্টুর মাঝে প্লাস্টিকের পাইপ। আমি দাম দিতে চাইলে শিমুল কেমন হইহই করে ওঠে, “আরে আমার মহল্লায় আসছো। তুমি দাম দিবা মানে?” শিমুল খুব তৃপ্তি নিয়ে পাইপে চুমুক দেয়।
নতুন কোনো দেশে গেলে সেই দেশের রাস্তার খাবার খাওয়াটা আমার পুরাণো অভ্যাস। তাই আমিও উৎসাহ নিয়েই পানীয়ে চুমুক দেই। খুব একটি মজার যে ছিলো তা বলবো না, তবে বরফকুচি মেশানো সবুজ পানীয়টি গরমের দিনে বেশি ঝাল বিরিয়ানী আর লবনাক্ত বোরহানী পানের পর অমৃত লাগে।
ওয়াল্ডট্রেড সেন্টারে ঢুকে দারুন লাগে। শিমুল ঘুরিয়ে দেখায়। সব দামী ব্রান্ডেরই দোকান আছে। তার উপরে আছে পাইরেটেড সিডি-ডিভিডি আর দুই নম্বরী ব্রান্ডের দোকান। জিনিসপত্রের দাম দেখে আমার চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। এতো সস্তা!
মিশরীয় তুলার সাদা শার্ট কেনার ইচ্ছে আমার অনেকদিনের। টরন্টোতে দেড়শো ডলারের নিচে পাওয়া যায় না। ওয়াল্ডট্রেড সেন্টারে আমি কিনলাম মোটে ত্রিশ ডলারে!
শিমুল এক ফাঁকে কোত্থেকে যেনো আমার জন্য একটি শার্ট কিনে নিয়ে আসে। আমি খুব বিব্রত হয়ে যাই। শিমুল আবেগ নিয়ে আমার কাঁধে হাত তুলে দেয়, “আরে নাও। ভালোবাইসা দিলাম। কবে দেখা হইবো না হইবো! কানাডার ভিসা যদি না পাই? দ্যাখো পছন্দ হইছে নাকি?”
আমি প্যাকেট খুলে টাশকি খাই। অবিকল শিমুলের পিচ্ছিল হাওয়াই শার্টের মতো। রঙের বাহুল্য শুধু একটু বেশি।
“কি পছন্দ হইছে?”
“হইছে!”
“তাইলে পইরা ফেলো। দুই ভাই এক শার্ট পইরা ঘুরুম।”
আমি বিমর্ষ মুখে টিশার্টের উপরে শিমুলের দেয়া শার্টটি পরে ফেলি।
(আগামী পর্বে সমাপ্য)
© অমিত আহমেদ
প্রথম পর্ব
ছবি কৃতজ্ঞতা: Marius @ http://cringel.com
এক্ষণে জানাইয়া রাখা উত্তম, ইহা একটি কাল্পনিক উপাখ্যান
মন্তব্য
হুম .................. ভালই তো ঘুরলেন । তা ছবিতে কি ঐটা থাই বোরহানী ।
নিবিড়
না-রে ভাই। ওইটা থাই ভেষজ পানীয়।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
কঠিন হচ্ছে। চলুক
--------------------------------------------
<ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত> - আমার সিগনেচার
--------------------------------------------
বানান ভুল হইতেই পারে........
মজার, চলুক.....
শুধু ভাল লাগেনা যখন দেখি দেশকে বিচার করা হচ্ছে তার শান্ শউকত্, রাস্তা ঘাট দেখে।
:.:::....:..::..:.::...:.:.:...:.:..:..:::....::..:...:..:.:.:....:..:.:.:.:.
To see Photos Visit: www.sirajul.com
এই পর্বে এক্কেবারে ফাটাইয়ালাইসেন। ছবির মত বর্ণনা।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
সিরাজ ভাই,
একটাও মিসা কতা কইছে? এত দেশ প্রেম দিয়া কয়টা চুল ফালাইতে পারছেন।
এগো দেখেন, দেশের পতাকা মার্কা বিকিনি/প্যান্টি পইরা দেশরে কই নিয়া গেছে।
মনে কিছু নিয়েন না, দোষ সবার। আমারও।
--------------------------------------------
<ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত> - আমার সিগনেচার
--------------------------------------------
বানান ভুল হইতেই পারে........
হুমম , আফশোস হচ্ছে এখন, শিমূলের কথা শুনে ও থাকতে থাকতে আবার কেনো ব্যাংকক গেলাম না।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
সেইরম লিখসেন অমিত ভাই। অনেকদিন কোন লেখা পইড়া এত মজা পায়া হাসি নাই। খুউব ভাল লাগসে।
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
হুঁম, শিমুল ছেলেটা তাহলে তত খারাপ না দেখছি ! আপনাকে তো ভালোই পটাইছে !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা হা হা।
হাসতেই আছি...
মজা হইছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
বুঝলাম
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ব্যাংককের রাস্তাঘাটে খাওন-দাওন খুব মজার।
লেখাটাও মজার হইতেসে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
শেষ বিচারের আসরে উকিল নিয়োগের ব্যবস্থা না থাকলে ক্যাম্নে কী!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ব্যাংকক হয়া দেশে আইতাছি।
সবাইকে ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
নতুন মন্তব্য করুন