আমার রুট ছিলো টরন্টো-আবু ধাবি-ঢাকা। টরন্টো থেকে যারা ইত্তিহাদে করে বাংলাদেশ পাকিস্তান কিংবা ভারত যাবেন তাদের সবাইকেই আগে এই প্লেনে আবু ধাবি যেতে হয়; সেখান থেকে ভিন্ন প্লেনে যে যার পথে। সেই টরন্টো টু আবু ধাবির পথে আমার সঙ্গী হলেন জনৈক পাকিস্তানী।
বোইং এর দুই পাশের জানালা ধরে দু'টো করে আসন, আর প্লেনের শিরদাঁড়া বরাবর তিনটি। মাঝের আসনের একদম বামে বসেছি আমি। মাঝের আসনে একটু পরে এসে বসলেন জনৈক পাকিস্তানী। বেশ মিশুক মনে হলো। সিটে বসতে না বসতেই আমার সাথে আলাপ জমানোর চেষ্টা করলেন। নিজের নাম, কোথায় কাজ করেন, কতদিন পরে পাকিস্তানে যাচ্ছেন, বউ-বাচ্চা কে কে আছেন তার সবই আমার জানা হয়ে গেলো। প্লেনে ওঠার আগ পর্যন্ত ল্যাবে কাজ করেছি। দু’টো মিটিং ছিলো। ল্যাব-বাসা যাওয়া আসা করে প্রচন্ড ক্লান্ত ছিলাম। হুদা আলাপের কোনো ইচ্ছে ছিলো না। উনি সেটা বুঝতে পেরেই মনে হয় চুপ হয়ে গেলেন; আমাকে আর তেমন ঘাঁটালেন না। পাকি ভদ্রলোক খুব নামাযী দেখলাম। প্লেনের সিটে বসেই একদফা নামায পড়ে নিলেন।
একটু পরেই একদম ডান পাশে পাকি ভদ্রলোকের পাশের সিটে এসে বসলেন শ্যামবর্ণ-শ্মশ্রুমন্ডিত-জোব্বা পরিহিত জনৈক ভদ্রলোক। উনি কে ছিলেন তখনো জানি না, তবে বুঝলাম মস্ত কেউ হবেন। কারণ তাকে দেখেই পাকি ভদ্রলোক খুব উত্তেজিত হয়ে পড়লেন। ব্রাদার-ব্রাদার বলে একাকার করলেন। আমি ওদের দু'জনকে আলাপে রেখে একটা মিনি ঘুম দিয়ে নিলাম।
ঘুম থেকে উঠে দেখি দু'জনে ধর্ম নিয়ে জোর আলাপ চলছে। বিষয় শিয়া-সুন্নি। তাদের আলাপে জানতে পারলাম জোব্বা পরা ভদ্রলোক সুন্নির সৈনিক আর পাকি ভদ্রলোক শিয়ার। মন দিয়ে আলাপ শুনলাম। বেশির ভাগ বিষয়েই দ্বিমত। কেউ কোনো হাদিসের রেফারেন্স দিলেই দেখি অন্যজন আঙুল তুলে বলে দেন সেটা ভুয়া হাদিস। তবে একটি বিষয়ে দু'জনকেই মোটামুটি একমত হতে দেখলাম সেটা হলো সালমান রুশদীর মৃত্যুদন্ড দেয়া দরকার। আমি এই ফাঁকে একটা প্রশ্ন করে বসলাম। এই যে মুসলিম উম্মাহ একটু কিছু হলেই মৃত্যুদন্ড দিতে চায় এটার ব্যাপার্টা কী?
বোঝা গেলো এই প্রশ্ন তাদের কারুরই পছন্দ হয় নাই। এমনিতেও মনে হয় তারা আমার উপর খুব একটা সন্তষ্ট ছিলেন না ডিনারে রেড ওয়ান সেবন করায়। যাই হোক, তারা আমার প্রশ্নের জবাব দিলেন রাজনীতির ষড়যন্ত্র ইত্যাদির কথা বলে। সাথে অনেক সম্পুরক কথাও বললেন। ইসলাম নাকি সমস্যার সমাধান করে মূল থেকে। অপরাধ হলে সেই অপরাধ থেকে সমাজকে মুক্ত করতে হবে। চুরি করলে যে হাত কেটে ফেলার বিধান আছে তা আছে দৃষ্টান্ত তৈরি করার জন্য। আমার কাছে যুক্তি তেমন যুতসই না লাগায় জিজ্ঞেস করলাম, হাত কেটে ফেললে কি অপরাধের মূল উৎপাটন হয়? এর চেয়ে চুরির কারণটা জেনে সেটা সারাই করলেই কি ভালো না? তারা তখন যাকাত নিয়ে আলোচনা শুরু করলেন। ইসলামে অন্য পন্থাও আছে। তারা বললেন। আমি শুনলাম। তর্কে যোগ দিতে হচ্ছে হলো না আর। শুনতে শুনতে একদফা ঘুমিয়েও নিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি তাদের আলাপ-তর্ক চলছেই।
পরে আবু ধাবিতে স্মোকিং রুমে আমাকে পাকড়াও করলেন এক বাঙালি। উনার মাধ্যমে জানতে পারলাম আমি কী চরম সৌভাগ্যবান। আমার পাশের জোব্বা পরিহিত ভদ্রলোক নাকি ছিলেন পিস টিভির স্টার বক্তা ড: আবু বিলাল। বাঙালি ভদ্রলোক খুব আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনার সাথে তো অনেক আলাপ হলো শুনলাম। বিজনেস কার্ড-টার্ড দেয় নাই আপনাকে? দেখি?" তার কথায় বুঝলাম আশে পাশের সব বাঙালি-পাকি-ভারতীয়দের কান ছিলো এই আড্ডায়। তবে বাঙালি ভদ্রলোককে হতাশ করতেই হয়; "আমার সাথে নয়। উনি আসলে আলাপ করছিলেন পাকি ভদ্রলোকের সাথে।"
© অমিত আহমেদ
মন্তব্য
অমিত ভাই, কী ভাগ্য আপ্নার! খাওয়াবেন কবে?
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
তুমি তেল ছাড়া পরোটা খাওয়াবা কবে সেইটা আগে কও মিয়া
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
বিপ্রতীপ বলেছেন,
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
তেল ছাড়া পরোটা...
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
কিং-কং,
পরোটা আমারটা একটু বেশি ভাজা হবে, মুচমুচা, তবে সাবধান - পুড়ে যেনো না যায়!
____________
অল্পকথা গল্পকথা
কবে যে জোকার নায়েকরে প্লেনে পাশের সিটে পাবে কেউ!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
হ... খাওয়া চাই, অমিত ভাই!
ঐ লুকরে ফেইসবুকের জোকার নায়েক গ্রুপে পাঠাইলে মজা হৈত...
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ওই লোকের পরিচয় আগে জানলে এইটা অবশ্যই কর্তাম।
নাকি বাঙালি লোকটার কথা কন?
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
piss টিভি
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
ঝক্কাস!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
অমিত ভাই কী কপাল আপনার। খাওয়ান।
আমার কতদিনের ইচ্ছা গুরু ( পড়ুন ছাগু ) জোকার নায়েকের সাথে সাক্ষাত করার!!
-------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হুঁম..., আজকে আজিজে গিয়েই খবর পেয়েছি যে অমিত এখন ঢাকায়। পোস্ট পেয়ে নিশ্চিত হলাম। কেননা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার মাঝখানে যার হুদা হুদাই ঘুম পায়, সে তো অমিত না হয়েই যায় না ! হা হা হা !
ঢাকায় স্বাগতম।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
ধইন্যবাদ।
খুব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট তুলে ধরেছেন তো রণ'দা। এহ হে। ঘুম পেয়ে গেলো।
আগামীকাল দেখা হবে আশা করি অনেকের সাথেই। আর যে কোনো আড্ডায় আমাকে ডাক দিলেই পাবেন।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
অমিত তাহলে এবার রাস্তায় ইমান পরিষ্কার করে তবে এসে ঢাকায় নামলো?
(অমিতের নারী পাঠকরা না দুঃখে বুক ফেটে মরে)
লীলেন ভাই, আপনার মোবিল নাম্বার চেঞ্জ হয়েছে নাকি? গতকাল চেষ্টা করে পেলাম না।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
ওয়েলকাম ব্যাক @ অমিত।
খোমাখাতায় ফোন নং দিয়েছি। একটা খোঁচা দেবেন প্লিজ।...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অমিত,
এরকম বুজুর্গানে দ্বীন, পেয়ারে হাজেরীনের সংস্পর্শে এসেছ, তোমার তো ব্যাফক সৌভাগ্য
- এইরম কাউরে দেখলেই বিনাবাক্যব্যয়ে আগেভাগে ফটুক খিচাইয়া তারপরে কথাবার্তা শুরু করতে হইবো এখন থাইকা দেখি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অমিত ভাইরে কি আলবাব ভাই ছোট ভাই ডাকে?
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আপনি কুলাঙ্গার । কপাল ভাল যে আড্ডায় কান না দেয়ার শাস্তি হিসেবে কান কেটে ফেলেনি । অথবা বলা যায়না, উপযুক্ত পরিবেশ পরিস্থিতি পেলে তাও হয়ত করে বসত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
@ হিমু ভাই, গত পরশু আমার এক দোস্ত খুব আগ্রহ নিয়ে বলে জাকির নায়েকের কথা শুনেছিস? আমি বললাম হ। সে একটা গাধা। শুনে দোস্ত আমার খুব কষ্ট পাইলো। আমার দোস্ত বিবিএ-এমবিএ করা। এখন ভালো চাকরি করে। তবু জাকির নায়েকের বিপক্ষে কোনো কথা শুনতে রাজি না। কোনো যুক্তিও না। যা বলি তাই সে উড়িয়ে দেয়। এমন লোকের জন্যই এরা পাত্তা পায়।
@ ইশতিয়াক রউফ, খাওয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে ফযর এর নামাযটা ধর। আখেরে ফায়দা হবে।
@ দ্রোহী ভাই, সাইটে এতো খাবারের ছবি দেখি, সেগুলো নিশ্চই আপনার চাখার সৌভাগ্য হয়? ক্যান আমার মতো দুর্ভাগার কাছে আবার খাওনের আবদার করেন?
@ অতিথি লেখক, কি করতেন দেখা হলে?
@ প্রকৃতিপ্রেমিক ভাই, হ ভাই। বলেন সুবহানাল্লা।
@ ধুসর গোধূলি, ফটুক তোলা কি হালাল?
@ রায়হান আবীর, হ। ক্যান? কী ব্যাপার? অপু ভাইও কি সিরিয়াস আলাপের মাঝে ঘুমায় পড়েন নাকি?
@ এনকিদু, আমার নাম জিগাইসে, আমি বলছি আহমেদ। তারা খুব খুশি, আমিও তাদের ব্রাদার। পরে দেখে আমার মধ্যে ধর্মীয় আচারের কোনো বালাই নাই। আবার প্রশ্নও করি কুফরি মার্কা। তাদের দ্বীনি আলাপেও কান দেই না। "কান কাটা" এর উপযুক্ত শাস্তি হতে পারে বৈকি। এভাবে "আমি" সমস্যার "মূল থেকে উৎপাটন" হবে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
অমিত ভাই আপনি পয়লা পাপ করছেন ওই রকম এলমদার মানুষের দ্বীনী বয়ান না শুইনা, দ্বিতীয় পাপ করছেন, আমাগোরে সেই বয়ানের বয়ান না দিয়া। আমারা খালি জানিলাম তাহারা দ্বীনী আলাপ করিতেছে আর আমাদের ভাষ্যকার তখন বেঘোরে ঘুমাইতেছে। আহা কতগুলান সওয়াব হাতছাড়া হইয়া গেল ...
.................................................................................................................
--------------------------------------------------------
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে/ লিখি কথা ।
আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার/ স্বাধীনতা ।।
ওদের সবার বয়ান কম বেশি ওই একই। শুনে সময় নষ্ট করার চেয়ে ঘুম ভালো। তাদের কাছে পিঠে ছিলাম, তাই তাদের সওয়াবের ছিটেফোঁটা আমার গায়ে এসে পড়েছে, সেই আশায় আছি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
ঠিকাছে, আপনের ধারেকাছেপিঠে একটু ঘুরঘুর আমরাও করমুনি কয়দিন- সেই ছিঁটেফোঁটারও ছিঁটেফোঁটাফোঁটাছিঁটাও যদি কিছু পাই!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ওয়েলকাম ব্যাক। গতকাল দেখা হইছিলো কিন্তু কথা হয়নাই। একটা আড্ডার ব্যবস্থা করা যায় না?
...........................
Every Picture Tells a Story
প্রথমেই তো মনে করায়া দিলেন একটা বিরাট দুষ্খের কথা!
গ্যালো মার্চে ব্যাংকক-ঢাকা বোয়িংয়ে আমিও বসছিলাম আপনার মতোই ওই শিরদাঁড়ার তিন-সিটের বাম-সিটটায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই শর্ট কামিজ পরা জনা-এক শর্ট সুন্দরী এসে বেটার-দ্যান-বাটার একটা সফ্ট কমপ্লেকশন আর মাঝারি একটা হ্যান্ডব্যাগ-সমেত প্রায় হামলে পড়লেন আমার ডানের (মানে শিরদাঁড়ার চরম-মধ্য) সিটটাতে। আমার উপোসী চোখ-নাক-কান সবই - বলাই বাহুল্য - মহামোহিত হয়ে গ্যালো সেই এক ঝটকায়। কিন্তু হায়, "অভাগা যেদিকে চায়, সাগর শুকায়ে" ভাগাড় হইয়া "যায়"! মাত্র দেড় মিনিটের মধ্যেই এসে পৌঁছালো সেই শর্ট-বালিকার একটু-বড় বড়বোনটা (বড়আফাও দেখতে খ্রাপ না, যাউক গা!)। ঠিকমতো বসলোই না বড়আফা! তার সুশ্রী-বোনের পাশে আমার মতো রেগুলার একটা কৃষ্ণষণ্ডা দেখে তার সইবে কেন?! ফ্লাইট স্ট্যুয়ার্ডের সঙ্গে ভূরু-কুঁচকানো নাক-উঁচকানো কথা ব'লে বড়আফা সিট চেঞ্জ ক'রে বোন-সহ নিরাপদ হ'লেন আমার থেকে। হায় রে! পুরো রাস্তা (না কি বলবো পুরো আকাশ!) আমি ওই তিন-সিট অঞ্চলে একাই ছিলাম, এতিম অসহায় ... লাঞ্চে রেড-ওয়াইন-ও আমিও সেবন করছিলাম, কিন্তু - যা-ই করি যা-ই দেখি যা-ই ভাবি - ওই বড়বোনগ্রস্ত সুন্দরীর এত ক্ষণায়ূ ঝটকাবায়ুর কথা আমি সারাটা পথ ভুলতে পারিনাই!
আর, দ্বীনিয়াত বিষয়ে আর কী বলবো বলেন! ওই মর্মন্তুদ কাহিনীর পরে এই কাহিনীর কোনো সিন-ই বাকি নাই আর!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
অমিত ভাইয়ের সৌভাগ্যে হিংসা
নতুন মন্তব্য করুন