এক
একটা সময় নর্থ সাউথ আমার দ্বিতীয় বাসা ছিলো। খুব বেশি দিন ছিলাম না অবশ্য; তবে যে ক'দিন ছিলাম আমাকে অবধারিত ভাবেই বিটিএ কিংবা এসপিযি দালানের সামনের টঙ দোকানগুলোতে পাওয়া যেতো। বন্ধু-বান্ধব যারা দেখা করতে আসতো তাদেরকে বলা থাকতো তারা যেনো এসে যে কোনো টঙে অথবা পিচ্চিদের কাছে আমার খোঁজ করে। ওরাই দেখিয়ে দিতো আমি কোথায় আছি।
এহেন আড্ডার কারণ ছিলো কয়েকটা। প্রথমত, আমার দোস্ত সমাজের বাস বনানী ঘিরে। ওদের সবাই এনএসইউ-তে না পড়লেও দুপুরের পর বেরিয়ে হেঁটে আড্ডায় চলে আসতো। দ্বিতীয়ত, আমি এনএসইউ-তে ঢুকেছিলাম এইচএসসি দেবার ঠিক পরেই। ফলাফল বেরুনোর আগে। নিয়েছিলাম মোটে একটা ক্রেডিট কোর্স। তাই হেলাফেলায় দিন কাটাতাম; ভাবতাম আগে ফলাফল বের হোক। আর সবশেষ ও প্রধান কারণ হলো - স্বভাব। আড্ডা রক্তে থাকলে আর কিসের কী!
বছর গড়িয়ে প্রবাসে এলাম, আর সেই আড্ডার সুর গেলো কেটে। বছর-দুই বছর বাদে দেশে আসি। সেই সুযোগে চেনাজানার সংখ্যা কমতে থাকলো। পুরানো অনেক বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ কমতে কমতে এমদম বন্ধই হয়ে গেলো। সবার সমাবর্তন হয়ে গেলো। নতুনদের কাউকেই তেমন আর চিনি না। সব মিলিয়ে বেঁচে থাকলো আড্ডার একটা ভঙ্গাংশ মাত্র। কিছু হার্ডকোর আড্ডাবাজ যারা বউ থাকলে বউকে মানিয়ে, চাকরি সেরে, সব ঝঞ্ঝা কাটিয়ে বিকেলে আড্ডায় আসবেই আসবে। এলাকার বন্ধুরা, যাদের বাসা এনএসইউ এর কাছে-পিঠে, আর কিছু জুনিয়র ছেলে-পেলে। বেশির ভাগ মেয়ে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ নেই-ই বলা যায়। প্রায় সবাই বিয়ে করে ফেলেছে, আড্ডায় আর আসে না।
এবার এসে দেখি সেই ভঙ্গাংশও আর নেই। নর্থ সাউথ ক্যাম্পাস সরে গেছে বসুন্ধরায় আর পুরানো ক্যাম্পাসের দখল নিয়েছে নর্দান ইউনিভার্সিটি। অল্প ক'টা বাদে টঙ দোকানগুলোও আর নেই। তবু মাঝে মাঝে হাঁটতে হাঁটতে ওদিকে যাই। কখনো বন্ধুদেরকে নিয়েই যাই। মঞ্জুর দোকানটা এখনো আছে। এককাপ চা নেই। এনএসইউ এর ছাত্ররা তো আর এদিকে আসে না। আশে পাশের ভবনে যারা কাজ করে তারা আসে। তাদের মাঝে এনএসইউ এর কাউকে হঠাৎ পাওয়া যায়। কিরে সাব্বির! কেমন আছস? কবে আসছস? চা খাবি? সিগ্রেট? কথা শেষ হয়ে যায়। আমি চায়ে চুমুক দিতে দিতে খুব স্বার্থপরের মতো চিন্তা করি। ভাবি ভালোই হয়েছে। আমার আড্ডা তো এমনিতেই মরে গেছে। এখানে অন্য আড্ডা আর না থাকলেই বা কী?
দুই
এখানে ক্ষমা চেয়ে রাখি, ক্যামেরার ডেটা কেবল এখনো কিনতে পারিনি! আজ বিকেলে কিনতেই বেরিয়েছিলাম। মা কিছু জিনিস কিনতে দিয়েছিলেন সেগুলো প্রথমে কিনলাম। জিনিসপত্রের দাম যে কী পরিমান বেড়েছে সেটাও হাতে-কলমে দেখলাম। খাবার-আনাজ-কাপড়-প্রসাধন-সিগারেট সব কিছুরই দাম বেড়েছে। মানুষ এই বাজারে কিভাবে যে সংসার চালাচ্ছে সেটাই একটা বিস্ময়! যাই হোক, গুলশান ১ থেকে মা'র জিনিসপত্র কিনে গাড়িতে গুলশান ২ এ যাবো। সামান্য পথ, এটুকু যেতে প্রায় এক ঘন্টার মতো লেগে গেলো! এর মাঝে আটটা বেজে সব দোকান বন্ধ। এই জিনিসটা আগে এতো কঠিন ভাবে কাউকে মানতে দেখিনি। এখন দেখি আটটা বাজলেই সব দোকানের শাটার নেমে যায়। একদিক থেকে ভালো এটা।
জ্যামের কারণে নানান সমস্যায় পড়ছি। আমাদের ড্রাইভার সাহেবও খুব ভালো বলতে পারেন না কোন রাস্তায় কখন জ্যাম থাকার সম্ভাবনা। কোথাও যাবো ঠিক করে বেরিয়ে দেখা যায় সময়ে আর কুলাচ্ছে না। রাস্তা বদলে অন্য কাজে রওনা হতে হচ্ছে। বললে হাস্যকর শোনাবে হয়তো, তবে ঢাকার এই জিনিসটা আমি এক রকম মিস-ই করতাম।
তিন
বাসায় খেতে খেতে এ ক'দিনের মধ্যেই ওজন বাড়িয়ে ফেলেছি। মা মনে হয় এই একমাসে পুরো বছরের খাবার খাইয়ে দিতে চান। সাথে চাচী-খালারাও যোগ দেন। সবার এক কথা, ওখানে কী না কী খাস! সব সময় না-ও বলতে পারি না। কষ্ট করে কেবল আমার জন্যই তৈরি করেছেন। নিয়ম ধরে সবার সাথে দেখা করতে হচ্ছে, কিংবা ফোন করতে হচ্ছে। ইতিমধ্যে কিছু আত্মীয় বাসায় আমাকে কল করে না পেয়ে, পরে আমি কল করিনি বলে, কিংবা এখনো বাসায় যাইনি বলে অভিমান করে আছেন। আগামীকাল আবার ফোন নিয়ে বসতে হবে। আর পরে বাসায় দাওয়াতে তো যেতে হবেই।
চার
বাংলাদেশর টেস্ট জেতা নিয়ে তেমন কোনো উল্লাস দেখলাম না কারো মাঝে। সবাই খুশি হলেও বলছে, এটা তো হবারই কথা ছিলো। এদিকে গাড়িতে এফএম রেড়িও জকিদের কথা শুনে আমি বিশাল টাশকি খেয়ে আছি। ব্যাপারটা কী আমি এখনো ঠিক সাইজ করতে পারছি না। এমন উচ্চারণের কারণ কী? কোনো কিছুই কারণ ছাড়া হয় না। এমন উচ্চারণ কি এখন কুলনেস ফ্যাক্টর হয়ে গেছে? নাকি যাদের কাছ থেকে ট্রেনিং নিয়েছে তারা এমন অথর্ব বাংলা শিখিয়েছে? কে যেনো একজন বললো রেডিও জকিদের চেহারাটা নাকি একটা ফ্যাক্টর। এটা শুনেও টাশকি খেয়েছি। রেডিও জকিদের কন্ঠ যাচাই না করে চেহারা যাচাই করতে হবে কেনো? তবে এটা শোনার পরে ইচ্ছে হয়েছে কোনো মেয়ে জকির সাথে দেখা করতে। কেউ চেনেন নাকি কাউকে?
© অমিত আহমেদ
মন্তব্য
স্মৃতির ঢাকায় ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন প্রতিটা পর্বে। পরিবর্তন-বিবর্তন এই দূরপ্রবাস থেকেও বুঝতে পারছি লেখার সৌজন্যে।
পুরনো আড্ডাস্থল উঠে যায়, আড্ডার মানুষেরা বদলে যায়, অথবা হারিয়ে যায় জীবনের ভীড়ে। সেই স্থান, সেই মানুষগুলোর সাথে দ্বিতীয়বার দেখা হলে পুরনো স্মৃতিগুলোও একসময় হারিয়ে যায়। তারচে বরং দেখা না হলেই ভালো। থাকুকনা স্মৃতিগুলো।
আমগো নজুভাই সবাইরেই চিনে।
জীবনের বহমানতাকে অস্বীকার বা এড়িয়ে যাবার উপায় নেই। সময় পরিক্রমায় একসময় নতুন নতুন মুখগুলোর সাথে আড্ডামুখর হওয়া আর পুরনো বন্ধুরা জায়গা নেবে গুপ্ত স্মৃতির নির্জন বিষণ্ন পাতায়।
এক নদীতে দু-দু'বার ডুব দেয়া যায় না রে ভাই...! বয়সের সাথে সাথে শুকতলায় বিঁধে যাওয়া কাঁটার সংখ্যা যে বাড়তেই থাকে....বাড়তেই থাকে...
স্মৃতির শহরে তাই সবাইকেই একদিন একা হয়ে যেতে হয়.....
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা। রেডিও জকিরা তো নাকি এখন ফ্যাশন আইকন। বলনে এবং চলনে।
নওশীন সম্ভবত রেডিও টুডে'তে আছে। অন্য চ্যানেলেও হতে পারে।
আজকের প্রথম আলো থেকে -
ছবি - ০১
ছবি - ০২
____________
অল্পকথা গল্পকথা
হ্রমমমমমম
সম্পূরক প্রশ্ন। রেডিও জকির নাম যদি মমতাজ, নূরজাহান কিংবা মোকাদ্দেছ হয়, তাদের শ্রোতা কি বাড়বে না কমবে?
খুব সম্ভাবনা আছে - এসব নামধারী আবেদনকারী(নি) প্রাথমিক বাছাইয়ে বাদ পড়ে যাবে। চলতি হাল-ফ্যাশনে এ নামগুলো 'সাউন্ড' ব্যাকডেটেড। তবে কেউ টিকে গেলে তার নাম মমতাজ>মম, নূরজাহান>নূর্জ, কিংবা মোকাদ্দেস থেকে ম্যাকস'এ রূপান্তরের সম্ভাবনা আরো প্রবল।
____________
অল্পকথা গল্পকথা
রেডিও জকি নিয়ে একটা রহস্যগল্পের প্লট মাথায় ঘুরছে। রেডিও শোনার উপায় নাই অনলাইনে?
রেডিও ফূর্তির সিলেক্টেড অনুষ্ঠান একটা সাইটে আপলোড করতো। সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে চেক করে জানাবো।
____________
অল্পকথা গল্পকথা
ওয়েডিও বা এ ধরণের কিছু একটার লিংক পেয়েছিলাম ফেসবুকে নজু ভাই এর মারফত। সেই লিংক ধরে সম্ভবত অনলাইনে রেডিও শোনা যায়।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
wadio-তে আর/জে নাই। আমি টানা কয়েকদিন শুনে দেখি কিছু গান বারবার আসে।
____________
অল্পকথা গল্পকথা
- http://www.radiogoongoon.com/
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শাহেনশাহ সিমনের কথানুযায়ী ধরে নিচ্ছি সম্ভাবনা আছে নজরুল ভাই নওশীনকে চেনে। সেক্ষেত্রে তাকে শনিবারের সচলাড্ডায় আমন্ত্রণ জানানো যায় না? মাশরুম চপ ফ্রি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
রেডিও জকিদের একটাই চিকিৎসা.....মাইর...
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
দিক্কার জানাই।
____________
অল্পকথা গল্পকথা
হ। বদ্দার মন এত দু দু মরুভূমি হৈল কেন !!
- এইটা বদ্দার মুখের কথা। মনের কথা কয় নাই, মাইরের ডরে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা কাজ দিলাম তোমারে। ঢাকায় যেখানে যেখানে খাবা, সেটা টঙ এর দোকানের চা হলেও অন্তত একটা ছবি তুইলো পারলে। আর যদি সম্ভব হয়, ঠিকানাটা নিয়ে এস।
মোটামুটি তাই করতেছি।
একটা সম্পূর্ণ ছবিব্লগ পোস্টাবোনে দেশ ছাড়ার আগে দিয়ে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
কয়েকদিন আগে একটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুবাদে আর জে নওশীন রে দুই ফুট সামনে থেকে দেখার ভাগ্য হইসিল। দূরত্বটা সত্যিকার অর্থে দুই ফুট দুই ইঞ্চি হইতো যদি তিনি স্নো পাওডার আরেকটু কম করে মেখে আসতেন।
---------------------------------
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হো হো !!! ফাটানি কমেন্ট দিলেন বস, পুরাই উড়কি...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হা হা হা হা
ফাটাইলা স্বপ্নাহত, ফাটাইলা...
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
মাইরালা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মাস ছয়েক আগে একটা ঝটিকাসফরে দেশে গিয়েছিলাম সাত দিনের জন্যে। অনেক কিছুই বদলে গেছে। শুধু ভালো লাগলো এই জেনে যে পুরনো বন্ধুদের অনেকেই এখনো ঠিক তেমনিই আছে। স্যুট-বুট পরা দুঁদে আমলার মুখে প্রায় ভুলে যেতে বসা গালিভরা সম্বোধন শুনতে ভালই লাগছিল। মনে হচ্ছিল কতদিন পর প্রাণ খুলে হাসতে পারছি।
আপনার লেখা পড়তে খুবই ভালো লাগছে। স্মৃতির ঢাকা আর বর্তমানের ঢাকার মধ্যে আপনি হাতড়ে খুঁজছেন কতকিছু। দেশে যেতে এই কারণেই বড় ভালো লাগে। যাবো-কোন একদিন আবার যাবো।
ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
- ভালো ছেলেরা চাপানবিড়িসিকারেট খায় না অমিত উদ্দিন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মজার সিরিজ।
বাংলাদেশরে কিন্তু আমার ব্যাংকক ঘুরে আসার পর ব্যাপক চিপই লাগতেছে। আপনার এক্সপেনসিভ লাগলো কেন ঠিক বুঝলাম না!
তিন নম্বর অংশটা পড়ে আপনার জন্য খারাপই লাগছে। আমি নিজে এসব খুবই অপছন্দ করি। যাহোক, আপনি মনে হয় এনজয়ই করেন। তাহলে ঠিকাছে। তবে দেখেশুনে খেয়েন!
বিদেশের সাথে তুলনা করলে কি চলবে? দামের সাথে মানুষের আয় তো তেমন বাড়েনি। সেদিন শুনলাম একটা পদের জন্য অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছিলো আটশো। গ্রাম থেকে বানের মতো মানুষ এসে ঢুকছে ঢাকায় কারণ গ্রামে কাজ নেই। বেকারের সংখ্যা বাড়ছেই। বাকিরা দিন আনে দিন খায়।
এসব আসলে এনজয়ের কিছু না। বাবা-মা-পরিজনদের জন্য এসব তো একটু সহ্য করতেই হয়।
ধন্যবাদ
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
কোন কোন জিনিষ চিপ লাগছে , দুয়েকটা উদাহরন দেন।
সিগারেট ছাড়া দুনিয়ার কোন জিনিষ বাংলাদেশে সস্তা পড়ে এমনটা নজরে পড়েনি।
আমি একবার একটা এফএম রেডিও প্রোগ্রামে অনেক উৎসাহের সাথে অংশ নিয়েছিলাম।
কিন্তু প্রোগ্রামে গিয়ে দেখি ছেলে জকি , তাতে করে মনটা এমন খারাপ হয়েছিল যে ঠিকমতো কথাই বলতে পারিনি।
একটা এফএম রেডিওর জকি সারা জাকের আর আলী জাকেরের মেয়ে। গলাটা ঠিক মায়ের মতন।
প্রায়ই জকিদের কাছে সাক্ষাৎকার দিতে হয়, একবার সাক্ষাৎকার (লাইভ) দেবার সময় সে আমাদের কোম্পানীর নাম (INPACE) ইনপেইস না বলে ইনপেক বলেছিলো, এরপর আর সাক্ষাৎকার দিইনি।
...........................
Every Picture Tells a Story
লেখাটা ভালো লাগলো। চন্দ্রবিন্দুর আড্ডা নিয়ে একটা গান আছে।
যদিও আড্ডা এখন আর আগের মত হয় না।
আর সচলাড্ডায় নওশীন আসলে জানায়েন। যদিও নওশীন বিবাহিতা এবং তার একটি বাচ্চা আছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
একজন কথা বন্ধু
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
অমিত ভাইজান
সামারে আরো কোথায় যেন যাবার কথা?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
এইবারে আর হবে না-রে আপুমনি।
টাকা-পইসা সব খর্চা করে ফেলেছি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
@ ইশতিয়াক রউফ, দেখি একদম শেষ পর্যন্ত সিরিজটা টেনে নিয়ে যেতে পারি কিনা। থ্যাংকস ব্রো।
@ প্রকৃতিপ্রেমিক'দা, আসলেই।
@ রণদীপম বসু, ঠিকই রণ'দা। এটাই বাস্তবতা।
@ জাহিদ হোসেন, আপনি নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান। একদম কাছের ক'জন বন্ধুর সাথে এই সম্পর্ক কিন্তু সারা জীবন থেকে যাবে। অনেক বিরতির পরে দেখা হলেও মনে হবে না অনেকদিন পর দেখা হলো। আড্ডার তাল কাটবে না। আগের মতোই গালিগালাজ হবে। হাসি-ঠাট্টা হবে। মারামারি হবে।
@ ধুসর গোধূলি ভাই, আজ্ঞে গোধুলি চৌপাশীয়া, মশায়?
@ আরিফ জেবতিক ভাই, হা হা হা
@ মুস্তাফিজ ভাই, মেয়ের গলা সারা জাকেরের মতো ঠিকাছে, উচ্চারণ অন্যদের মতো না তো আবার? আমার মেয়ে জকিদের দেখার খুব শখ হয়েছে। ওরা বাস্তব জীবনেও ওভাবে উচ্চারণ করে কিনা দেখার ইচ্ছে।
@ পরিবর্তনশীল, কও কী মিয়া? আসলেই? তুমিই বা এতো জানলা ক্যামনে?
@ রায়হান আবীর, এই ছবি কোত্থেকে জোগাড় করলা আবীর?
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
রেডিও এবিসি তে ক্যাম্পাস ক্যাম্পাস অনুষ্ঠান হয়। সেখানে আমাদের ইউনি গেছিল। পেছনের ছেলেরা সব আমার ক্লাস মেট। ছবি সৌজন্য- ফেসবুক।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
এই সিরিজটা খুবই দারুণ। অন্যরকম মজা।
নতুন মন্তব্য করুন