সচলায়তন সংকলন -প্রথম খণ্ড শেষতক হাতে আসল। প্রথমেই এর পেছনে যারা শ্রম দিয়েছে সবাইকে অভিনন্দন। আমি আসলে ততটা সচলায়তনের নিয়মিত পাঠক না হওয়ায় এখানকার অধিকাংশ লেখাই প্রথম পড়ছি । প্রথমটায় সূচিপত্র না থাকায় একটু বিরক্ত হলেও পরে আবিষ্কার করলাম এর একটা ইতিবাচক দিকও আছে - অনেকটা বাধ্য হয়েই সবগুলো লেখা চেখে দেখছি। বইটার প্রচ্ছদ দেখে আমার ১১ বছরের ভাইটির মন্তব্য- 'পায়ের ছাপগুলো এই বইয়ের লেখকদের মনে হয়।'এই চিন্তাটা মনে হয় মন্দ না। প্রায় ৭০ জন (হিসেবে ভুল না হলে) লেখকের ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের লেখায় যে বইটি ভরপুর তার একটা ইঙ্গিত প্রচ্ছদটিতে পাওয়া যায়। আর লেখাগুলোর সংকলনের দায়িত্বে যারা ছিল তারা রীতিমত বাহবা পাওয়ার যোগ্য। সংকলনটি প্রকাশিত হওয়ার পর এটি শুধু আর সচলায়তনের সদস্যদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকছে না । সাধারণ পাঠকদের কথাও তখন মনে রাখতে হচ্ছে । এসব বিবেচনা করলে বলতে হবে এর সংকলকের ভূমিকায় যারা ছিল তারা যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করেই কাজটি করেছে। তবে প্রথম কাজে কিছু ভুলচুক হবেই - এটা মেনে নিলে সব মিলিয়ে কাজটি দারুন হয়েছে। পরবর্তী কালে ভুলগুলো আশা করি আর থাকবে না।
মন্তব্য
পায়ের ছাপ না দিয়ে হাতের ছাপ দিলে আরেকধরনের মজা হতো । তবে মুখের ছাপ দেয়া যাবে না কারন অধিকাংশ সচলের চেহারা সুরত সুন্দর না । হা: হা: হা: ।
সূচী না দেয়াটা মন্দের ভালো । সাজাঁনো হয়েছে ব্লগের পাতার মতোই , কোনটার পরে কোনটা আসবে না জেনেই পড়ে যাক পাঠক ।
- গালের কিংবা পিঠের ছাপ থাকলেও খারাপ হয় না!
লেখা খারাপ হৈলে... আগেই রেডি কইরা রাখছে আর কি!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পায়ের ছাপগুলি মনে হয় চলমান মানুষের.....মানুষ চলতে আছে বানের লাহান...
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
হুমম। গ্লাসটা তাহলে অর্ধেক ভর্তি?
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
নতুন মন্তব্য করুন