আপনারা অবগত আছেন যে মুক্তমনা ওয়েবসাইটটির প্রতিষ্ঠাতা, বিজ্ঞান ও যুক্তি বিষয়ক বইয়ের জনপ্রিয় লেখক, আমাদের সহযোদ্ধা অভিজিৎ রায় ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে মৌলবাদী দুর্বৃত্তদের চাপাতির আঘাতে নিহত হন। একই হামলায় সাথে থাকা তাঁর স্ত্রী লেখিকা রাফিদা আহমেদ বন্যা গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
বাংলা কমিউনিটি ব্লগ অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে আমরা এই খুন ও হামলার তীব্র নিন্দা জানাই, খুনীদের ফাঁসি দাবি করি এবং এই খুনের সঙ্গে জড়িত সকল উসকানিদাতাদের অবিলম্বে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাই।
অভিজিৎ রায় এবং বন্যা আহমেদ মুক্তবুদ্ধির বিকাশে দীর্ঘ সময় ধরে নিবেদিত সাধনা করে এসেছেন। অভিজিৎ রায়ের মৃত্যু তাই বাংলাদেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বয়ে আনবে।
বাংলা কমিউনিটি ব্লগ অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে ভবিষ্যৎ কর্মসূচি আপনাদের জানানো হবে।
অভিজিৎ রায় থাকবেন আমাদের মননে, আমাদের চেতনায়। ১৯৭১ সাল থেকেই এদেশে মুক্তচিন্তার চর্চাকারীরা ঘাতকের আঘাতে নিহত হচ্ছেন, তারই ধারাবাহিকতায় অভিজিতের এই নির্মম হত্যাকাণ্ড আমাদের আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে সেকুলার বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠন কেন এত প্রয়োজনীয়।
#IAmAvijit
মন্তব্য
'..যে ভাই এখনও নির্লজ্জ স্বাভাবিক হয়ে আছে
আমি তাকে ঘৃণা করি-
যে শিক্ষক বুদ্ধিজীবী কবি ও কেরাণী
প্রকাশ্য পথে এই হত্যার প্রতিশোধ চায় না
এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না
এই জল্লাদের উল্লাসমঞ্চ আমার দেশ না
এই বিস্তীর্ণ শ্মশান আমার দেশ না
এই রক্তস্নাত কসাইখানা আমার দেশ না
আমি আমার দেশকে ফিরে কেড়ে নেব
প্রতিটি শহীদের নামে এক একটি তারকার নাম দেব ইচ্ছে মতো
আমাকে হ্ত্যা করলে
বাংলার সব কটি মাটির প্রদীপে শিখা হয়ে ছড়িয়ে যাব
আমার বিনাশ নেই-
বছর বছর মাটির মধ্য হতে সবুজ আশ্বাস হয়ে ফিরে আসব
আমার বিনাশ নেই-
সুখে থাকব, দুঃখে থাকব সন্তান-জন্মে সৎকারে
বাংলাদেশ যতদিন থাকবে ততদিন
মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন...'
অভিজিৎ রায়ের খুনীদের ফাঁসি চাই!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অভিজিৎ রায়ের খুনিদের ফাঁসি চাই।
কাল বিকালে শাহবাগে সমাবেশ ডাকা হয়েছে নাকি?
কর্মসূচী কী কী নেয়া হয়েছে?
স্বয়ম
ফেইসবুকে এই ইভেন্ট টা দেখতে পাচ্ছি, ২৭ শে ফেব্রুয়ারী সকাল এগারটা @ টিএসসি: https://www.facebook.com/events/1550449951901104
অভিজিৎ দার বাবার একটা ছবি দেখলাম। হাসপাতালে এসেছেন।
কী ভেঙ্গে পড়া একটা মানুষের ছবি, দেখা যায়না।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
এই মৌলবাদীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হয়েছে দেখতে চাই।
এইসব শুকরদের ফাঁসি চাই।
শক্তি দাও, সাহস দাও, শোক হয়ে উঠুক প্রতিবাদের শক্তি ।
মহাবিশ্বের পরিব্রাজক
আসলে বিম্পি -জামাত পন্থিদের মনের আশা পূরন হচ্ছে। ওরা এখন কেলকেলিয়ে হাসছে।। তবে চিরদিনের মতো ন্যায় ও অন্যায়ের লড়াইয়ে অন্ধকার জিততে পারবে না কখনো।
-----------------------
রাধাকান্ত
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারলে এমন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো না আমাদের।
বহুদিন পর আর চুপ থাকতে পারলাম না।
মনটা খুব ভারি হয়ে উঠছে।
এই ক্ষতি কখনও পূরণ হবে না।
বাংলা কমিউনিটি ব্লগ অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে আমরা এই খুন ও হামলার তীব্র নিন্দা জানাই, খুনীদের ফাঁসি দাবি করি এবং এই খুনের সঙ্গে জড়িত সকল উসকানিদাতাদের অবিলম্বে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাই।
লাইনটা অভিজিৎ রায়ের। গতানুগতিকভাবে সবই হবে অভিজিৎদা। আপনার জন্য শোকের সুনামি বইয়ে দেবো অন্তর্জালের পাতায় পাতায়। মোমবাতি হাতে কিছু সময়ের জন্য অন্ধকারকে দূরেও রাখবো। মেলবন্ধনসহ আরো অনেক কর্মসূচী হবে... কিন্তু মেরুদণ্ড সোজা রেখে আপনার খুন হয়ে যাওয়ার সুবিচার করা হবে কিনা তা নিশ্চিত বলতে পারছিনা।
খুব অসহায়বোধ করলেও আপনার কথার উপর থেকে ভরসাটুকু তুলে নেয়া সম্ভব হচ্ছে এরপরও!
এ
এ খুনের নিন্দা জানানোরভাষা আমার জানা নেই ।আমি ক্রুদ্ধ,ক্ষুব্ধও লজ্জিত ।কোন দেশে বাস করছি আমরা। খুনিদের ফাঁসি চাই। কর্তব্যরত সেসব পুলিশের শাস্তি চাই।
ফাঁসি চাই, ফাঁসি তো হবে না। সাধারণ বিচারও কি হবে? অস্থির লাগতে থাকা মুহূর্তগুলো একসময় হয়ত সয়ে যাবে আমাদেরও; তখন আমরাও মহাব্যস্ত জীবনের ফাঁকে একটু সময় করে অভিজিতের বিচার চাইতে ভুলে যাব। আমরা ভুলে যাই কিংবা অন্তর্দহনটুকু পুষে রাখি বুকের গভীরতর জায়গায়-কেউ জানে না, জানতে পারে না। শেষমেষ অভিজিৎ রায়দের হত্যার বিচার উপেক্ষিতই থেকে যায়, অপরাধী মুচকি হেসে পরবর্তী শিকারের ছকটা চূড়ান্ত করে...
দেবদ্যুতি
শোকটা কাটিয়ে উঠতে পারছি না কোনো ভাবেই। তবু শোক হোক শক্তি। শুধু বিচারের দাবি নিয়ে আসি নি, বিচার দেখতে চাই। অনেক তো দিন গেল।
------------------------------------------
'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)
খবরটা শুনে মাথাটা কেমন যেন বন্ধ হয়ে গেলো।
অনেকক্ষণ ধরে চিন্তা করেও বুঝলাম না কি করা উচিত। কতটা ঠান্ডা মাথায় চিন্তা ভাবনা করে এই উগ্রপন্থীগুলো কাজ করে, ভাবতেই রক্ত গরম হয়ে যায়। তাদের দেশে আসার মুহূর্ত থেকে গতিবিধি লক্ষ করে, পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে নির্মম ভাবে এই আক্রমনটা হলো। আর হবে নাই বা কেনো? শেষ যদ্দুর জানি, থাবা বাবার হত্যার খুনিটা শেষমেশ জামিনে বের হয়ে যাচ্ছিল, তার নাকি পড়াশোনার অসুবিধা হচ্ছে তাই !
একবার ভাবলাম, কী দরকার ছিল লোকটার এই পোড়া দেশে আসার?
আরেকবার ভাবলাম, আমরাও ফারাবীর মাথার দাম দিয়ে একটা ফতোয়া দেই না কেনো?
একটা সিদ্ধান্ত নিলাম, আর কিছু না পারি, অভিজিত রায়ের প্রত্যেকটা বই আমি কিনবো, পড়ব। মতে মিলুক বা না মিলুক, আর দুজনকেও পড়াব। অভিজিত রায়দের হত্যা করলে যাতে তাদের দর্শনগুলো মুছে যায় না, আরো ছড়িয়ে যায়।
আর যদি কেউ পারেন, থাবা বাবা, আর হুমায়ুন আজাদের মামলা কোন পর্যায়ে আছে, আর তাতে দায়িত্বরত যাবতীয় মানুষের নাম ও ভূমিকাসহ একটা টাইমলাইন বানান। কাদের ইন্ধনে, তার চেয়েও বড়, কাদের অবহেলায় এই পাকিজামাতিশুয়রের দল একই কাজ বারবার করার সাহস পায়, যাতে আমরা জানি।
- সো।
ধর্মের চশমাটা যেন Photosensitive glass; কখনো বর্ণহীন, কখনো রঙ্গিন! একেকজনকে একেক রঙে দেখি। আল্লাহ, ভগবান, যীশু, বুদ্ধ কিংবা অন্যকেউ তো আমাদের হাতে চশমা দ্যাননি। নিজের হাতে বানানো এই অপ্রয়োজনীয় জিনিসটা ছাড়া, পৃথিবীটা দেখতে শিখব কবে আমরা?
- ভোরের বৃশ্চিক
আমাদের আশেপাশে এখন আর কোন মানুষ মারা যায়না। অবাক হওয়ার মত কিছু হয়নি। ঠান্ডা মাথায় একটু চিন্তা করলেই ব্যাপারটা বোঝা যাবে। যাদের হত্যা করা হয় তাদের কেউ সাংবাদিক, কেউ ব্লগার, কেউ ডাক্তার- কিন্তু কখনোই মানুষ না। কারণ মানুষকে আর দশটা মানুষের সামনে কুপিয়ে হত্যা করা যায় না। মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায়- উনি কিন্তু মানুষ না; উনি একজন ব্লগার হতে পারেন, একজন নাস্তিক হতে পারেন, একজন প্রখ্যাত যুক্তিবাদী লেখক ও হতে পারেন। কুপিয়ে হত্যা করার ঘটনা নিঃসন্দেহে ব্যক্তিগত আক্রোশের প্রকাশ। খুনিদের কেউ কি ব্যাক্তি অভিজিৎ রায় কে চিনত? জানত উনি মানুষ কেমন? ওহো সরি, ওনাকে তো মানুষ বলা যাবেনা- বেহেস্ত হাতছাড়া হয়ে যাবে। যতটা নির্মম ভাবে ধর্মের নামে মানুষ জন্তু-জানোয়ার পর্যন্ত মারবে না, তার যে জঘন্য ভাবে যারা তাকে হত্যা করেছে তাই তাদের পাপবোধ নেই, তাই এই অপরাধের কোন শাস্তি হবেনা।
নিজ মতবাদে বিশ্বাসের দুর্বলতা ঢাকতে, নিজের অস্তিত্বের খুঁটি শক্ত করার মিথ্যা চেষ্টায় যখন তাকে অনায়াসে তার স্ত্রীর সামনে কুপিয়ে মেরে ফেলছি তখন তো সে মানুষ হতে পারেইনা তাইনা? একজন মানুষ কে মারতে আমাদের হাত কাঁপে, বুক কাঁপে। কিন্তু একজন “নাস্তিক” বা, “ব্লগার” কে মেরে ফেললে সৃষ্টিকর্তার কাছে পুরস্কৃত হব, বেহেস্তের সত্তর হুর-পরী নিয়ে মশগুল থাকব সারাদিন। অন্যদিকে মানুষ মারলে তো নিশ্চিত নরক। তাই মানুষ মারা যাবেনা; তাকে মারার আগে যুতসই একটা তকমা লাগিয়ে নিতে হব। বোঝাই যাচ্ছে এই জামানার সবচে’ হট ফেভারিট তকমা- “নাস্তিক বলগার।” কাউকে খুন করে শাস্তি মাফ চান? তার নামের আগে স্রেফ দুটো শব্দ যোগ করতে হবে- “নাস্তিক বলগার।”
নিশাচর জীব।
অভিজিৎদা সচলায়তনেরও ব্লগার ছিলেন; শেষ কয়েকটি বছরে মুক্তমনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও সচলায়তনে কম সময় কাটাননি তিনি। তাঁর জন্য সচলে একটি শোকপাতা খোলার কিংবা নীড়পাতার একটি ছোট অংশ কিছুদিনের জন্য তাঁর নামে বরাদ্দ দেয়ার একটি ছোট্ট দাবি জানিয়ে গেলাম সচলের প্রতি।
_________________
[খোমাখাতা]
"অভিজিতের এই নির্মম হত্যাকাণ্ড আমাদের আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে সেকুলার বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠন কেন এত প্রয়োজনীয়।"
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
অভিজিৎ রায়ের খুনীদের ফাঁসি চাই!
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
এবার খুনিদের ফাঁসি না হলে যে আরো মস্তিষ্ক হারাব। বাংলাদেশ তো দিন দিন পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে পরছে।
তদন্তের কোন আপডেট আছে? বাংলা কমিউনিটি ব্লগ এলায়েন্স এর পক্ষ থেকে কেউ খোঁজ রাখছেন?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
এফবিআই প্রযুক্তির সহায়তায় জানিয়েছিলো অভিজিৎ রায়ের হত্যাকাণ্ডের সময় তাঁর চারপাশে ৫৩ টি মোবাইল এক্টিভ ছিলো। ইএমআই নাম্বার ব্যাবহার করে তাঁরা এটি সনাক্ত করেছে বলে জানা যায়। সেই বিষয়ে আর কি অগ্রগতি জানা যায়না। অপেক্ষায় আছি।
এটা যদি এফবিআই বের করতে পারে তবে এটাও বের করা সম্ভব যে, ছায়াবীথি’র সামনে অভিজিতের মোবাইলের পাশে আর কোন কোন নাম্বার এক্টিভ ছিলো। এই দুই লিস্টের মাঝে সাদৃশ্য আছে কোন কোন নাম্বারে। সাথে দেখা যেতে পারে ঐ নির্দিষ্ট এলাকায় (অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের আশপাশের এলাকা) কোন নাম্বার যুগলে ঐ নির্দিষ্ট সময়ে বারে বারে যোগাযোগ হয়েছে (প্রযুক্তির সহায়তায় টাওয়ারকে ভিত্তি ধরে মোবাইল অপারেটর থেকে এটি বের করা অসম্ভব নয়)। সাধারণ নাম্বারে এক-দুইবারের বেশি যোগাযোগ হবার কথা নয়।
অজয় স্যার অকারণে কথা বলার লোক নন। অবেগের বশবর্তী হয়ে ভুলভাল বলার লোকও নন। যেহেতু ঐ মিটিংকে ফোকাস করছেন তাই গোয়েন্দাদের উচিৎ সিরিয়াসলি বিষয়টি দেখা।
ফারসীম মান্নানের ফেসবুকের স্ট্যাটাস থেকে যা জানা যায় সেটা হলো
* অভিজিৎ এই বৈঠকের ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন
* আলোচনায় অংশ নেয়া সবাই অভিজিতের পরিচিত ছিলেন
* অভিজিৎ ঐ বৈঠকে কিছুই বলেন নি।
কী দাঁড়ালো? যেই বৈঠকে অভিজিৎ আগ্রহী ছিলেন, যেই বৈঠকে সবাই অভিজিতের পরিচিত সেই বৈঠকে অভিজিৎ কিছু বলেননি। কেন? যারা অভিজিতকে চেনে সবাই জানে তিনি কী পরিমাণ আড্ডাবাজ ছিলেন এবং সেন্স অব হিউমার কতোটা প্রখর। হিসাব মিলছেনা। কিছুতেই মিলছেনা।
অজয় স্যারের বক্তব্য সিরিয়াসলি নেয়া উচিৎ বলে মনে করি, এখানেই কিছু একটা বেরিয়ে আসবে। ফারসীম মান্নান জড়িত আমি সেটা মনে করিনা। কিন্তু ওনাকে ব্যবহার করে কারা এখানে জড়ো হয়েছিলেন দৃশ্যতঃ এবং অন্তরালে, সেটা বেরিয়ে আসলে অনেক জট খুলবে আসা করছি। প্রযুক্তি একটা বড় সহায় হতে পারে। অকারণে ফারসীম মান্নানকে জটিলতায় জড়ানোরও অবকাশ নেই। যেমনটা হুমায়ুন আজাদ হত্যাকাণ্ডের সময় শরিফুল হাসান জড়িয়ে পড়ছিলেন প্রায়।
মুক্তধারার লেখালখির ফল যদি ইহা হয়।।
তবে আমি মুক্তধারায় লিখে যাবো।।
ঐ শুকর তোরা মারবিতো (?)
মার ...সামনে এসে মার
পেছন থেকে নয়
নতুন মন্তব্য করুন