পাগল মন এর ব্লগ

টুকটাক ঘোরাঘুরি- সান ফ্রান্সিসকো

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০৯/২০১১ - ৮:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার থিসিস সুপারভাইসর মানুষটা বেশ ভালো। আমাকে তেমন কোন তাড়া দেননা, রাগারাগি এখন পর্যন্ত করেননি (তবে শীগ্রই একটা ডলা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে দেঁতো হাসি )। যেখানে মাস্টার্সে অন্যান্য স্টুডেন্টরা একটাও কনফারেন্সে যেতে পারেনা আমাকে দুই দুইটা কনফারেন্সে অ্যাটেন্ড করার অনুমতি দিয়ে দিলেন উনি, সব খরচও উনিই দিবেন। আমি উনার এই মহানুভবতা জানি আরেক সিনিয়র বুয়েটিয়ানের কাছে থেকেই যিনি উনার প্রাক্তন ছাত্র। এটা জানা


প্রথম তাঁবুবাসের কিছু টুকরো স্মৃতি

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় আমি মায়ের খুব ন্যাওটা ছিলাম। মা ছাড়া কোথাও যেতে চাইতাম না। তবে আরেকটা কারণ হতে পারে যে মানুষের সাথে কথা বলতে পারার অক্ষমতা। মায়ের সাথে গেলে আমার তেমন একটা কথা বলতে হত না। যাহোক, প্রথম মা ছাড়া, বাসার বাইরে যাই ক্লাস নাইনের শুরুতে। স্কুলে থাকতে খেলাধূলা অনেকগুলোই করতাম কিন্তু কোনটাই তেমন একটা ভালো পারতাম না। ক্লাস এইটে উঠে দেখলাম স্কাউটিং জিনিসটা ভালোই। কি মনে করে যোগ দিলাম, অবশ্য স্কাউট টীচার আমার স্কুলে পছন্দের কয়েকজন টীচারের মধ্যে একজন ছিল। স্কাউটিং এ বেশ মজা পেয়ে গেলাম যদিও প্রতি সপ্তাহে পিটি টাইপ করতে হত। কিন্তু এমনিতে খারাপ না।


নায়াগ্রাকাহন (শেষ পর্ব)

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৯/২০১১ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব এখানে

দুই দুইবার নায়াগ্রা গিয়েও রাতের নায়াগ্রা দেখতে পাইনি তাই এবার কানাডা ডে’র লং উইকেন্ডে চিন্তা করলাম যে নায়াগ্রা যাওয়া যায়।


নায়াগ্রাকাহন (পর্ব ১)

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৯/০৮/২০১১ - ৮:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলাতেই পড়েছিলাম নায়াগ্রা ফলসের কথা, এর রূপের বর্ণনা। কানাডা আসার পরে এসে উঠলাম ওয়াটারলু শহরে। এই শহরে কিছুই দেখার নেই, একটা মাত্র পার্ক আছে আর আছে সবেধন নীলমণি ইউনিভার্সিটি। আশেপাশের শহরের মধ্যে আছে টরেন্টো। নতুন এসেছি ভাবলাম গাড়ি ছাড়া কি আর টরোন্টো ঘোরা যায়। তাছাড়া এখানকার সিনিয়র ভাইরাও গাড়ি ছাড়া টরোন্টোতে যান না দেখে আমার সে ধারনা আরো পোক্ত হল। যাওয়ার মধ্যে যাওয়া যায় নায়াগ্রা ফলস দেখতে। অনেক সস্তায় নাকি যাওয়া যায়। নায়াগ্রাতে অনেক ক্যাসিনো আছে তারাই বাসে করে নিয়ে যায় আবার দিয়েও যায়, খরচ মাত্র ১০-১৫ ডলার সাথে দুপুরের বুফে লাঞ্চ। ভাবলাম যাই দুজনে মিলে ঘুরে আসি।


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ৩

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৮:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিন পর্বের শেষ পর্বটি আজ দিলাম। মাথা থেকে একটি বোঝা নেমে গেল মনে হচ্ছে। অনুবাদ করা অনেক কষ্টকর আর সেটা যদি হয় এরকম টেকনিকাল সায়েন্টিফিক আর্টিকেল তাহলে তো কথাই নেই। তার উপরে আমার অনুবাদের আড়ষ্টতা ব্যাপারটাকে আরো কঠিন করে তুলেছিল আমার জন্য। আর কথা না বাড়াই। হাসি

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
দ্বিতীয় পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

আগের পর্ব হতে: মিড ওশান রিজের বিপুল পরিমাণ লাভা মাত্র পাঁচ কিলোমিটার প্রশস্ত একটি অংশ হতে সমুদ্রতলে উঠে আসে। ভূকম্পন সার্ভে, যা কঠিন ও গলিত পাথর আলাদাভাবে সনাক্ত করতে পারে, দ্বারা দেখা যায় যে মেল্ট প্রায় ১০০ কিলোমিটার গভীরতা ও কয়েকশত কিলোমিটার প্রশস্ত একটি এলাকা জুড়ে বিদ্যমান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কিভাবে এই বিপুল পরিমাণ লাভা আগ্নেয়গিরির সরু নালা দিয়ে সমুদ্রতলে উঠে আসে?


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৭/২০১১ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এত দেরিতে পরের পর্ব দেয়ার জন্য এবং কাঠখোট্টা অনুবাদের জন্য।

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১

আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??


আর মাত্র অল্প কয়েকদিন বাকি

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৬/২০১১ - ১০:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আর মাত্র ১৪১ দিন বাকি, দেরি করবেন না।


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৬/২০১১ - ১১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিস্ক্লেইমার: প্রথমেই বলে নেই যে আমি কোন ভূতত্ত্ববিদ নই, ভূ-পদার্থবিদতো নয়ই। কিন্তু এই আর্টিকেলটা হঠাৎ করেই চোখে পড়ে গিয়েছিল সেদিন। আগ্রহী হয়ে পড়তেও শুরু করলাম। পড়া শেষে মনে হল, এটা বেশ ইন্টারেস্টিং, শেয়ার করা যায়। আর্টিকেলটা বাংলায় অনুবাদ করতে গিয়ে আবারো বাংলায় বিজ্ঞান শিক্ষার অভাব বোধ করলাম কেননা অনেক শব্দের বাংলা আমি জানিই না। তো এটা পড়ার সময় অনেক শব্দ দেখতে পারেন যা একটু জটিল, বৈজ্ঞানিক। আর আমি ভালো অনুবাদ করতে পারি না, তাই অনুবাদ কাঠখোট্টা লাগতে পারে, নিজগুনে ক্ষমা করে দিয়েন। হাসি


একটি অন্যরকম দিন আর একটি ঘটনা

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ দিনটি ভালো-মন্দের মিশেলে পার হচ্ছে।
সকালে উঠেই মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল যেটা দুপুর পেরোতে না পেরোতেই খারাপ লাগায় ভরপুর হয়ে উঠেছে। মন খারাপ


আম্রিকা গমন বৃত্তান্ত

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় অনেকের মত আমারো মনে বড় আশা ছিল বড় হয়ে আম্রিকা যামু, কিন্তু বড় হওয়ার সাথে সাথে সে আশা এক্সপোনেন্সিয়ালি কমতে থাকে। বুয়েটে ভর্তি হওয়ার পরে আবার সে আশার পালে একটুখানি হাওয়া-বাতাস লাগে বড়ভাইদের আম্রিকা যাওয়ার আগ্রহ/সুযোগ দেখে।