শ্যাজাদির লেখা থেকেই প্রথম খবর পাই বুধবার কলকাতার সহিংসতার খবর। এরপর পরই বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম নিজস্ব সংবাদদাতার বরাত দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করে। নন্দীগ্রামের গণহত্যার প্রতিবাদে কলকাতা অবরোধের দিন আন্দোলনকারীরা বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনকে ভারত থেকে হটে যাওয়ার দাবিও তোলে।
প্রভাবশালী বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার ভারতের সময় বেলা দেড়টায় অনলাইন সংস্করণে লাল হরফে প্রকাশ করে ব্রেকিং নিউজ।
বৃহস্পতিবার ঢাকার শীর্ষ স্থানীয় জাতীয় দৈনিকগুলো গুরুত্ব দিয়ে ছাপে কলকাতার সহিংসতার খবর। তবে সে সব খবরে ফোকাস পয়েন্ট ছিলো তসলিমা, নন্দীগ্রাম নয়!
আর শুক্রবারও আনন্দবাজার জুড়ে ছিলো তসলিমার পিছু হটার খবর। প্রথম সম্পাদকীয়তেও স্থান পান আনন্দবাজার পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
হায় রে অভাগা নন্দীগ্রাম! হায় রে বাজার অর্থনীতি!
সর্বশেষ: কিছুক্ষণ আগে বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম জানাচ্ছে--
বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনকে শুক্রবার সকালে নয়াদিল্লির একটি গোপন জায়গায় নিয়ে গেছে ভারত সরকার। এর আগে ভারত থেকে তসলিমাকে বহিষ্কারের দাবিতে কলকাতায় সহিংস বিক্ষোভ হওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে তাকে জয়পুরে নিয়ে যাওয়া হয়। রাজস্থানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারের অনুমতি না থাকায় তসলিমাকে জয়পুর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রাজস্থান সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তসলিমা ব্যক্তিগত সফরে জয়পুরে এসেছিল। এ ব্যাপারে তারা আগে থেকে কিছু জানতেন না। ...
তো ভালোই জমেছে খেলা, না কি?
মন্তব্য
'সাইক্লোন তসলিমার আঘাতে লন্ডভন্ড হল নন্দীগ্রাম।'
দু:জনক!
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
দু:খজনক!!!!
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
বুদ্ধ ভট্টাচার্য একটা বেকুব।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
আনন্দরাজারে মতামতের একটি সমীক্ষা দেখলাম। এ অবধি
৭০% চাইছেন, যেন তসলিমা কোলকাতা ছাড়েন
২৯% বলছেন না, ওনি থাকবেন,
১ % এর কোন উত্তর জানা নেই।
তার অর্থ মৌলবাদী আর রক্ষনশীলদের জয়জয়কার! ছি!
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
আনন্দবাজারতো এমনিতেই রাজ্যসরকারের বিরদ্ধে। যাই হোক। বাম সরকারের সুবিধাবাদী আর অদক্ষ রাজনীতি বিজেপিরে উঠাইয়া দিতেছে। আমি ভাবতেছি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির উত্থান বাংলাদেশের জন্য কতটা ভয়াবহ হইতে পারে।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি আসবেনা। ঘটনা হল, সিপিএম ছাড়া কেউই আসতে পারবে না পরবর্তী ২০-২৫ বছর। বিজেপি এখনো অবধি লোকসভা বা বিধানসভা নির্বাচনে একটিও সিট পায়নি (১৯৯৯ নির্বাচনে দমদম লোকসভা ছাড়া), তারা কি করে ক্ষমতায় আসবে?
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
ঠিক, এটি সত্যিই উদ্বেগের বিষয়।
আজই দেখুন না -- ঘূর্ণিঝড় দুর্গতদের সাহায্য করতে পাঠানো যুক্তরাষ্ট্রের নৌ বাহিনীর দুটি জাহাজকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিতে হিযবুত তাহরীরের কর্মীরা জুম্মার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে!
জরুরি অবস্থার ভেতরেই এক মাস ধরে প্রথম আলোর কার্টুন, আর এখন আমেরিকা ইস্যুতে হিযবুত তাহরীর প্রকাশ্য মিছিল, সমাবেশ, কুশপুত্তলিকা দাহ, লিফলেট বিলি করাসহ নানান আস্ফালনের দুঃসাহসের উৎস কি, এটিও খতিয়ে দেখার বিষয়।...
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
মধ্যপ্রাচ্য থেকে ঘূর্ণিঝড়ে দুর্গতদের জন্য কী পরিমাণ সাহায্য এসেছে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
সৌদি আরব একাই সাহায্য পাঠাইছে ১০০ মিলিয়ন ডলার। তুলনায় পশ্চিমাগো ডোনেশন একেবারে নগণ্য। সফ্ট ডিপ্লোম্যাসি আর কারে কয়! মোল্লার দৌড় বাড়বো না কেমনে??
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
জেএমবি আর শিবিরের পলাতক ক্যাডাররা এখন হিজবুত তাহরীর হয়ে মাটে নামতে পারে বা নেমে গেছে।
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
তাহলে দেখছি ভারত খুব একটা সাহায্য না পাঠিয়ে ঠিকই করেছে। ভারতের সাহায্য যদি বিক্ষোভের মুখে পড়ত, তাহলে ভারতে মৌলবাদীদের হাত শক্ত হত। ওই টাকা পাঠানই ঠিকঠাক আছে।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার মৌলবাদীদের কাছে হেরে গেলে সেটার জন্য নিন্দা জানানো যায়, কারণ তাদের জিতবার যোগ্যতাটা থাকা দরকার। আর না পারলেও তাদের কতটা দোষী করা যাবে? একজন বিদেশী লেখকের জন্য তারা তাদের দেশের শান্তি নষ্ট হতে দিতে চাবে কেন?
তসলিমা নাসরিন বাংলাদেশের লোক। তাঁর এদেশেই শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের অধিকার রয়েছে। আমরা তাঁকে সে নিশ্চয়তা দিতে পারিনি। হিজবুত তাহরীরওয়ালারা যেভাবে উঠে দাঁড়াচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতেও সেরকম প্রস্তাব বোধহয় তোলা যাবে না, বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল বেরোবে। তাছাড়া, আগে যারা তাঁর বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছিল, তারা তো বেশ তবিয়তেই বহাল আছে দেখতে পাই।
...................................................................
অসংখ্য 'নেই'-এর ভিড় ঠেলে
জ্বলজ্যান্ত 'আছে' খুঁজে পাওয়া হলো আসল ফকিরি
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
রাজনীতির চেহারা সবজায়গায় একরকমই মনে হয় । একই ধরনের টুলস এ্যাক্সেসরিজ দিয়ে এটা নিয়ন্ত্রন করা যায় ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
রীতিমত আহ্লাদিত হবার মতো খবর । প্রায় সুপারপাওয়ার হয়ে উঠা 'মহান' ভারত তার দেশে আশ্রয়প্রার্থী একজনকে জায়গা দিতে পারছেনা ।কলকাতা থেকে জয়পুর,জয়পুর থেকে দিল্লীতে তাকে নিয়ে ইঁদুর বেড়াল খেলা চলছে ।
ভালো হলো বুদ্ধবাবুর জন্য ।
বাংলাদেশ-ভারত গোটা পৃথিবীটাই যেনো আহাম্মকদের স্বর্গ হয়ে উঠছে । নন্দীগ্রামের মতো কঠিন বাস্তবতা ও ফিকে হয়ে যায় তসলিমার ইস্যুর মতো তথাকথিত অনুভূতির ঢেঁকুরে ।
এই ভদ্রমহিলার (তসলিমা নাসরীন) সুইডিশ অভিবাসনের কি হলো? তিনিই বা কেনো এতো মরিয়া হয়ে উঠলেন ভারতে থাকার জন্য? বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান সব একই আস্তাবল ।
-----------------------------------------
ভালো নেই,ভালো থাকার কিছু নেই
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
"বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান সব একই আস্তাবল " - মজা হল এরই মধ্যে কেউ কেউ নিজেদের কমিউনিস্ট বলে দাবী জানায়!!
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
বুদ্ধ বাবু নাকি বুদ্ধু বাবু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
তসলিমার দোষ দেখছি না, নিজের দেশে থাকতে পারছে না বলেই হয়ত নিজের ভাষাভাষীদের কাছে থাকতে চাইছে।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কোলকাতার লেখক শুদ্ধব্রত সেনগুপ্ত চমতকার একটি লেখা লিখেছেন সিপিএম'এর এই নতুন ছলচাতুড়ি নিয়ে। সেটি নাঈম মোহাইমেন মেহেরবানি করে দৃষ্টিপাতের ব্লগে তুলে দিয়েছেন। উতসুক পাঠক পড়ে দেখতে পারেন। লিংক নীচে।
http://www.drishtipat.org/blog/2007/11/25/taslima-nandigram/
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
নতুন মন্তব্য করুন