দৈনিক আজকের কাগজে চাকরির শুরুতে দুর্ধর্ষ ক্রাইম রিপোর্টার তাজ ভাইকে (আমিনুর রহমান তাজ, এখন দৈনিক আমাদের সময়ে) দেখে আমারো খুব শখ হলো ক্রাইম রিপোর্টার হওয়ার। শুরু করলাম তাজ ভাইয়ের পেছনে ঘোরাঘুরি।
তখনই (১৯৯৪ সাল) বুঝে গিয়েছিলাম, সাংবাদিকতায় রাজনৈতিক ও অপরাধ বিষয়ক রিপোর্টারদের হাই - ডিমান্ড!
কিন্তু তাজ ভাই কিছুতেই আমাকে তার দলে নেবেন না। তার এক কথা, “তুই তো চ-ব-খ দিয়ে কথাই বলতে পারিস না! তোর মতো ভদ্র ছেলে দিয়ে ক্রাইম রিপোর্টিং হবে না। ক্রাইম রিপোর্টিং তো ভদ্রলোকের পেশা না। গুডি বয় - চকলেট বয়রা এই বিটে টিকতে পারে না। তুই তো থানায় গিয়ে ওসির দরজায় নক করে বলবি, মে আই কাম ইন স্যার? আর ওসি মনে করবেন, এইটা আবার কোন ছাগল!”
আমি বলি, “অ্যাঁ!”
তাজ ভাই বলেন, “ঠিকই বলছি। শোন, এখানে হেরাল্ড ট্রিবিউনের সাংবাদিকতা চলবে না। থানায় ওসির রুমে ঢুকবি দরজায় লাথি মেরে। টেবিল চাপড়ে বলবি, এই ব্যাটা ওসি, আমি ক্রাইম রিপোর্টার বিপ্লব। জলদি আমার জন্য এক প্যাকেট বেনসন আনান! তখন ওসি মনে মনে বলবে, এই তো একজন জাত সাংবাদিক এসেছেন। বুঝলি?”
*
তো অনেক কষ্টে চা - সিগারেট খাইয়ে, ফুটফরমাশ খেটে দিয়ে তাজ ভাইয়ের মন গলালাম। লেগে গেলাম শখের ক্রাইম রিপোর্টিং এ।
একদিন তাজ ভাই ডেকে বললেন, “এই শোন, তুই তো খুব ভদ্র ছেলে, মর্গে বেশি ঘোরাঘুরি করবি না!”
“কেনো তাজ ভাই?”
“কোনো কেনো নেই। যেটা বলেছি, সেটা শুনিশ। নইলে রাতে ভয়ের স্বপ্ন দেখবি।”
আমি বলি, “দেখি তো!”
“মানে?”
“মানে, প্রায়ই স্বপ্ন দেখি, আমি বিছানায় শুয়ে আছি, আর আমার মাথার ওপর দিয়ে পোস্ট মর্টেম করা কাঁটাছেড়া নগ্ন লাশ উড়ে যাচ্ছে! তখন ভয়ের চোটে ঘুমের ভেতর ছটফট করি। ঘুম ভেঙে গেলে দেখি, পুরো শরীর ঘামে ভিজে গেছে। গ্লাসের পর গ্লাস পানি খাই; তবু তৃষ্ণা মেটে না!”
তাজ ভাই তার নবাগত শিষ্যের করুন হাল দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান। তার মুখে বাক্য সরে না।
এবার আমি পাল্টা প্রশ্ন করি, “তাজ ভাই, আপনার কী অবস্থা?”
তাঁর সোজা - সাপ্টা ও সংক্ষিপ্ত উত্তর, “আমার কথা আর কী জানতে চাস? আমি তো এখন মর্গে বসে ভাতও খেতে পারবো!”
*
সেই সময় ডিএমসি'র (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) মর্গের বেহাল দশা যারা না দেখেছেন, তাদের পক্ষে একটু বোঝা মুশকিল, মর্গ কতো বিভৎস হতে পারে!
ফ্যান তো দূরের কথা, এখনকার মতো মর্গে তখন এসি লাগানো ছিলো না। ফরমালিন দিয়ে লাশগুলো সংরক্ষণ করার যেনো একটা প্রহসন হতো। আর প্রায়ই ফরমালিনের অভাবে পঁচন ধরতো লাশে। মর্গের আধ মাইল দূর থেকে পাওয়া যেতো লাশের বোঁটকা দুর্গন্ধ।
আমাদের পুঁচকে ক্রাইম রিপোর্টারদের কোনো মৃত্যূর খবর নিশ্চিত করতে ছুটে যেতে হতো ওই মর্গেই। তখন মর্গের অধিপতি ছিলেন মাঝ বয়সী সুদর্শন রমেশ ডোম। বয়সে ছোট বলে রমেশ দা অন্যদের চেয়ে আমাকে একটু বেশীই খাতির করতেন।
ফিনফিনে সাদা পাঞ্জাবি - লুঙ্গী, সোনার চেন, আর আট - দশটি ঝলমলে আংটিতে কে তাঁকে দেখে বলবেন যে, তিনি একজন পেশাদার ডোম! কয়েক পুরুষের পেশা তার এই লাশ কাটা।
একবার খুব শখ হলো, পোস্ট মর্টেম বা ময়না তদন্ত দেখবো। রমেশ দা কিছুতেই রাজী হন না। অনেক বলে কয়ে তাকে রাজী করালাম। অবাক হয়ে দেখি, একজন ডাক্তার উলঙ্গ এক বৃদ্ধর লাশের ( ডিএমসির ভাষায় - বডি) এখানে - সেখানে ছড়ি দিয়ে ইঙ্গিত করছেন। আর রমেশ দা ভাবলেশহীনভাবে স্কালপেল দিয়ে লাশ কাঁটাছেড়া করছেন। পরীক্ষা - নীরিক্ষা শেষে হাঁটু মুড়ে বসে লেপ - তোষক সেলাই করার মতো আবার সেই লাশ জোড়া দেন তিনি। এবার অবশ্য দু - তিনজন সহযোগি তাকে সহায়তা করেন।
*
একবার রমেশ দা'কে জিগেষ করেছিলাম লাশ খেকো খলিলুল্লাহর কথা। তিনি শুধু বলেন, “চিনতাম গো দাদা। ওই কথা ছাড়া অন্য যে কোনো কথা কন।” আর কিছুতেই তিনি এ বিষয়ে মুখ খুলবেন না।
অনেকেরই মনে আছে বোধহয়, খলিলুল্লাহর কথা। আমি বিষয়টি জেনেছি আমার নকশালাইট বাবা আজিজ মেহেরের ব্যক্তিগত বইয়ের ভাণ্ডার ঘেঁটে ৭০ দশকের সাপ্তাহিক বিচিত্রার একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন পড়ে। সাদাকালো প্রচ্ছদে খলিলুল্লাহ মানুষের লাশ খাচ্ছেন, এমন একটা ছবিও ছিলো।
খলিলুল্লাহও ছিলেন ঢাকা মেডিকেলের তালিকাভুক্ত ডোম। তখন ডোমদের মধ্যে প্রচলিত বিশ্বাস ছিলো, লাশের কলজের একটু খানি কাঁচা খেলে নাকি মনে সাহস বাড়ে, লাশ কাটতে সহজ হয়। এই ভাবে মরা মানুষের কলজে খেতে খেতে খলিলুল্লার মানসিক বিকৃতি ঘটে।
তিনি শেষ পর্যন্ত আজিমপুর গোরস্থান থেকে লাশ চুরি করে কলজে ছিঁড়ে খাওয়া শুরু করেন! বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ঢাকা জুড়ে দেখা দেয় খলিলুল্লাহ - আতঙ্ক।
পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে চিকিৎসার জন্য পাবনা মানসিক হাসপাতালে পাঠায়। শুনেছি, একেবারে শেষ বয়সে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে খলিলুল্লাহ নাকি আজিমপুর গোরস্থানের গেটে বসে ভিক্ষে করতেন। এই করতে করতে শেষে তিনি মারা যান।
*
আরেকদিন ধরি রমেশ দা'কে। “আচ্ছা দাদা, লাশ কাটতে কাটতে কোনো রাতে ভয় পেয়েছেন?”
রমেশ দা হাসেন, “আরে না রে বোকা। আমাদের আবার ভয়ডর কী! তয় যে রাতে বডি বেশী কাটতে হয়, তার আগে একটু বাংলা খাইয়া লই। মনে বল পাওয়া যায়, কাজও হয় ভালো।”
তিনি নিজে থেকেই বলেন, “আমি কোনো বডির মুখ - শরীর, কিছুতেই মনে করতে পারি না। তবে একটা মাইয়ার মুখ সারা জীবন মনে থাকবে গো দাদা!”
“কোনো? কী হয়েছিলো তার?”
“সুইসাইড কেস। প্রেমে ব্যর্থ হইয়া বিষ খাইছিলো। এই ধরো ১৭ - ১৮ বছর বয়স। আর দেখতে যে কি সুন্দর! তখন আমার বয়সও ছিলো কম। বাপের কাছে নতুন নতুন বড়ি কাটা শিখছি। তো সেই বডি কাটতে কিছুতেই মন সায় দেয় না। বার বার মনে হয়, এতো সুন্দর নিস্পাপ মাইয়াটারে আমি কাইটা ফেলবো! এই মাইয়াটা যদি ব্যাথ্যা পায়! যদি তার অভিশাপ আমার গায়ে লাগে!”
“এদিকে ডাক্তার সাব আমারে খালি ধমকান, এই রমেশ, তাড়াতাড়ি করো, তাড়াতাড়ি করো। শেষে মনে মনে মাইয়াটার কাছে মাফ চাইয়া লই। মা জননী গো, তুমি আমারে ক্ষমা করো। তোমার বডি না কাটলে আমার চাকরি যাইবো গা। ...পরে কাজ শেষ হইলে বডিটারে আমি প্রনাম করছি। সেই প্রথম, সেই শেষ!”
*
রমেশ ডোম এখন নিয়মিত লাশ কাটেন না। তার সহযোগিরাই কাজ চালিয়ে নেন। তার ছেলেদের কাউকেই তিনি এ পেশায় আনেন নি। তাদের লেখাপড়া শেখাচ্ছেন, উজ্জল ভবিষ্যতের আশায়। 'ডোম' পরিচয় ঘোচাতে কয়েক বছর আগে ধর্ম বদল করে তিনি এখন মো. সিকান্দার।
এখনো মাঝে মাঝে তাঁর কথা মনে পড়ে। ব্যস্ততার কারণে তার সঙ্গে দেখা করা হয়ে ওঠে না। মনে পড়ে তার সেই কথা, “আমারে ক্ষমা দেও গো মা জননী। তোমার বডি না কাটলে আমার চাকরি যাইবো গা!”
কসাইয়ের মতো নির্লিপ্ততায় যখন গণহত্যার সংবাদ লিখি, সংবাদে তুলে আনি ধর্ষিতার আর্তনাদ, যখন তুমুল স্পিডে টাইপ করতে থাকি ঘুর্ণিঝড়ে হতাহতদের তাজা খবর, কি সাধারণ কোনো মৃত্যূ সংবাদ -- তখন মাঝে মাঝে নিজেকে রমেশ ডোম, ওরফে মো. সিকান্দার মনে হয়! জানি, এই সব টাটকা তথ্য - সংবাদের ময়না তদন্ত না করলে রমেশ ওরফে সিকান্দারের মতো আমারো “চাকরি যাইবো গা!” ...
মন্তব্য
অসাধারণ ও অনন্য লেখা।
ধন্যবাদ বিপ্লব দা।
এরকম একজন ক্রাইম রিপোর্টারের লাশকাটা ঘরের অভিজ্ঞতা শুনে ভালো লাগলো ভীষণ।
অসাধারণ, অসাধারণ পোস্ট! সচলে আমার পড়া এ যাবতকালের সবচাইতে ভিন্নধর্মী লেখা, এবং নিঃসন্দেহে সেরা লেখাগুলোর অন্যতম। মেনি থ্যাংক্স, বিপ্লব ভাই!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
গুগল ঘেটে সেই খলিলুল্লাহ'র একটা রেফারেন্স পেলাম। নেপাল থেকে প্রকাশিত হিমাল পত্রিকায় কয়েক বছর আগে ৭০-এর দশকের ঢাকার স্মৃতি নিয়ে লিখেছিলেন আফসান চৌধুরী নামে একজন। আর্টিকেলটাও ইন্টারেস্টিং লাগলো। উদ্ধৃতি -
They found Khalilullah chewing a human heart with great relish sitting on the verandah. Near him were a human kidney and probably lungs. He was obviously enjoying his meal. Apparently he had been living on human offal for years. It helped that he was a “guard” at the Medical College morgue. He chilled hearts with a new image of fear and became a legend of ghoulish proportions. Now this was something.
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
মন ছুঁয়ে গেল লেখাটা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ভালো লাগলো লেখাটা.........
স্নিগ্ধা
খলিলুল্লাহর সাথে ব্যক্তিগতভাবে পরিচয় না থাকলে আজিমপুরে থাকতে তারে ব্যাপক জ্বালাইছি। আমার ১টা উদ্ভট অভ্যাস ছিল,গোরস্থানে খুব ঘুরতাম। তখন খলিলুল্লাহ রে প্রায়ই দেখতাম আর অবাক হইতাম, উনি আমারে দেইখা দাঁত দেখায়ে হাসতেন। অনেক লম্বা ছিল লোকটা কুজা হয়ে থাকতো,দেখলে মনে হতো আমার দিকেই আগায়ে আসতেছে।
চমৎকার লেখা দাদা, অনেক পুরাণো স্মৃতি মনে করায়ে দিলেন।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
দুর্দান্ত লেখা ।
এই লেখাটা অনেক দিন মনে থাকবে ।
আপনাকে পুরা বিপ্লব দিলাম ।
-----------------------------------------
মৃত্যুতে ও থামেনা উৎসব
জীবন এমনই প্রকান্ড প্রচুর ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আগাগোড়া অসাধারণ লেখা। শুধু একটা বাক্যে একটু থমকেছি
"ফ্যান তো দূরের কথা, এখনকার মতো মর্গে তখন এসি লাগানো ছিলো না।"
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
ভালো লাগলো একটা ভিন্ন ধর্মী লেখা পড়ে
___________________________
"LOVE ME... IF YOU CAN"
বিপ্লব দা,
অসাধারণ!
গত ক'দিন ধরে বুকে একটা চিনচিনে ব্যথা ছিল। এই মাত্র এটা আরও বেশি বেড়ে গেল। ভাবছি ডাক্তারের কাছেই হয়তো যেতে হবে।
ব্যথার শুরুটা গিয়াস আহমেদ ভাইয়ের সঞ্জীবদাকে নিয়ে বিডিনিউজ এর সাহিত্য পাতায় একটা স্মৃতিচারণমূলক লেখা পড়ে। আজ সেটা বাড়িয়ে দিলেন কয়েকগুন আপনি সেই পুচকে ক্রাইম রিপোর্টার বিপ্লব ভাই!
সত্যি বলতে অসাধারণ লিখেছেন। অসাধারণ গতি এসেছে। ধারাবাহিকতা ছিল সেটাও অসাধারণ।
ধন্যবাদ।
রক্তে নেবো প্রতিশোধ...
রক্তে নেবো প্রতিশোধ...
বিপ্লব'দা,
অনেক দিন মনে রাখার মত অসাধারণ একটা লেখা। স্যালুট।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
দারুণ
ভাল্লাগছে লেখাটা পড়ে ।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
প্রশংসাজনক প্রায় সব শব্দই এখানে ব্যবহৃত হয়ে গেছে। আমার জন্যে কিছুই নেই, হায়!
রোমহর্ষক লেখা। আমি বিমুগ্ধ এর তথ্যসম্পদে এবং লেখনভঙ্গিমায়।
ডোমদের নিয়ে পত্রিকায় যেসব লেখা বেরোত, বছর কয়েক আগে সেগুলো কেটে রাখতে শুরু করেছিলাম, কিছু একটা লিখব বলে। কিন্তু পরে আর ব্যাপারটা এগোয় নি, লেখা তো দূর অস্ত, কাটাকাটিও। ওগুলো কোথায় রেখেছি তাও আর মনে নেই। এই লেখাটা সেদিকে আবার চালিত করতে চাচ্ছে।
...................................................................
অসংখ্য 'নেই'-এর ভিড় ঠেলে
জ্বলজ্যান্ত 'আছে' খুঁজে পাওয়া হলো আসল ফকিরি
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
বিপ্লবদা'রে বিপ্লব না দিয়া উপায় নাই দেখি!
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
গা শিউরানো অসাধারণ!আপনি আসলেই আপনার নামের সুবিচারক :)
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
কোনো দিন লিখবো ভাবিনি কিন্তু সাহস কোরে লিখলাম। আপনার লিখা টা ভালো লাগলো। আমি রেগুলার পাঠক। এখন থেকে লিখবো। অরুপ কে ধন্যবাদ।
পাঠ করার জন্য, রেটিং দেওয়া জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা।
বিবিসির বিখ্যাত সাংবাদিক আফসান চৌধুরীকে উদ্ধৃত করায় সুবিনয়দাকে আলাদা করে ধন্যবাদ দিচ্ছি।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সাধু সাধু সাধু
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
পুরা বিপ্লব।
বিষণ্ণ পোস্ট। সুসময়ে মন খারাপ করানোর জন্য ধন্যবাদ।
_____________________________
জিকোবাজি | ফটো গ্যালারি | ইমেইল
_____________________________
জিকোবাজি | ফটো গ্যালারি | ইমেইল
আপনাদেরও অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কিন্তু লেখাটা তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল। আমি আরো রহস্য চাইছিলাম। আপনাকে বিপ্লব।
মন্তব্য করে ধৃষ্টতা করতে চাইছিলাম না। কিন্তু কিছু না বলেও থাকতে পারলাম না। এই লেখাগুলোর কারণেই বারবার সচলে ফিরে আসি।
.if I could wake up at a different place, at a different time, could I wake up as a different person?.
কেন যে এই লেখা টা আগে মিস করলাম।
অদ্ভুত ভালো
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
লেখাটি প্রথম হওয়ার জন্য লেখককে অভিবাদন।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
অভিনন্দন ও (বিপ্লব)
কি মাঝি? ডরাইলা?
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
Biplob Bhai
Its really a good writing.
For a few moment i was forgotten where i m.
I was in DMC MORGUE "Lash Kata Ghar"
Awesome
মন্তব্য নিস্প্রয়োজন।
--- ফেরারী ফেরদৌস
এক কথায় বলতে গেলে .....
অসাধারন
এখন লাশ হতে ভয় হচ্ছে যদি আবার কোন খলিলুল্লাহ নতুন করে জন্মায়
আবার কলিজা খায় তবে ??
অসাধারণ !
---
স্পর্শ
সবাইকে আবারও অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
অতি ভয়ঙ্কর।
নতুন মন্তব্য করুন