[এই লেখার সমস্ত ঘটনা ও চরিত্র বাস্তব। বাস্তবতার সহিত অমিল নিতান্তই কাকতালীয়মাত্র।]
সহব্লগার নিঝুম গত ফেব্রুয়ারিতে দেশে আসিয়াছিলেন। নিঝুমও সন্ধ্যায় কান্ত পাখির কণ্ঠে একদিন টেলিফোনে তিনি জানাইলেন, আমার সঙ্গে দেখা করিতে চান। টিএসসিতে দুজনে চায়ের কাপ লইয়া আয়েশ করিয়া বসিলাম।
শুনিলাম, নিঝুম বেচারার প্রিয় বাবা বেশ অসুস্থ। তাহাকে হাসপাতালে ভর্তি করিতে হইয়াছে। ...এতো বছর পর দেশে ফিরিয়া তাহার মন একেবারেই ভালো যাইতেছে না।
আমি তাহার মন ঘুরাইবার জন্য সচলের লেখালেখি নিয়া ব্লগরব্লগর শুরু করিলাম।
লণ্ডনের প্রথম সচল সমাবেশ, টিএসসির দ্বিতীয় সচল সমাবেশ এবং বেইলি রোডের অনুষ্ঠেয় তৃতীয় সমাবেশের কথা আসিলো। নিঝুমের কথায় জানিলাম, সে সচলের অনেকেরই ব্যক্তিগত খোঁজ-খবর রাখে। এমন কী যাহারা সংসারে থাকিয়াও সন্ন্যাসীর ন্যায় ছদ্মনামে ঝাকানাকা পোস্টায়, তাহাদের কিছু হাড়ির খবরও তাহার জানা আছে।...
কথায় কথায় বলিলাম, একটি গোপন কৌতুহলের কথা। কুবের মাঝি, ওরফে দ্রোহীর খবর জানিতে চাহিলাম। তাহার সম্পর্কে আমার কৌতুহলের শেষ নাই।
পাঠকগণের মনে আছে নিশ্চয়ই, ওই সময়ে দ্রোহী বেশ কিছুদিন নিখোঁজ ছিলেন।
তো নিঝুম যাহা বলিলো, তাহাতে আমি আৎকাইয়া উঠিলাম।
-আপনি জানে না, দ্রোহীর তো পাসপোর্ট, ওয়ার্ক পারমিট, টাকা-পয়সাসহ সর্বস্ব খোয়া গিয়াছে! তাহার সেই বিখ্যাত ঘুমের ঘোরেই এই ঘটনা।...
তাহার প্রোফাইলে নিদ্রা দেবীকে নিয়মিত অর্ঘ্য দিবার কথা বলা আছে বটে। আর রয়টারের খবরে পড়িয়াছিলাম, মার্কিন মুলুকে ইদানিং নয়া-নাজিদের উৎপাতের কথা। তাহারা নাকি সমকামী, উগ্র মনোভাবাপন্ন, দল বাধিয়া প্রায়ই পথচারীদের ওপর চড়াও হয়, টাকা - পয়সা কাড়িয়া লয়, অনেক সময় বলৎকারও করে। সে তুমি দ্রোহী হও বা বিদ্রোহী হও, কোনো কিছুতেই নিস্তার নাই - - ইত্যাদি।
মুখে বলিলাম, সর্বনাশ! সর্বস্ব? একেবারে সর্বস্ব? মানে ইয়েটাও...?
ধূসর গোধুলির ফিচেল হাসি দিয়া নিঝুম বলিলো, রয়েসয়ে দাদা, রয়েসয়ে।
বাকীটুকু তাহারই বর্ণনামতে --
*
এক সন্ধ্যায় দ্রোহী তাহার পাতি বিশ্ববিদ্যালয় হইতে শুনিলেন কোথায় নাকি বাঙালি কম্যুনিটিতে শাবনুর-রিয়াজের সেই রকম বাংলা ছবি দেখানো হইবে! তিনি সাজিয়া-গুজিয়া সেখানে রওনা হইলেন।
ঘটনাস্থলে পৌঁছিয়া দেখেন সে এক এলাহী কারবার! পানাহার, দেশি - বিদেশী সুন্দরীর সমাহার, বেলেল্লাপনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন -- মচ্ছবের আর শেষ নাই। ফূর্তি জমিল চড়া। ...
ইহার মাঝে সদ্যমুক্তি প্রাপ্ত সামাজিক, অ্যাকশন ও বিনোদনধর্মী বাংলা ছবি 'মেয়ে টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি' প্রদর্শিত হইলো।
সব সারিয়া ছাত্রাবাসে ফিরিতে গিয়া একটু রাত হইলো। তাহার উপর পানের মাত্রা হইয়াছিলো বেশী। দ্রোহীকে কালঘুমে পাইলো। তিনি বাস স্ট্যান্ডের বেঞ্চির উপরেই লম্বা হইয়া ঘুম। প্রচণ্ড শীত - কুয়াশা কোনটাই তাহার খেয়াল নাই। যাহাকে বলে বাহ্যজ্ঞানশূন্য, তাহার হইলো সেই দশা।...
*
সুবেহ সাদিকে (জ্বি মশাই, মার্কিন মুলুকেও সুর্যোদয় আছে বৈকি!) তাহার ঘুম ভাঙিলো পুলিশের মটরসাইকেলের তীব্র সাইরেন শুনিয়া। দ্রোহী চোখ ডলিয়া রিপ ভ্যান উইংকেল মার্কা ঘুম দিয়া দেখেন, ওরে, এ যে একেবারে সাড়ে সর্বনাশ!
তাহার পাসপোর্ট, ঘড়ি, আংটি, মানিব্যাগ, ক্রেডিট-ডেবিট কার্ড, আইডি কার্ড, রেশন কার্ড, মায় জামা - কাপড় শুদ্ধ খোয়া গিয়াছে! না, না, একেবারে দিগম্বর হইলেও অন্তত কিছুটা বস্র তখনো শরীরে রহিয়াছে। রসিক তস্করেরা তাহার ছেঁড়া লাল মোজা দুইটি পা হইতে খুলিয়া নেয় নাই!
এদিকে দুই কোমড়ে দুইটি রিভলবার ঝুলাইয়া কাউবয় হ্যাট পড়িয়া মটর সাইকেলসহ সম্মুখে দণ্ডায়মান স্থুল দেহী এক কৃষ্ণাজ্ঞ পুলিশ মামী!
*
তো পুলিশ মামী দ্রোহীর ইথোপিয়ান মার্কা ফিগার দেখিয়া দয়া পরবেশ হইলেন। এক খানা বাসি খবরের কাগজ কুড়াইয়া আগাইয়া দিলেন তাহাকে।
সে বেচারার হুঁশ হইয়াছে ততক্ষণে। খবরের কাগজ দিয়া ওয়ান টাইম লুঙ্গী বাধিয়া হাউ মাউ করিয়া খাস বাংলায় কাঁদিয়া ফেলিলেন, আমাকে মারিবেন না...। মামী গো, ও পুলিশ মামী. আমি এক নিরীহ বাঙাল ভদ্র সন্তান মাত্র। ...সব কিছু হারাইয়া (?) আমি এখন সর্বস্বান্ত। ...আঁআঁআঁ....উঁউঁউ...।
মজা দেখিতে সেখানে ভীড় করিলো কয়েকজন ভবঘুরে। পুলিশ মামী ইংরেজীতে হাঁকিলেন, চোপরাও শয়তান! বলো তোমার দেশ কোথায়? কী পরিচয়?
ভয়ানক শীতে ঠক ঠক করিয়া কাঁপিতে কাঁপিতে দ্রোহী আধো ইংরেজীতে বোল ছাড়িতে লাগিলেন। নাম-ধাম, ঘটনার বিবরণ দিতে দিতে ইহাও বলিতে ভুলিলেন না যে, তিনি সচলের একজন জনপ্রিয় চানাচুর লেখক। তাহার সুপ্ত বাসনা, একদিন তিনিও ছোটদের হুমায়ুন আহমেদের ন্যায় বই লিখিতে শুরু করিবেন। একদিন বইমেলায় তাহারও 'আপেল' নামে একখানা চটি বই প্রকাশ হইবে। অতঃপর তাহারই সম্পাদিত মইক্রো চাপাবাজীর বই বৈশাখে ঝড় তুলিবে।...ইত্যাদি, ইত্যাদি।
*
পুলিশ মামী সব নোট করিয়া লইয়া রুল উঁচাইয়া কপট রাগে হাঁকিলেন, ভাগ যাও ইঁহাসে!
এদিকে ভবঘুরেদের একজন দয়া দেখাইয়া তাহার ওভারকোট খুলিয়া দ্রোহিকে পরাইয়া দিলেন। আরেকজন তাহার হাতে বাসভাড়া স্বরূপ চার আনা - আট আনার মূদ্রা গুঁজিয়া দিয়াছে।
বাস আসিলে পুলিশ মামী আরেকটু স্নেহ দেখাইয়া 'চকাশ' করিয়া তাহাকে এক চুম্বন দিয়া বসিলেন। চোখ মারিয়া বাইবেল উদ্ধৃত করিয়া বলিলেন, যাও হে দুষ্টু, আর এই রূপ করিও না। মনের মধ্যে কোনোরূপ গ্লানিকে প্রশ্রয় দিবে না, কেমন?
*
মুক্তি আনন্দে দ্রোহী ওভারকোটের দুই পকেটে হাত গলাইয়া ভাবিলেন, আহা, গোগল না বলিয়াছিলেন, তাহারা সকলেই বাহির হইয়াছেন, চেখভের ওভারকোটের পকেট হইতে! আর আমি না জানি এই ছেঁড়া ওভারকোটের পকেটে কতশত চেখভ, দস্তভস্কি, কামু, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিম না হোক, অন্তত হালের আরিফ বেগতিকের চাঁদ-সিতারা পুরিয়া রাখিয়াছি!...
তিনি প্রায় ফাঁকা বাসে বসিয়া গুন গুন করিয়া সচলের দলীয় সঙ্গীত ধরিলেন, তুই যত্ন করে কামড়ে যা... অল্প বয়সী বালিকাদের সুখী করে বাঁচ!
(সমাপ্ত)
মন্তব্য
বটে... ঘটনা তাইলে এই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বিপ্লব, আপনাকে বিপ্লব দিলেও কম দেওয়া হয়ে যায় তাই কি করবো ভাবছি .........
কী আর করবেন। জাঝা দিয়া ফালান।
কি মাঝি? ডরাইলা?
বিপ্লবদা আপনার জন্য জাঝা
ও দ্রোহী ভাই, ঘটনা কি সইত্য??!!!!???
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগ। ঘটনা সত্য না হইলেও সবাই জানে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
এই তাইলে ঘটনা!!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
হায় হায় আমি তো জানতাম অন্য জিনিস...
ক্যাম্নে কী?
তথ্য জানান দেবার জন্য জাঝা
---------------------------------
এভাবেই কেটে যাক কিছু সময়, যাক না!
আচ্ছা আচ্ছা !
ঘটনা তাহলে এই !!
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বিপ্লব ভাই, দুর্দান্ত তদন্ত প্রতিবেদন হয়েছে একটা।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আমার হতেপারতোভায়েরাভাই-কে নিয়ে এরকম মিথ্যা অপপ্রচার প্রোপগান্ডা এবং ভাবমূর্তি বিনষ্টকারী পোষ্টে অবশ্যই জাঝা ও (বিপ্লব)
আরেকটা দাওয়াত খোয়ানোর ভয়ে এই গল্পগুলো চেপে গিয়েছিলাম। বিপ্লবদা বাঁচালেন।
অদ্য প্রাতে কোথাও যেন দেখিলাম বিপ্লব রহমান সচলায়তনে কাইব্য আর গপ্পের প্রদুর্ভাব দেখিয়া যথেষ্ট ক্ষেপিয়া রহিয়াছেন
ভাবিলাম তিনি হয়তো আরেকখানা মেথরপট্টির মদ্যপানটান জাতীয় কিছু রচিবেন
কিন্তু এইক্ষণে দেখিতেছি তিনি স্বয়ং বেচারি কাগুজে দ্রোহিকে উলঙ্গায়ন করিয়া নিজেই গপ্প ফাঁদিয়া বসিয়াছেন....
ইহা তখন বলিলেই হইত যে তিনি একখানা গপ্প কহিবেন
সচলায়তনে যেন আগামী এক বর্ষ যাবত কেহ গপ্প না রচেন...
আহারে বেচারি দ্রোহি...
বঙ্গদেশে থাকিলে না হয় সিনেমার পোস্টার দিয়াও লজ্জা নিবারণ করিতে পারিত
তাহাতে অন্তত বিশালদেহী নায়িকার ছবি তাহার শরীরে ঘনিষ্ঠ পোশাক হইয়া থাকিতে পারিত কিছুক্ষণ
কিন্তু ইজ্জত দিলো তো দিলো বিলাত মুল্লুকে গিয়া
আহারে বেচারা দ্রোহি
শেষে না ক্ষেপিয়া বিপ্লব রহমানকে ঢাকা শহরে কিছু করিয়া বসে...
নাহ। উচিৎ হইবে না।
কি মাঝি? ডরাইলা?
হা ইশ্বর! সপ্তকাণ্ড রামায়ন পড়িয়া সীতা কার বাপ!! @ মাহবুব লীলেন।
ইহা গল্প, তাহা আপনাকে কে বলিলো? বিনীত অনুরোধ, সূচনা বক্তব্যখানি আরেকবার পাঠ করিয়া লইবেন:
[এই লেখার সমস্ত ঘটনা ও চরিত্র বাস্তব। বাস্তবতার সহিত অমিল নিতান্তই কাকতালীয়মাত্র।]
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ইহা গল্প নহে তাহা আপনাকেই বা কে কহিল?
সূচনা বক্তব্যখানি হইতেছে এক নম্বর পচা সাবানকে নকল করিয়া বানানো গল্পের বিজ্ঞাপন
যাহাতে পাবলিকে টাসকি খাইয়া সত্য ঘটনা মনে করিয়া গপ্পটা পড়িয়া ফালায়
(সাম্প্রতিককালে সচলায়তনে গপ্পের প্রদুর্ভাব বাড়িয়া যাওয়ায় ৯৯.৯৯%জনতা শুধু শিরোনাম পড়িয়াই 'ভালো হইছে'- 'দারুণ হইছে' বলিয়া মন্তব্য করিয়া পাশ কাটাইয়া যায়)
০২
সর্বসাধারণের প্রতি সতর্কতামূলক নোটিস:
ইলেকশনে দাঁড়াইবার আগে পাতি নেতারা যেমন ঈদের শুভেচ্ছা- পুজার শুভেচ্ছা লিখিয়া পোস্টার ছাপাইয়া আওয়াজ দেয়
বিপ্লব রহমানের এই গপ্পখানাও তেমনি গপ্পকার হইবার একখান আগাম আওয়াজ
সুতরাং সাবধান জনতা
বিপ্লব রহমান যদি গপ্পকার হইবার লাইসেন্স পাইয়া যায় তাহা হইলে কাহারো গতরে আর বস্ত্র থাকিবে না বলিয়া দিলাম
০৩
দ্রোহীর জন্য সমবেদনা:
জয় গোস্বামী লিখিত এবং নিম্নে উল্লিখিত কবিতার লাইনগুলান সর্বদা মনে মনে জপ করিবেন। দেহে ও মনে শান্তি আসিবে
মুখে ঝেটার বাড়ি
যতক্ষণ না সবার সামনে
নেংটো হতে পারি
আপনার আর কোনো চিন্তা নাই
মরা শিকারকে খাটাসও দুইবার আক্রমণ করে না
(বিপ্লব) ও জাঝা।
কিন্তু আপনে জানলেন ক্যামনে?
কি মাঝি? ডরাইলা?
প্রথমিক সূত্র সহব্লাগার নিঝুম@ দ্রোহী দি গ্রেট।
বাদ বাকী সূত্রসমূহ ফাঁস করা যাইবে না, শরিয়তে নিষেধ আছে। তবে কথা হইতেছে :
এই লেখার সমস্ত ঘটনা ও চরিত্র বাস্তব। বাস্তবতার সহিত অমিল নিতান্তই কাকতালীয়মাত্র।
এইবার জাঝা বলিয়াছেন @ ফিটার লীলেন ভাই।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এই হইল ঘটনা......
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
এই তথ্যাবলী সপ্রমাণ অচিরেই সচলায়তনে প্রকাশের দাবি জানাই। নচেত্ উপরোক্ত বাক্যটিকে উসকানিমূলক বলিয়া গণ্য করা হইবে।
পুনশ্চ: আমারে লইয়াও পাব্লিক আলোচনা করে? যাই কই!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হি হি-
আপনি তো মজার লেখাও লিখেন-
--
নায়েফ
আহারে...বেচারার এই করুন অবস্থার জন্য কোন সহমর্মিতা না জানিয়ে সবাই মজা লইতাছে .
কথা আছে কারো পৌষ মাস আর কারো সর্বনাশ (শেষের অংশ টুকুতে নিজ দায়িত্বে যার যার মতো শব্দ সংযোজন করে নিতে পারেন )
দ্রোহী ভাই, ঘটনার কি কোন সতত্য আছে নাকি? যদি সত্যি হয়ে থাকে তবে সব কিছু সামলে উঠতে পেরেছেন তো? (!!)
কল্পনা আক্তার
কল্পনাআক্তার@হটমেইল.কম
........................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
দ্রোহী ভাই, " আত্নগ্লানি" পোস্ট টা দিয়া কি যে ভুল করলেন...সবাই এখন আপনার পিছে লাগসে...।দেখেন বিপ্লব ভাই তো জামা কাপড় নিয়া টানা টানি শুরু করসে। কি বেইজ্জতি!!!
--------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
হা ঈশ্বর! সবই তো আপনারই বর্ণনামতে!! @ নিঝুম।
ভ্রাতা, আপনাকে ইতিবাচক হইতে সবিশেষ অনুরোধ জানাই। যেমন, গেলাসখানি অর্ধেক ভর্তি, অথবা বস্রহরণই তো শেষ কথা নয়, লেখাখানিতে ওয়ান টাইম কাগজের লুঙ্গী ও ভিক্ষার ওভারকোটের বয়ান আছে।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- ফিচকালী হাসি ছাড়াও আরেট্টা হাসি ধুসর গোধূলি দেয়, সেইটা বদ্দা জানে! ফ্রাঙ্কফুর্ট কাঁপায়া সেই হাসি মোরা হেসেছিনু দু'জনে।
বাস্তব ঘটনার মাঝে মাঝে সশব্দ প্রতিবেদন হৈলেও মন্দ হৈতো না। এই যেমন ধরেন এট্টা পাদের আওয়াজ প্রভৃতি!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শ্রীমান ধূ. গো, বলি হইতেছেটা কি! উহ!! ...সকালে কী ডিম সিদ্ধ খাইয়াছিলেন?
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- জ্বি না জনাব, খাইয়াছি কাঁচা পেঁয়াজ যোগে চানাচুর ভর্তা!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সর্বনাশ! এমন ভাবে বস্ত্রহরণ? দ্রোহী বেচারা।
ভাল হইছে বিপ্লব ভাই।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
থ্যাঙ্কু বস!
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হায় হায়! ছি ছি! এ কি কেলেংকারি?
পাঠের জন্য, মন্তব্য করিবার জন্য সকলকে জাঝা এবং (বিপ্লব) জানাইতেছি।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আম্রিকা মুল্লুকের ভাবি প্রেসিডেন্টের কপালেও এহেন উলঙ্গায়ন? কেম্নে কি?
তাও ভাল, লাল মোজাটা ছিল।
------------
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা
ব্যাপক!!!
ওরে ! কোনখানে আইয়া ঢুকলাম !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নতুন মন্তব্য করুন