সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোটো ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে জার্মান ভিত্তিক মোবাইল ফোন কোম্পানি সিমেন্স থেকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিয়ন অব কলাম্বিয়ার জেলা আদালতে বিচারাধীন ‘যুক্তরাষ্ট্র সরকার বনাম সিমেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড’ মামলার উদ্ধৃতি দিয়ে হেরাল্ড ট্রিবিউন গত ২০ ডিসেম্বরের সংখ্যায় খালেদা জিয়ার পুত্রের ঘুষ লেনদেনের তথ্য প্রকাশ করে। এছাড়া একই চাঞ্চল্যকর সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায়ও।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিফোন এন্ড টেলিগ্রাফ বোর্ডের, যার বর্তমান নাম বিটিসিএল, ৪ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার ব্যয়ের একটি অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের কাজ পেতে সিমেন্স ঘুষ বাবদ বাংলাদেশে ৫৩ লাখ মার্কিন ডলার ব্যয় করেছে।
সংশি¬ষ্ট কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এর সত্যতা স্বীকার করলেও এই অবৈধ প্রক্রিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের কারা জড়িত ছিলেন তা তারা নিশ্চিত করেননি।
হেরাল্ড ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিমেন্সের কাছ থেকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পুত্রসহ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ৫০ লাখ মার্কিন ডলার ঘুষ নিয়েছেন।
এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশন ছোট যুবরাজ খ্যাত আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরে ১১ কোটি টাকারও বেশী পাচার করার অভিযোগ আনে।
---
দ্রষ্টব্য
মন্তব্য
নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবর - উদ্ধৃতি
Mr. Siekaczek says that from 2002 to 2006 he oversaw an annual bribery budget of about $40 million to $50 million at Siemens. Company managers and sales staff used the slush fund to cozy up to corrupt government officials worldwide.
It paid $5 million in bribes to win a mobile phone contract in Bangladesh, to the son of the prime minister at the time and other senior officials, according to court documents.
বাংলাদেশ, আর্জ়েন্টিনা, ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া, ইটালি, ইস্রাইল - অনেক জায়গায় টাকা ঢালছে শালারা।
(বিপ্লব ভাই, এই শু*রের বাচ্চার ছবিটা একটু ছোট করে দিবেন প্লীজ? চোখে জ্বালা করে।)
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
লিস্টও দিয়েছে দেখলাম একটা।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
বাপ রে। এখন তো মনে হইতেছে আমাদের কপাল ভালো যে আমরা রাশিয়া চীনের থেকে অনেক ছোট। নাইলে তারেক আরো কত মিলিয়ন খাইতে পারতো, কে জানে।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
ওক্কে স্যার! @ সুবিনয় মুস্তফী
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ক'দিন আগে বিটিসিএল-এর বেসরকারীকরণের বিরুদ্ধে কিছু আর্টিকেল দেখেছিলাম সচলে। লোকজনের কি মত, বিটিসিএল বেসরকারী হাতে গেলেও কি রাজনৈতিক নেতারা বিটিসিএলের টেন্ডারে ঘুষ নিতে পারতেন?
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
আজম জে. চৌধুরী কি তারেকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলো না শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে?
হাঁটুপানির জলদস্যু
পোস্টের শিরোনামটি নিয়ে একটি পর্যবেক্ষণ জানিয়ে যাই। "যুবরাজ, তুমিও" কথাটি প্রচলিত ধারণার উল্টো বক্তব্য প্রকাশ করে। যুবরাজ তুমিও শুনে মনে হতে পারে যুবরাজ বুঝি বাংলাদেশের সর্বশেষ অসৎ ব্যক্তি, এবং তার নামে "অবশেষে" দুর্নীতির অভিযোগ এসেছে। বরং বলা উচিত ছিলো "যুবরাজ, তুমি আবারও?"
পাঠক হিসেবে চোরচোট্টাদের হাসিমুখ প্রিয় সচলায়তনের প্রথম পাতায় দেখতে চাই না। পোস্টের মাঝে এদের ছবি ব্যবহার করলে কেমন হয়?
হাঁটুপানির জলদস্যু
- একমত ...
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
একমত
=============================
অনেক রাত জেগে কাজের ব্যস্ততার মাঝে খুবই তাড়াহুড়ো করে এই পোস্টটি লেখা। তাই...
এখন সংশোধন করে দিয়েছি @ হিমু @ দিগন্ত @ রায়হান আবীর।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কিংবা হতে পারে 'আবারো যুবরাজ!'
রিলেটেড: চেকের মাধ্যমে ঘুষ নিয়ে শেখ সেলিম বা হাসিনার বিষয়টা এভাবে চাপা পড়ে গেল কেন? সাংবাদিক ভাইরা কিছু ছাড়েন না। নাকি পত্রিকায় যা এসেছিল তার সবটাই মিথ্যা?
- সিমেন্স এতো টাকা ঘুষ ঢেলে দিলো?
এই শালারাই আমাদের ফুলের মতো পবিত্র যুবরাজটারে দিলো কলুষিত কইরা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সবই ভোটের আগে আমেরিকার ষড়যন্ত্র ।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
হ! আর সচল থেকে -বিপ্লব- আইকন উধাও হওয়ার পেছনের রহস্যটি যদি কেউ বলতেন!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব- আইকন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
না, মানে স্মাইলি!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ঘুষটা তারেক নয়, কোকোকে দেয়া হয়েছে বলে প্রথম আলো বলছে।
খবরটা পড়ে মনে হল, ধরা পড়ার পর সবটাই কোকোর নাম দিয়ে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে ... প্রথম আলোর লিঙ্ক
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
অ্যাঁ!!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তাই তো মনে হচ্ছে।
এটি আমারই বোঝার ভুল; তার ওপর অতিকর্ম ব্যস্ততায় তাড়াহুড়ো করে পোস্ট দিলে যা হয়। তবে বিদেশে দৈনিকগুলো খুব স্পষ্ট করে বলেনি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কোন ছেলে এই ঘুষগ্রহণের সঙ্গে জড়িত। এখন দৈনিক যুগান্তরও নিশ্চিত করে এই নায়কের নাম, আরেক যুবরাজ আরাফাত রহমান কোকো বলছে। দেখুন
তো পুরো পোস্টটি আগাগোড়া সংশোধন করে দিচ্ছি।...অনেক ধন্যবাদ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ওনার নামই সবার মনে এসেছিল। ওনার জন্য মাঝে মাঝে খুবই খারাপ লাগে। এত সুযোগ হাতে ছিল অথচ কী বিপথেই না তার ব্যবহার করেছেন।
দিগন্তের কমেন্ট টা খেয়াল কইরা!
রাজনীতির উপ্রে পলিটিক্স হচ্ছে।
কোকোর উপ্রে দিয়ে খুব সু-কৌশলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে সব কিছু।
Herald Tribune article mentioning payments ....
http://www.heraldtribune.com/article/20081221/ZNYT01/812213013?Title=At_Siemens__Bribery_Was_Just_a_Line_Item
Here are the court papers - look at pg 19 (case #5).
http://www.sec.gov/litigation/complaints/2008/comp20829.pdf
-
সুশান্ত
পুরা কোকো না,সিকি কোকো হইতে কি কি করতে হয়?
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
পুরা কোকো না,সিকি কোকো হইতে কি কি করতে হয়?
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
বেচারারা আপনাগো জ্বালায় ঠিকমতো খাওয়া দাওয়াও করতে পারবো না! খাওয়ার মধ্যে খাইছে একটু ঘুষ তাই না দেহ কত লেখালেখি!!
আহারে বেচারগো জইন্য আমার পরান কান্দে।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নামগুলো এতো 'পবিত্র' যে, ঐসব নাম মুখে আনার আগে কেউ কেউ ওজু করে। আবার কেউ কেউ পরে ওজু করে ।
নদী
পোস্টের শিরোনাম: "হতে পারে ছোটা ডন, কারো চেয়ে কম নন"
এই টাকলায় ক্রিকেট নিয়া বিজি ছিলো অনেকদিন। মোবাইল সেক্টরে এই পরিমাণ মারতে পারলে ক্রিকেটে কি করেছে আল্লাহই মালুম।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
যুবরাজ একই সময়ে ক'জন হয় ? শফিক সিদ্দিকের বাচ্চারাও এ উপাধির নতুন দাবিদার।
ইউনুস নরটেল থেকে কত নিয়েছিলেন যে কথায় কথায় দশ কোটি টাকার বাজি ধরেন আজকাল, যদিও নিজের ভাগের পুরস্কারও গ্রামীনকে দিয়ে দেবেন বলেছিলেন।
জিয়াউর রহমানকে আমি কখনো শুয়র বলব না। তাঁর অনেক দোষ থাকলেও পরিবারতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন না। নিঃস্ব পরিবার রেখে মরেছেন।
এটা তো এই প্রথম শুনলাম।এতো কিছুর পরেও বজলু ভাইয়ের জিয়া প্রেম রহেই গেলো। ভাবতে কষ্ট হয়।
আস্তাগফেরুল্লাহ।
আমি কখনো মুজিব হত্যার নীরব সমর্থক ও প্রধান বেনেফিসিয়ারী এবং এদেশে ইসলাম ও পাকিস্থানপন্থীদের মুখ্য পৃষ্ঠপোষক সম্পর্কে অর্থে নির্লোভতা ছাড়া বড় কোন গুণ দেখি নি।
তবে মনোনয়ন বাণিজ্যের পর পরই বারবার রেহানার উপস্থিতি (এবার পুরো পরিবারের) নানা প্রশ্নের জন্ম দেয়।
আমি কাউকেই মুখ খারাপ করা গাল দেয়ার পক্ষপাতী নই।
নতুন মন্তব্য করুন