১। চারুকলার ছবির হাটের কদমতলায় ঠিক বিকেল পাঁচটায় বিরহী শ্রীকৃষ্ণের মতো উদাস হয়ে অপেক্ষায় থাকি। শাহবাগগামী রাজপথ যেন বহমান যমুনা। ধীরগতির রিকশারা মুহূর্তেই হয়ে যায় ছই তোলা ডিঙ্গি। কিন্তু বান্ধব কই? বান্ধবরা কই হে?
পাঁচটা পনেরোয় অমিত আহমেদ আসে। হাতে জ্বলন্ত ধবল সাদা বেনসন। ফরসা মুখ ঘামে চমকায়। আরো পরে আসে ক্ষুদে সচল নিবিড়।
আমরা অন্যদের অভাবে একেকজন ভেতরে ভেতরে শ্রীকৃষ্ণ হই। দূরে কোথায় সত্যি সত্যিই বেজে ওঠে বিরহ-বাঁশারী।
ত্রস্ত তিনজনা এক খোলা দোকানে যাই। তপ্ত মাশরুম চপের অর্ডার সাজাই। খানিকটা চেখে দেখা যাক বরং।
ডুবো তেলে চপাচপ চপ ভাজা হয়। উৎসুক তিন জোড়া চোখ; আমার চশমাসহ আরো এক।
দোকানীর পানিতে অমিত মুখ ধোয়। এখনো বুঝি ঢাকার গুমোট-গরমে অভ্যস্ততা আসেনি। ইজি হতে আমিও আগাই। চশমা খুলতেই আউট অব ফোকাস--দৃষ্টিভ্রম।
২। আঠারো, কী ঊনিশ-কুড়ি বছর আগের দৃশ্যপট সিনেমার স্লাউড হয়ে ভেসে ওঠে। চারপাশের তরুণ শিল্পী, বুদ্ধিজীবী, হাস্যোজ্জল ছাত্র-ছাত্রী, গেঁজেল, টোকাই ও ভবঘুরেসমূহ ভোজবাজীর মতো উবে যায়। থেমে যায় সব কোলাহল।
এই খানে, এই ছবির হাটে রাতারাতি গজায় ছোট্ট এক পাকুড় গাছের গোল ছায়া। নীচে 'একমুখ দাড়ি-গোঁফ, অনেককালের কালো ছোপ-ছোপ' মোল্লা ভাই লাল সালু লুঙ্গি-সালু কাপড়ের পাগড়ি পরে সাজান ঝুপড়ি দোকান। ভাত-চচ্চড়ি-চায়ের জমাট আড্ডা। চারুকলার ছাত্রদের প্রিয় 'মোল্লালয়'।
৯০ এর ছাত্র-আন্দোলনের উত্তাল দিনের সঙ্গী আমরা ক'জন সকাল-দুপুরের রুটিন মিছিল ও গাড়িভাঙা পর্ব সেরে শেষ বিকেলে মোল্লালয়ে সপাসপ গিলি ঝোল-ভাত।
তবে জানবেন এ সবই বাই-লেন মাত্র। তারচেয়ে আসুন এখন সচলাড্ডায় প্রবেশ করা যাক।
৩। গত সুবিনয়-সচলাড্ডার সেই ঘোড়া নিম গাছতলাটি দেখি ভবঘুরেদের দখলে। আমরাও ভবঘুরের মতো ইতস্তত ঘুরি। আসেন শুদ্ধস্বর সচল আহমেদুর রশিদ, প্রিয় টুটুল ভাই ও ভাবী।
একে একে এনকিদু, তারেক, সবজান্তা, পান্থ, গৌতম ও শাহেনশাহ। গণতন্ত্র মেনে আমরা ছবির হাটের পেছনের পার্কের ঘাস গজানো ফুটপাথে গোল হয়ে বসি।
আমরা নেড়েচেড়ে দেখি এনকিদু+তারেকের নীলক্ষেত অভিযান--কয়েকটি পুরনো রুশী বই। কখনো বসে, কখনো বা দাঁড়িয়ে চলে আমাদের খুচরো সংলাপ, বাতচিত ও আড্ডা। ভ্যাপসা গরমকে হার মানিয়ে আমরা খাই গরমা-গরম চপ, বেগুনি/পেপেনি, পাতাবড়া। দফায় দফায় চায়ের সঙ্গে আমরা বাই রোটেশন ট্রাই করি এনকিদুর টোব্যাকো পাইপ। ফ্লাইং ডাচ ম্যানে নিজেদের মনে হয় বোম্বেটে একেকজন। এর-ওর ক্যামেরা ঝলসায়।
আসেন মুস্তাফিজ ভাই, ষষ্ঠপাণ্ডব দা। আমরা যুগপদ মিস করি আনিস ও লীলেন ভাই, রণো দা ও হের নজুকে। হায় রে নগর জীবন!
৪। জমাট আড্ডায় দ্রোহী দার মতো ফস করে আমি করেই ফেলি অফটপিক কমেন্ট:
আজ কিন্তু একমাত্র সিলোটি টুটুল ভাই একাই!
বুয়েটি ও আবাদীরা কথার সত্যতায় হইহই করে ওঠে। ভাবী ও অমিতের চোখে কৌতুহল।
আমিই আবার গোমর ভেঙে জানাই:
শুদ্ধস্বরের কোনো এক অনির্ধারিত আড্ডায় টুটুল ভাই একদা ফতোয়া জারি করে বলেছিলেন, সচলে নাকী এখন বুয়েটি, সিলোটি ও আবাদীরাই (নন-সিলোটি/ বুয়েটি) সক্রিয়।
লক্ষ্যনীয়, তথাকথিত আবাদীদের স্থান এখানে সর্বশেষে!
৫। অমিত, এনকিদু, শাহেনশাহ, সবজান্তা ও আরো বুঝি কেউ কেউ টেকি-টেক্স আলাপ তোলে। টুটুল ভাই, ভাবী, আমি ও নিবিড় মাঝখানে নিরিবিলি ফর্দাফাই হতে থাকি; টেকনো কানা চতুষ্টয়।
মুস্তাফিজ ভাই ছবির ঝাঁপ খুলে বসলে হাওয়া বদলায়। মুক্তিযোদ্ধা এসএম খালেদ চিকিৎসা তহবিল গঠনে গতবারের জাদুঘরের অনুষ্ঠানের কিছু অসামান্য সাদাকালো ছবি দেখান। কৃষ্ণকলি ও আরো কজনের পেট্রেটে ক্যামেরার কাজ দেখে আমরা মুগ্ধ হই। নোকিয়া এফ সিরিজে দেখি মাতিস-মডেল।
টুকরো আড্ডায় চলে লাইফ জোকস। সাম্প্রতিক অতিথির কোনো ভালো লেখা, সর্বোচ্চ প্লাস ও মাইনাসপ্রাপ্ত লেখাসমূহ, মায় আলোচিত মন্তব্য নিয়েও আমরা ব্লগর ব্লগর করি।
কেউ একজন মনে করিয়ে দেয় সচল মৃদূলের অতলান্তিক পাড়ি দেওয়ার খবর। তার অনুপস্থিতি ও লেখার দীর্ঘ বিরতি আমাদের ভাবায়। আমরা জেবতিক আরিফ ও অমি রহমান পিয়ালকেও খুব মিস করি।
আর অমিতের বুঝি মনে পড়ে যায়, ঢাকার সেই প্রথম সচলাড্ডার কথা!
৬। এক টুকরো সচলাড্ডার কথা, আমার কথা-- আপাত: এই। বাকী কথা বাকীরা বলবেন, হয়তো কেউ ছবিও দেবেন। জয়তু সচল! নিবেদন ইতি।।
মন্তব্য
এ তো লবণ ছাড়া তরকারির মতো হলো
কেনো হে পিপি দা? এজ-লাইফ হয়নি??
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ছবি কৈ ভাই? ছবি ছাড়া হয়??
ছবি তো আমার কাছে নাই বস। অমিত, এনকিদু ও অন্য আরো কারো কাছে থাকতে পারে।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমি টেকি না।
ওইটা নকিয়া ই সিরিজ ছিলো।
যারা আসেননি তাদের আসলেই মিস করেছি ।
হুমম।...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
দুইটা অপরাধ!!!!!!!
বিপ্লবদার আইপিসহ ব্যাঞ্চাই।
হের দ্রোহি দা,
ছবি তো আমি তুলি নি। তুলেছে অমিত, এনকিদু ও আরো কেউ কেউ। আর আমি তো আপনার প্রশংসাই করেছি।
ওহ...ইয়ে আইপি জিনিষটা যেনো কী? টেকি-কানা বলে কথা!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমি বেশ কিছু ছবি তুলেছি, তবে সেগুলো এনকিদুর ক্যামেরা দিয়েই। আমার ক্যামেরার জোর কম বলে আর বের করে আর বিব্রত হতে চাইনি। পরে মুস্তাফিজ ভাই তো মজা করে বলেই ফেললেন, এই খেলনা ক্যামেরাটা কার?
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
গতকাল আড্ডা হয়েছে জমজমাট। প্রচন্ড গরমও আমাদের থামাতে পারেনি। গাছতলা দখল তো কী হয়েছে, আমরা রোদের নিচে বসেই আড্ডা শুরু করলাম। আর খাদ্য-খানাও ছিলো চমেৎকার। বিপ্লব'দার বদান্যতায় আমরা মাশরুম চপ, পাতাবড়া, আর বেগুনী খেয়েছি বিস্তর। আর চা'র সাথে এনকিদু পাইপ তো আছেই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
ভ্রাতা, এখন দু-একটা ছবি দিয়ে (অথবা দেয়ার আপাত: আশ্বাস দিয়ে) আমার পিঠ বাঁচান! এই বাজারে কুলোর যা দাম!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সবার পেটে পিলে হোক।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
আমেন!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আহ-কত মজার মজার আড্ডা হচ্ছে। আশাকরি ছবিগুলো শিগগীরই আসবে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
হ!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সাংসারিক ঝামেলায় পইড়া মিসাইলাম
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আবার জিগস!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব স্যার আমাকে শুধু চা খাইয়েছে, ব্যাঙের ছাতা খাওয়াবে বলে খাওয়ায়নি। আর কৃষ্ণকলির ছবি পাইলেন কই? মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবির প্যাকেটে তো দেখি নাই! স্যার কি ছবিটা মেরে দিলেন?!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
কমরেড, সামান্য সংশোধনী আছে মনে হয়। সচলাড্ডার একেবারে শেষাংশে এসেছিলেন আপনি (তেমনই অবশ্য কথা ছিলো)। ব্যাংঙের ছাতা-চপ ফুরিয়ে যেতে আপনিই তো বলেছিলেন, থাক, থাক। না হয় আরেকদিন।
কৃষ্ণকলি তথা ছবির প্যাকেট এরও আগে তার মালিকের ব্যাগস্থ হয়েছিলো। আর ছবি-টবি মেরে দেবো আমি? (বেড়াল)
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
চমৎকার লেখা! দুর্দান্ত আড্ডা!! একদিন আমিও কোন এক সচলাড্ডার ঘাসের কার্পেটে পা মুড়িয়ে বসে যাব চুপচাপ
আপনি আর চুপচাপ! এমন মিলিটারি উইথ ইন্টেলিজেন্স জাতীয় খতা কন কেমনে?
অবশ্যই @ মামুন হক।
খিকজ @ শাহেনশাহ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
বিপ্লব আপনারে বিপ্লব আর পাঁচ একসাথে দিলাম
প্রতিমন্তব্যে আপনাকে -মানিক-
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এতো আড্ডাবাজি ভালো না। পেটে পিলে হইবো।
পান্থ ভাই আপনি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আচ্ছা পান্থ ভাই গতকাল বেলা এগারটার দিকে শামসুন্নাহার হলের সামনের চত্ব্ররে ঐটাতো আপনিই ছিলেন? নাকি আপনার জমজ ভাই
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবিড় তখন ওখানে কী করছিলেন?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
এই গরমে শামসুন্নাহার হলের সামনের গাছ গুলার ছায়া খুব দারুন তাই আরকি
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মিয়া, দুনিয়াতে গাছ তো আরও অনেক জায়গায় আছে। বেছে বেছে শামসুন্নাহার আপার সামনে কেন?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
কারন গাছের ছায়ায় গল্প করার মজাই আলাদা
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
সেইটা কন! আপনি শামসুন্নাহার আপাদের সাথে গল্প করতে যান! ভালো ভালো! ছেলে বড় হয়েছে!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
নিবিড়, ওইটা আমি না। আমার ভূত ছিল!
হুমম...পান্থ, তলে তলে এতো কাণ্ড!!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ব্যাঙের ছাতা সবার পেটে ব্যাঙ হয়ে জন্ম নিক
ছবি দেখতে চাইনা
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমি একবার ভাবলাম যাই রেডী হই, রেডী হতে গিয়ে ভাবলাম বিপ্লবদাতো আমাকে মিস করবেন না, আমিতো উনার লিষ্টেই নাই, তাই রেডী হয়ে উল্টোদিকে বসুন্ধরায় চলে গেলাম
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তারপর বসুন্ধরার ফুডকোর্টে আমি আর তানবীরা দই ফুসকা আর কফি খেয়েছি ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
- বস, আই.আর-এ পড়ুয়া আপনের ছোট শালিটা যে সিনেপ্লেক্সে যেতে বায়না ধরলো, আর তাকে সিনেপ্লেক্সে নিয়ে যাবার ভার যে এই অধমের উপরেই ন্যস্ত হলো, সেইটা নিয়াও একটু বলেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তা মিয়াভাই, ঠিক ওই মুহুর্তে পেট বেঈমানি করায় আপনি তো আর নিয়ে যাইতে পারলেন না। লোটা হাতে দৌড় মারলেন। শেষ পর্যন্ত এই আমাকেই নিয়ে যেতে হলো। কতো গল্পই না করলাম আমরা। সিনেমা শেষে আবার ডিনারেও গেলাম দু'জন...
()
...........................
Every Picture Tells a Story
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
তাতা আপু...
---
হের ধু. গো.
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
কেন যে এইসব মনে করায়ে দেন... ধুর... আমি সেদিন জিহ্বা বাইর করা দৌড়ের উপরে ছিলাম। প্রত্যন্ত গ্রামে। আইতেই পারলাম না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নেকস্ট টাইম স্যার!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সিলটিদের নিয়ে এরাম বেশরিয়তি কতাবাত্তা!!
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আমি আসলে পুরানা পল্টন গিয়েছিলাম একটা কাজে, সেখান থেকে আড্ডার শেষ দিকে হাজির হয়েছিলাম।
কৃষ্ণকলি এখানে
...........................
Every Picture Tells a Story
সাধু! সাধু!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একসময় আমিও ঢাকা যাব হুঁ....
-ঐ-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তার মানে আরো অনেক সচলাড্ডা! হুররেএএএএএ...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হের নজু, হেহ!
ছবি দিয়েছি এখানে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সূর্যাস্তের ছবিটি বাদে বাকী সব কয়টি ছবিতে বিশাল মাইনাস! এই সব ফটুতে আমি নাই!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আড্ডায় মাইনাস!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হ
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
কিন্তু
দেবদ্যুতি
নতুন মন্তব্য করুন