পাজেল

বিপ্লব রহমান এর ছবি
লিখেছেন বিপ্লব রহমান (তারিখ: শুক্র, ১৯/১০/২০০৭ - ১:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

..
(আহ! এতটা বয়স পেরিয়ে এলাম, তবু কি জানলাম, চড়–ইয়ের ঠোঁটে কেনো এতো তীষ্ণা?...)

এক. ছোট বেলায় একবার মা'র সঙ্গে নানু বাড়ি যাচ্ছি ট্রেনে চেপে। নানু বাড়ি হচ্ছে সিরাজগঞ্জ সদরে। তো ফুলবাড়ি রেল স্টেশন থেকে কয়লার স্টিম ইঞ্জিনের ট্রেন ছাড়ে। বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত সারারাত দীর্ঘ জার্নি। সেই প্রথম ট্রেনে চড়া। আমি ট্রেনে বসেই জানালা দখল করে বসি। আমার পাশে মা। তিনি উলের কাঁটায় অবিরাম কি যেনো একটা বুনে চলেছেন।

আমি জানালা দিয়ে মাথা উঁচু করে দেখি ফিকে বিকেলে একেকটি নগর, গ্রাম, গাছপালা, গরুর পালসহ রাখাল বালক -- সবকিছু কি আশ্চর্য দ্রুততায় দৌড়ে দৌড়ে পেছনে চলে যায়। ...

আমি মাকে জিগেষ করি, মা, ওরা সবাই দৌড়ে পেছনে যায় কেনো? কেনো সামনে যায় না? শুনে মা হাসেন। আমাকে সহজ ভাষায় বিজ্ঞানের নানান কথা ব্যাখা করে বলেন।

বেতের বাক্স থেকে একটি কমলা লেবু হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলেন, বাবু, জানালা দিয়ে অতোটা বাইরে ঝুঁকো না। ট্রেনের ধোঁয়ার সঙ্গে উড়তে থাকা কয়লার গুঁড়ো এসে চোখে পড়বে!

নাম না জানা ছোট্ট একটি স্টেশনে ট্রেন থামতে জানালার ছোট্ট খোপ দিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখি মফস্ফলের মানুষ, গঞ্জের মানুষ, নানান গন্তব্যের মানুষ আর হরেক রকম হকারকুল। আমার অবশ্য সবচেয়ে নজর কাড়ে কচি কলাপাতা রঙের পোষাক পরা বন্দুক হাতে একদল লোক। ট্রেনের যাত্রীদের প্রতি তাদের সতর্ক দৃষ্টি।

আবারো প্রশ্ন, আবারো কৌতুহল। মা বলেন, ওরা হচ্ছে রক্ষী বাহিনী! বাবু, অতোটা বাইরে ঝুঁকো না। চোখে কয়লার গুঁড়ো এসে পড়বে।...

তিনি খানিকটা ত্রস্ত হয়ে আমাকে জানালা থেকে সরিয়ে বসাতে চান। গোঁয়ার আমি সরে আসি না। একঝাঁক সশস্ত্র টিয়ে পাখির মতো সুশৃঙ্খল রক্ষী বাহিনী দেখি; মনে মনে আউড়াতে থাকি, রক্ষী বাহিনী, রক্ষী বাহিনী, রক্ষী বাহিনী। ...

ট্রেন চলতে শুরু করলে একজন উটকো যাত্রী বিড়ি খাবেন তাই মাকে বলে আমাকে জানালার পাশ থেকে সরাতে চান। আমি তা - ও সরে আসি না। মা জোর করলে আমার চোখে পানি চলে আসে। বয়স্ক মতোন লোকটি অপ্রস্তুত হন। বলেন, থাক মা, ও ছেলে মানুষ।

আমি তখনো টিয়ের ঝাঁক রক্ষী বাহিনী খুঁজে বেড়াই।...

দুই. ভোরের দিকে বাহাদুরাবাদে এসে ট্রেন থামে। চিড়িয়াখানায় দেখা, ছবির বইয়ে দেখা বিশাল অজগরের মতো কুঁ ঝিক ঝিক ট্রেনের ড্রাইভার নীল উর্দিতে কি স্মার্ট! লাফিয়ে ইঞ্জিন রুম থেকে নেমে পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে মা’র সঙ্গে দু - একটা কথা সারেন।

আমাকে বলেন, বাবু, তোমাকে নিয়ে একবার ইঞ্জিন - বগিতে করে আমি ঘুরবো; তুমি রাজী তো? আমি তো খুশীতে আটখানা। কাকু, তুমি কবে আমাকে নিয়ে ঘুরবে? আমি তখুনি বায়না ধরি, ইঞ্জিন রুমে চেপে বসার।

মা আমাকে যমুনার বুকে ভাসমান রূপকথার ময়ুরপক্ষী নায়ে চড়ার লোভ দেখান। বলেন, সোনামনি, দুষ্টুমি করো না। আমরা এখন ইস্টিমারে চড়ে তোমার নানুর বাড়ি যাবো। তুমি ইস্টিমার দেখবে না?

কান্না চেপে মায়ের হাত ধরে আমি সেই প্রথম প্যাডেল - ইস্টিমারে চড়ে সিরাজগঞ্জে নানু বাড়ি যাত্রা করি। মনে মনে প্রতিজ্ঞা করি, বড় হয়ে ট্রেন ড্রাইভার হবো!

ইস্টিমারের সুবিশাল জানালা ঘেরা কেবিন আমাকে টানে না। আমার মন পড়ে থাকে কুঁ ঝিক ঝিক ট্রেনের ইঞ্জিনে।

ঝকঝকে যমুনায় তখন উথালপাতাল টেউ। বাদামের খোলার মতোন নৌকা ভেসে ভেসে চলে। হুশহাশ করে অনেক দূরে পানি থেকে মাথা উঁচু করেই আবার নদীতে ডুব দেয় কালো কালো কি সব জিনিষ।

মা মন ভাল করার জন্য আমার সঙ্গে গল্প জোড়েন। বলেন, ওই দেখো বাবু, ওগুলো হচ্ছে শুশুক; এক ধরনের জলজ প্রাণী। বলেন, ওরা নাকি ছবির বইয়ে দেখা ডলফিনেরই এক ধরণের ছোট প্রজাতি। শুশুক হচ্ছে জেলেদের আপদ - বিপদের বন্ধু। নদীতে ঝড় আসার আগে ওরাই নাকি লেজ নেড়ে নেড়ে জেলে নৌকাগুলোকে সতর্ক করে দেয়।

কেবিনের জানালা দিয়ে ভেসে আসে লাল সালুর লুঙ্গী পরা দোতরা হাতে এক বাউলের আকুতি, মা, আমাকে একবেলা খাবারের টাকা দেবেন? আপনার খোকাকে গান শোনাবো।

হাতব্যাগ থেকে টাকা বের করে দিলে বাউল গান ধরেন। মূহুর্তে তাকে ঘিরে ভীড় জমে যায়; বাউলকে আর দেখা যায় না। শুধু ভেসে আসে তার ভাঙা গলায় কি এক গান, আর টুংটাং দোতরার আওয়াজ।

আমার ঘোর লেগে যায়, ঘোর লেগে যায়, ঘোর লেগে যায়।...

না, জীবনে প্রথম ট্রেনে চড়ার আনন্দে নয়; রক্ষী বাহিনী, যমুনা, ইস্টিমার, শুশুক বা বাউল গানের সুরেও নয়। আমার ঘোর লেগে যায় এই ভেবে, গানের বিনিময়ে এক বেলার খাবার পাওয়া যায়! তক্ষুনি দ্রুত মত বদলে প্রতিজ্ঞা করি, বড় হয়ে আমি বাউল হবো!

তিন. এরপর ইস্টিমার সিরাজগঞ্জ ঘাটে থামলে মা’র পরিচিত এক রিকশায় চেপে সিরাজী বাড়ি (আমার এক নানু হচ্ছেন ইসমাইল হোসেন সিরাজী। তার নামেই বাড়ির নাম।) পৌঁছে যাওয়া। বিশাল এক আমবাগান পেরিয়ে অনেকগুলো টিনের চালা নিয়ে সিরাজী বাড়ি। বাগানের সঙ্গেই ছোট্ট এক খাল। খালের ওপারে আবার রেল লাইন।

নানু বাড়ি পৌঁছে নানীর আদর - আপ্যায়ন, মামাতো - ফুপাতো ভাইবোনের ভীড়ে আমি খেই হারিয়ে ফেলি। যৌথ পরিবারের বিরাট এক রান্না ঘরে পিঁড়ি পেতে খুঁজে নেই নির্জন একটি কোন। সেখানে এক পাশে বাড়ির বউ-ঝি’রা ঢেঁকিতে চিড়া কুটছে তখন। সেই প্রথম আমি ঢেঁকি দেখি; দেখি ধ্যান কুড়া কুড় শব্দে কেমন সুন্দর ছন্দে ছন্দে চিড়া কোটা হচ্ছে!

রান্না ঘরে বড় বড় সব মাটির চুলায় সব সময় ইয়া বড় এক কেটলিতে গুড় মেশানো চায়ের পানি ফুটছে। আরেকটিতে ফুটছে দুধ। সেখানে বসে বাড়ির এক তরুনী বউ গ্লাস গ্লাস চা সাপ্লাই দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন।

আমার হাতেও ছোট্ট কাঁসার গ্লাসে করে গুড় মেশানো চা ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই চায়ের গ্লাস গামছার এক কোন দিয়ে দু’হাতে চেপে ধরে ফুঁ দিয়ে খাওয়ার নিয়ম।

সিরাজী বাড়ির ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাও গুড় দেওয়া চায় খায়! আর তারা অবলীলায় মা, খালা, ফুপুদের তুই - তোকারি করে কথা বলে! আমিও মা'কে দেখি, রান্না ঘরে এসে নানীকে ‘তুই তুই’ করে কথা বলতে। আমার খুব রাগ হয়। আমি চায়ের গ্লাস আছড়ে ফেলি।

মা কপট রাগের ভঙ্গীমা করে বলেন, ছিঃ বাবু! দুষ্টুমী করো না। যা - ও তাপস ভাইয়ের সঙ্গে আম বাগানে গিয়ে খেলা করো।

তাপস আমার চেয়ে একটু বড়, সম্পর্কে মামাতো ভাই। তার বাবা, আনু মামাকে আমার আবছা মতো মনে পড়ে। শুকনো মতোন খনখনে গলার লোক আনু মামা মাঝে মাঝে আমাদের ওয়ারির র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিটের বাসায় বেড়াতে আসতেন। আর সব সময় তার ঠোঁটে ঝুলতো সিগারেট। বাড়িতে এসেই আনু মামা আমার মাকে হুকুম করতেন, ও মধু ( মার ডাক নাম), চট করে এক কাপ চা করো দেখি! আমি শুনেছি, আনু মামা নাকি বুকের কি একটা খারাপ ধরনের অসুখে ভুগে মারা গেছেন!

তো তাপস ভাই এক গ্লাস চা হাতে আমাকে নিয়ে আম বাগানে বেড়াতে যান। দেখান, বেড়া দিয়ে ঘেরা একটি লম্বা মাটির ঢিবি। বলেন, এটাই আমার বাবার কবর। হাতের গ্লাসের সবটুকু চা কবরে ঢেলে দিয়ে তাপস ভাই বলেন, বাবা, বাবা, আপনি চা খান! আর সেই সঙ্গে হঠাৎ শুরু হয় তার হু হু করে অবিরাম কান্না।...তার এক হাত ধরে কিছু বুঝে হোক, আর না বুঝে হোক আমিও ভ্যাঁ করে কান্না জুড়ে দেই। আনু মামা, আনু মামা।...

চার. আরেকবার শৈশবে দাদুবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছি। আমার বয়স তখন কত আর হবে, এই ছয় কি সাত।

দাদু বাড়ি হচ্ছে সিরাজগঞ্জের এক প্রত্যন্ত গ্রামে। তিনি ছিলেন ব্রিটিশের এক জাঁদরেল দারোগা। আর তার বাড়িটা খুব সুন্দর, একেবারে ব্রিটিশ আমলের লাল ইটের খিলান করা একতলা পাকাবাড়ি। বাড়ির সামনে দিগন্ত জোড়া সর্ষে ফুলের ক্ষেত।

এক অলস দুপুরে সবার চোখকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেলাম সেই সর্ষে ফুলের ক্ষেতে। জীবনে সেই প্রথম সর্ষে ফুল দেখা। আমি তো একসঙ্গে এতো ফুলের সমারোহ দেখে খুশীতে একেবারে আতœহারা। আর না চাইতেই হলুদ হলুদ ফুলের রেনু লেগে যাচ্ছে আমার চোখে, মুখে, এমন কি নীল ফ্লানেলের শার্টেও।

ভাবলাম, কিছু ফুল ছিঁড়ে পকেটে করে নিয়ে যাই, বাড়ির সবাইকে দেখাবো আমার এই মহা আবিস্কার। হঠাৎ কোথা থেকে যেনো বোমারু বিমানের মতো উড়ে এলো আশ্চর্য সুন্দর ঝাঁক ঝাঁক সোনালী রেেঙর কিছু পোকা।

সেইসব পোকা দেখেও আমি ভীষন খুশী। আবার ভাবলাম, এসব পোকাও কিছু ধরে নিয়ে যাই, বাসার সবাইকে দেখাবো। অনায়াসে ধরেও ফেললাম কয়েকটাকে, পকেটে পুরতে থাকি সেসব আবিস্কার।

আসলে সেই সব পোকার ঝাঁক ছিলো মৌমাছি, হুলে যার তীব্র বিষ।

এদিকে এতোক্ষণ ক্ষেতের একপাশে দাঁড়িয়ে আমার কাণ্ড - কারখানা অবাক হয়ে দেখছিলো এক দরিদ্র কৃষাণ। সে ছিলো দাদুবাড়ির এক বাঁধা দিনমজুর, কামলা আর কি।

আমাকে কিন্তু সে ঠিকই চিনেছে, আমি শহর থেকে বেড়াতে আসা এক পুঁচকে, ডাক সাইটের মিজান দারোগার নাতি Ñ ইত্যাদি। তো সেই কামলা এক দৌড়ে আমাকে মৌমাছির কবল থেকে 'উদ্ধার' করে কোলে করে পৌঁছে দেয় দাদু বাড়ি।

বোকা চাষা অতি ক্ষমতাধর গ্রাম্য জোতদারের একেবারে শেষ উত্তরসূরিকে চিনেছিলো ঠিকই। কিন্ত ব্যাটা খবর রাখেনি হায়, বালক মনের তীব্র উল্লাসের!

পাঁচ. ধূসর শৈশবের সেই স্বপ্নমাখা টুকরো স্মৃতির পাজেল, এই আমি এখন এতো বছর পর আবার জোড়া দিতে বসেছি। জাগতিক বিবিধ কর্দমাক্ত নোংরামি আর বিবমিষার বাইরে আমি আমার সমস্ত মনোসংযোগ সংশ্লেষিত করেছি, গ্ল্যাক্সো বেবী মিল্ক, ওভালটিন, গুড় মেশানো চা, আর ক্রিম ক্র্যাকার বিস্কুটের সৌরভমাখা গন্ধময় দিন ফিরিয়ে আনবো বলে।।

*এই লেখাটির কিছু অংশ আগে প্রকাশিত।


মন্তব্য

মাহবুব রনী এর ছবি

লেখাটা চমৎকার। বিপ্লব ভাইয়ের সহজ সরল ছন্দময় লেখায় গ্রামের সুন্দর সরল ছবি ফুটে উঠেছে। শৈশবের স্মৃতি কথা পড়ে বলতে ইচ্ছে করছে ফিরিয়ে দাও হে অরণ্য লও হে নগর।

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ধন্যবাদ রনী। ...আপনিও কিন্তু বেশ ভাল লেখেন। সচলে আপনার লেখা পড়তে চাই। লিখবেন প্লিজ।


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

সুবিনয় মুস্তফী এর ছবি

বিপ্লব ভাই, খুব ভাল লাগলো আপনের লেখাটা।
মাগার মুখোশ ছবিটার শানে-নজুল কি?!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আপনাকেও ধন্যবাদ সুবিনয়দা। শানে-নজুল তেমন কিছু নয়, মাত্র দুই বাক্য।

এটি শুধু মুখোশ নয়, এটি হচ্ছে সোনার মুখোশ; যেটি পরে থাকতে থাকতে নগরজীবী এই অক্ষরজীবীর এটিই বোধহয় এখন মুখ হয়ে গেছে! আর সে জন্যই তো শৈশবের চুরি হওয়া রোদ্দুরের জন্য এতো হাহাকার।...

তো ছেলেবেলার দ্বিতীয় খণ্ডে আপনার লেখা থাকছে তো? আমি কিন্তু অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।।


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

হাসান মোরশেদ এর ছবি

মৌলিক মুখোশ
-----------------------------------
মানুষ এখনো বালক,এখনো কেবলি সম্ভাবনা
ফুরোয়নি তার আয়ু

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ঠিক তাই; যেনো যাপিত জীবন!


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

বিবাগিনী এর ছবি

কতদিন ট্রেনে করে কোথাও যাইনা!

খুব সুন্দর লেখা!হাসি

‌‌::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::

‌‌::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::

বিপ্লব রহমান এর ছবি

আপনি কিন্তু গদ্যে বেশ সাবলীল। ছেলেবেলার দ্বিতীয় পর্বে লিখছেন তো?
------------------------------------------
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।