তখন বুয়েটের শেষবর্ষের পরীক্ষা চলছে। আমার রুমমেটের এক বন্ধু আছে রোকন, আমাদেরই ব্যাচমেট। পরীক্ষা উপলক্ষ্যে মাঝে মধ্যে আমাদের রুমে আসে। কথা হচ্ছিল ব্লগিং নিয়ে। কোন এক ব্লগারকে নিয়ে কথা উঠতেই আমি বললাম, উনি তো এখন সচলায়তনে লিখেন। রোকন বললো, হুম...সচলায়তনে তো শুধু ভালো ভালো লেখকরা লিখে...ওইখানে আউল-ফাউল ব্লগাররা চান্স পায় না। আমি বত্রিশটা দাঁত যথাসম্ভব বের করে উত্তর দিলাম , আমিও সচলায়তনেই লেখি...। রোকন চোখ কপালে তুললো। আহারে! বাড়ির পাশে আরশি নগর...
মাঝে মধ্যে পরিচিতরা ইয়াহু মেসেঞ্জারে টোকা দেয়, দোস্ত সচলে রেজিস্টেশন করলাম। কিন্তু ওরা তো একটিভ করে না। দুই’তিনটা লেখা দিলাম, একটাও তো প্রকাশ করে না...। আমি যথাসম্ভব গম্ভীর হয়ে বলি, বুঝলি সচল হওয়া এতো চাট্টিখানি ব্যাপার না...ভালো ভালো লেখা লিখতে হবে...বেশি বেশি লিখতে হবে...
তখন আমাদের প্রযুক্তি বানাবার চিন্তা মাথায় এসেছে। প্রতি রাতে বিভিন্ন আইডিয়া নিয়ে আমি, শামীম ভাই আর মানচুমাহারা ইয়াহুতে কনফারেন্স করি। বিভিন্ন কারনে কাজের অগ্রগতিতে দেখে আমি যথারীতি কিছুটা হতাশ। শামীম ভাই বলেন, বুঝলা... নতুন একটা ব্লগ সাইট হইছে...নাম সচলায়তন...কাল থেকে চালু হচ্ছে। ওরা কিন্তু কাজ এক বছর আগে শুরু করছে। আর তুমি মিয়া এক মাসেই কেমন আশা হারাইয়া ফেলছো। শামীম ভাই লিঙ্ক দেন...সচলায়তন ঘুরেফিরে দেখি। সাধামাঠা ইন্টেরফেস দেখে ভালো লেগে যায়। তাড়াতাড়ি একাউন্ট খুলি। আজকাল পছন্দের নিক পাওয়া সহজ ব্যাপার না। ডোমেইন পার্কিংয়ের মতো অনেকেই নিক পার্ক করে রাখে। নিবন্ধনের পর বার বার লগইনের চেষ্টা করি, কিন্তু লগইন করতে পারি না, দেখায় একাউন্ট সক্রিয় হয়নি। তারপর ২৪ ঘন্টা পর একাউন্ট সক্রিয় হয়... সচল হই। মা-কে নিয়ে লেখা নিজের সবচেয়ে পছন্দের কবিতাটি দিয়ে সচলায়তনে যাত্রা শুরু করি।
সত্যি কথা বলতে কি, এখন অতিথি লেখকদের সচল হবার প্রয়াস দেখে মুগ্ধ হই। ভালো কিছু লেখার এই প্রচেষ্টাটুকু দেখে শ্রদ্ধায় মাথা অবনত করতে ইচ্ছে হয়। অন্তত আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি, আমার পক্ষে এভাবে সচল হওয়া হয়তো কখনও সম্ভব হতো না। যারা সচল হবার অপেক্ষায় আছেন তাদের জন্য আন্তরিক শুভকামনা...আর সচলীয় পরামর্শ-সচল হওয়া এতো চাট্টিখানি ব্যাপার না...ভালো ভালো লেখা লিখতে হবে...বেশি বেশি লিখতে হবে...
----------------------------------------------------------
মডারেটরদের প্রতি অনুরোধ সচল হওয়ার ব্যাপারটি আরেকটু সহজ করুন। অনেক সময় ব্যাপারটা কেমন নির্মম মনে হয়। অনেকেই আছেন যারা ১৫/২০ টি লেখা দিয়েও সচল হতে পারছেন না। রেনেট ভাই প্রায় ১৮ টির মতো লেখা দিয়ে সচল হয়েছেন। অনেক সময় অতিথিদের লেখা জমা দেবার পর তা প্রকাশ করতেও অনেক দেরি হয়। আমার মনে হয় অন্তত ৯/১০ টি নিয়মিত এবং ভালো লেখার পর অতিথিদের সচল করা উচিত। আর সচল হবার পর অতিথি হিসেবে লেখাগুলো নিজের নিকে ফিরিয়ে আনলে ভালো হয় [অবশ্য দ্রুপালে এমন অপশন আছে কিনা কে জানে।]। রেনেট ভাইয়ের ব্লগ দেখে মনে হলো এখনও তার আগের লেখাগুলো অতিথি হিসেবেই রয়ে গেছে।
মন্তব্য
সচল হবার মত কঠিন কাজটা মাত্র ২৪ ঘন্টায় সম্পন্ন করতে পেরেছিলেন বলে আপনাকে অভিনন্দন!!
ভাগ্যিস রবীন্দ্রনাথ এই যুগে জন্মাননাই। তাইলে লিখতেন-
সচল আমায় হইতে তুমি কহ যে
সচল হওয়া যায়না মোটেও সহজে
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
বিপ্রতীপ, আপনার সদয় বিবেচনার জন্যে ধন্যবাদ। সচল হওয়া কঠিন কিছু নয়। অতিথিদের কাছ থেকে নিয়মিত ভালো পোস্ট আসবে, এ ব্যাপারে নিশ্চিত হলেই সে অতিথিকে দ্রুত সচল করা হয়। পোস্টের সংখ্যা এখানে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। অনেক অতিথির কাছ থেকে তিরিশটিরও বেশি পোস্ট এসেছে, যার প্রায় প্রতিটি মডারেট করা হয়েছে। অর্থাৎ, নিয়মিত দুর্বল লেখা লিখে সচল হবার সম্ভাবনা কম।
গুণের নিশ্চয়তার ব্যাপারটি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নির্মম, একজন রসায়নকৌশলী হিসেবে ব্যাপারটি নিশ্চয়ই আপনি জানেন। ব্যক্তিগত পরিচয় বা যোগাযোগের ভিত্তিতে নয়, লেখার গুণেই লেখকরা সচল হোন, সচলায়তনের এ-ই প্রত্যাশা।
সচল হবার পর লেখকদের সাথে সাথেই জানানো হয়, কিভাবে তাঁদের লেখাগুলো নিজের অ্যাকাউন্টে ফিরিয়ে আনা যায়। তবে এ কাজটি সময়সাপেক্ষ, এ কারণে তৎক্ষণাৎ করা যায় না।
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
তাৎক্ষণিক উত্তর দেয়ার জন্য সচলায়তনকে ধন্যবাদ। আরেকটি বিষয়। যদিও এই টপিকের অন্তর্ভূক্ত নয়। আমার মনে হয় সচলায়তনের নিয়মাবলিগুলো সুনির্দিষ্ট থাকা উচিত। কিছুদিন আগে দেখলাম একই লেখা বিভিন্ন জায়গায় প্রকাশ নিয়ে বেশ ভালোই বিতর্ক হয়েছে। অনেক পুরাতন সচলও এ ধরনের অলিখিত নিয়ম সম্পর্কে অবগত নন। তাই হঠাৎ করে মডারেশনের সম্মুখীন হলে তারা বিষয়টি সহজভাবে নিতে পারেন না। নিতে পারার কথাও নয়। আমার মনে হয় সচলায়তনের নীতিমালাগুলো একটি আলাদা পৃষ্টায় থাকা উচিত। ব্যানারের নিচে নীতিমালা সম্পর্কিত একটি মেনু যুক্ত করা যায় কিনা সে ব্যাপারটা ভেবে দেখার জন্য কতৃর্পক্ষকে অনুরোধ করছি।
ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে সচলায়তনের নীড়পাতাটি দেখেন, তাহলে দেখবেন যে পৃষ্ঠার নিচের দিকে "নীতিমালা" বলে একটি লিঙ্ক রয়েছে, যেখানে সচলায়তনের কিছু নিয়ম ও রীতির স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে।
সচলায়তনের সদস্যরা মডারেশনের মুখোমুখি হন না খুব একটা। মডারেশনের আগে, কিংবা অব্যবহিত পরে তাঁদের মডারেশনের কারণ বিস্তারিত জানানো হয়। তাই মডারেশনের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ কিছু তথ্যগত সীমাবদ্ধতা দিয়ে প্রভাবিত।
আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্যে ধন্যবাদ। যে কোন বিষয়ে আপনি আপনার মতামত, পরামর্শ বা অনুযোগ মডারেটরদের মেসেজ করে জানাতে পারেন।
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
বেশির ভাগ সাইটে নিচের অংশে সাধারনত কপিরাইট সংক্রান্ত কথাগুলো লেখা থাকে। তাই চোখ পড়েনি বলে দুঃখিত। আমার মনে হয় নীতিমালার মতো একটি অতি গুরুত্বপূর্ন বিষয় উপরে থাকলেই ভালো হতো। সহজেই চোখে পড়তো। যাই হোক, অনেক ব্যাপার স্পষ্ট করলেন বলে ধন্যবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হুম!!!
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
আমিও একদম সচলের আদি কালের সদস্য। প্রথম দিকে বলেই কিনা জানি না সেই সময় আমার কোন অতিথি হয়ে ব্লগ লিখতে হয় নি। একেবারেই দুই দিনেই সদস্য হয়েছিলাম।
যাই হোক আমি ব্লগ লেখকের সাথে সহমত। সচল হবার পদ্ধতি একটু সহজ করলে ভালোই হয়।
===========
ওয়েব সাইট | ফেইসবুক | অরকুট |
_____________________________
টুইটার
সচলায়তনে অতিথি লেখক হিসেবে লিখেও আনন্দ আছে
ফেরারী ফেরদৌস
যার জন্য করি চুরি সেই কয় চোর
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হেহেহেহে। বুঝলেন না? আঙুর ফল টক!
ফেরারী ফেরদৌস
হুম, আমার চেনা এক রোকন আছে, সেই ব্যক্তি কিনা ভাবছি।
সচল করার প্রক্রিয়া মডুরামরা যেমন চায়, তার উপরেই ছেড়ে দেওয়া ভাল। আমারও মাঝেমধ্যে মনে হয় যে অতিথিদের অনেক সময় লাগছে। তবে তুলনাটা ঠিক সাদা-কালো নয়। লেখার মানের পাশাপাশি ব্লগের মেজাজ/পরিবেশের সাথে মানানোর ব্যাপার আছে, অনেকটা ঘনিষ্ঠ পর্যায়ের একটা যোগসূত্র গড়ে ওঠার ব্যাপার আছে। এগুলো নিশ্চিত করতে কিছুটা সময় তো লাগেই।
প্রথম দিকে অনেকেই দ্রুত সচল হয়ে গিয়েছিলাম আমরা। তবে সেই সময়ে কিন্তু ব্লগিং করতো খুব কম লোকজন। যাঁরা রেজিস্টার করেছিলেন, তাঁদের প্রায় সবারই ব্যক্তিগত ব্লগ ছিল, নয়তো তাঁরা বেশ প্রথিতযশা ব্লগার ছিলেন। সেই তুলনায় ইদানিং ব্লগিঙ্গের ধারণাটা বিস্তার লাভ করেছে অনেক। দেখতে ভালই লাগে।
ঠিক বুঝলাম না...কি বুঝাতে চেয়েছো...?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হুম সিভিল বি-র রোকনের কথাই বলছি। আসলে বেঙ্গুর কথার সূত্র ধরেই ঐদিন কথা শুরু হয়েছিলো। এরপর হিমু ভাইয়ের মন্দিরা বেদির টেম্পল টাইগার গল্পটা নিয়ে কথা উঠায় সচলায়তন প্রসঙ্গ আসে। লেখালেখির আশপাশ দিয়ে না গেলেও এই গল্পটা অনেকেই পড়েছে:D
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
বিগত অনেকদিন থেকেই একটা বিষয় মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল, আজ প্রসঙ্গ এবং সুযোগ পেয়ে তা বলেই ফেলি। অনেকেই দেখি আজকাল অতিথি থেকে সচল হওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন কথা বলছেন, মন্তব্য করছেন। এই ব্যাপারে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়। বড্ড বেশি। কারণ অতিথি হিসাবে আমি খুব বড়জোর সাত বা আটটি লেখা লিখেছিলাম। এর থেকে কমও হতে পারে। তাই খুব অবাক হয়েছিলাম যখন সচল হবার অনুমতি পেলাম (পহেলা বৈশাখের ঠিক আগের দিন)। তারচেয়েও বেশি অবাক হই এখন, সচল হবার পর, যখন অন্যদের অতিথি থেকে সচলে রূপান্তর নিয়ে নানান রকম মন্তব্য করতে দেখি। আঠারোটি লেখা দিয়েও সচল হননি, এমন নজিরও আছে! এখন বুঝি, সচল হবার এই বিশাল কাজটা তুলনামূলক অনেক কম সময়ে তেমন কোন উপলব্ধি ছাড়াই কি অনায়াসে করে ফেলেছি! মাঝে মাঝে এটাও মনে হয় যে প্রাপ্য থেকেও অনেক বেশি কিছু পেয়ে গেছি!
সচলায়তনেই লেখালেখি শুরু। যদিও কলেজে থাকতে টুকটাক লিখতাম, তবে তা শুধুই নিজের জন্য (আমি এটাকে তুলনা করি অনেকটা 'বাথরুম সিঙ্গিং'-এর সাথে)! খুব কম সময়েই সচলায়তন থেকে অনেক বেশি কিছু পেয়েছি। তাই সচলায়তনের কাছে বরাবরই আমি কৃতজ্ঞ।
ধন্যবাদ সবাইকে। এবং শুভকামনা। ধৈর্য রাখুন, লিখতে থাকুন। বাকিটা সচলায়তনের উপরই ছেড়ে দিন!
ভাইসাব কি বই/খাতা নিয়ে বাথরুমে যেতেন নাকি?
আরিফ ভাইয়ের কথাটা খুব খাঁটি। সচল হলেই বিকল হয়ে যায় সবাই। এই জন্য সবাইকে মাসে এক সপ্তাহ করে অচল করে রাখা যায়। অবশ্য তাহলে আমি নিজেই ধরা খাবো সবার আগে!!
হাহাহা! আরে না রে ভাই, খাতা-কলম নিয়ে বাথরুমে যেতাম না।
আমি নিজে অবশ্য একটু বিরতি নিয়েছি লেখালেখি থেকে কারণ আমি এখন পড়ছি। সব সচলদের (এবং অতিথিদের) লেখা পড়ছি আমি। তবে খুব তাড়াতাড়ি হয়ত লিখব কিছু একটা।
ঠিক বলেছেন, মাসে এক সপ্তাহ করে অচল করে রাখলে অনেকের সাথে আপনিও ধরা খাবেন!
commitment এর অভাব।
২০ তারিখ থেইকা ১ মাস ব্যাপী পরীক্ষা। লেখালেখি কি হইবো জানি না। আমি তো আরো অচল হইয়া পড়ুম!!! আমার কি হইবো?
ফেরারী ফেরদৌস
একটা জিনিষ খুব খারাপ লাগে । অতিথিরা দেখি পোস্টের পরে পোস্ট দিয়ে সচল হন , আর সচল হওয়ার পরেই বিকল হয়ে যান ।
তাই মাঝে মাঝে মনে হয় সচল না করলেই বুঝি ভালো ছিল , তাহলে অন্তত কিছু লেখাটেখা পাওয়া যেত ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
ভাইরে, অতিথিরাওতো মানুষ ... সচল হওয়ার জন্য যেই দৌড়ানিটা দৌড়ায়, তারপরে একটু তো রেস্ট নিতে হয় নাকি
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
আমিও সচলায়তনের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ।
---------------------------------------------------------
মূর্ছনা কেটে গেছে সুর
জোছনা ছড়ায় বেদনা, হৃদয় আনমনা ... চির চেনা তুমি অচেনা।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
যাক, সঙ্গী পেলাম একজন!
আমি কি ভাগ্যবান! আমার লেখার যে অবস্থা; এই যুগে হলে আর সচল হওয়া লাগতো না।
কি মাঝি? ডরাইলা?
জামাই, খবর ভালো?
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
জ্বী শ্বশুর আব্বা, আপনার তবিয়ত ভালো?
কি মাঝি? ডরাইলা?
আমি বিনামূল্যে সচল হওয়ার টিপস দেই। আগ্রহী অচলরা যোগাযোগ করুন। বিফলে মূল্য ফেরত।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
রেনেট ভাই, বিফলে মূল্য ফেরত দেওনের দরকার নাই। মূল্য আপনার কাছেই রাইখা দ্যান। কিন্তু ভাই, নগদে কিছু টিপস্ ছাড়েন। সহেনা যাতনা। ক...তো.....দি.....ন...... হইয়া গেলো. মেইলতো আসে না।
সৈয়দ আখতারুজ্জামান
প্রথমত, নিজের একটা পাঠক শ্রেণী তৈরি করার চেষ্টা করন।
লক্ষ্য করুন কোন পাঠক আপনার বেশিরভাগ লেখা পড়ছে এবং কমেন্ট করছে।
নিজস্ব পাঠক শ্রেণী তৈরি হয়ে গেলে তারাই আপনার সচল হবার জন্য হাউকাউ করবে। (উদাহরনঃ বেক্কল ছড়াকার)
এমন কিছু নিয়ে লিখুন, যেটা বেশির ভাগ মানুষ পড়তে পছন্দ করবে।
১০ টা মিডিয়াম টাইপের লেখার চেয়ে ১ টা ভালো লেখা অনেক শক্তিশালী।
মোদ্দা কথা হচ্ছে, আপনাকে জনগনের নজরে পড়তে হবে। কিভাবে পড়বেন, এটা আপনি ভালো বুঝবেন। একেক জনের রাস্তা একেক রকম।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
সচল... অবিচল
'
=========================================
নিজেকেই নিজে চিনি না, পরকে চেনার মিছে বাহানা
ইস্ কী যুগ (!) টা-ই না পার করে এসেছ বিপ্রদা...২৪ ঘন্টায় সচল...আমি কিছুদিন আগে সারাক্ষণই সচলায়তনেই পরে থাকতাম। চার-পাঁচটা ব্লগ ও দিয়েছি...এখন টার্ম ফাইনাল চলে এসেছে; তাই বসারই সময় পাইনা...যে অবস্থা দেখছি, তাতে আমার সচল হওয়ার সম্ভবনা খুব কম। আমার মনে হয় মডারেটরদের কয়েকটা ব্লগ পড়েই সিদ্ধান্ত দেয়া উচিৎ। কারণ একজনের লেখার স্টাইল কয়েকটা ব্লগ পড়েই বোঝা যায়...
তবে খুব বিরক্ত লাগে যখন দেখি সচল কারো লেখা বা শিরোনাম খুব নিম্নমানের বা হাস্যকর হয়েছে...তখন খুব আফ্সোস লাগে...
রিজভী
--------------------------------
কেউ যাহা জানে নাই- কোনো এক বাণী-
আমি বহে আনি;
সচলায়তন তো উন্মুক্ত আলোচনার জায়গা। যদি কারো (সচল বা অতিথি) লেখা আপনার খারাপ লাগে অথবা মনে হয় যে সেটা আরো ভাল করা যেত, সে ক্ষেত্রে আপনি নির্দ্বিধায় মন্তব্য বা সমালোচনা করতে পারেন। কারণ গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে কোন জিনিসের মান উন্নত করা সম্ভব। আর আমার মনে হয় না কারো আপত্তি থাকবে এই বিষয়ে। সবাই বরং সানন্দেই সমালোচনা বা মন্তব্য গ্রহণ করবেন।
আপনার জন্য শুভকামনা। টার্ম ফাইনালের জন্য এবং অবশ্যই তাড়াতাড়ি সচল হওয়ার জন্যও!
@রিজভী
যতো দিন যাবে প্রতিযোগিতা বাড়বে, এখন প্রতিযোগিতার যুগ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
- আপনেরা তো আপনেরা।
আমি খালি ভাবি যদি ২৪ ঘন্টারও একটা ব্যাপার থাকতো, তাইলে এই অধমরে কান ধইরা খাড়া করাইয়া রাখতো মোটারামরা।
: ব্যাটা তোরে কী বোর্ড ধরতে দিছে কে?
সচলায়তনে লেখা তো লেখবি পরে, আগে এই পরোশ্নের উত্তর দিয়া ল!
বুঝেন তাইলে আপনেরা কতোটা ভাগ্যবান আর মোটারামরা কতোটা মহৎ!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
... পুরান স্মৃতি মনে করায় দিলা।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আমরা করব জয়।
আমরা করব জয়।
আমরা করব জয়...একদিন।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
নতুন মন্তব্য করুন