[justify] অনেকদিন বোলগ দিয়ে ইন্টারনেট চালাই না। মনটা চায়, কিন্তু সময় আর সুযোগ দুয়ে ইম্রুল কায়েসের ব্যাট আর ইশান্ত শর্মার বলের মত একত্র হয় না। সময়টাও কেমন জানি অস্থির যাচ্ছে। পিএইচডি শেষের দিকে, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। দেশে কিছুদিন পরপর কিছু একটা নিয়ে অস্থিরতা, পরিবারে, সমাজে। সব মিলিয়েই #কিয়েক্টাবস্থা। সবচেয়ে বেশি প্যারা দিচ্ছে পিএইচডি। মুরুব্বিরা বলেন (যারা ইতোমধ্যে এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গিয়েছেন) পিএচডির ৯৯% হলো সুপারভাইজার। করতে এসে হাড়ে মজ্জায় টের পাচ্ছি।
একটি গল্প
এক জেলে সারা সকাল আর দুপুর মাছ ধরে, দুপুরের খাবার খেয়ে নদীতীরে গাছের ছায়ায় শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছে। দু’আঙ্গুলের ফাঁকে ধিকধিক জ্বলা বিড়ির মাথায় বেশ কিছুক্ষণের জমে যাওয়া ছাই আর মৃদু বাতাসে এলোমেলো ধোঁয়া সময়টাকে যেন আরো অলস করে তুলেছে। ঠিক ওই সময়ে ওই রাস্তা ধরে যাচ্ছিলেন এমন একজন মানুষ যিনি একাধারে একজন স্বনামধন্য দার্শনিক, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, কলাম লেখক, টক শো’র জ্বালাময়ী বক্তা, নীতিনির্ধারক এবং বুদ্ধিজীবি। সহজ কথায় সুশীল সমাজের প্রতিভু। যথারীতি একজন মানুষকে এইভাবে অলস শুয়ে থাকতে দেখে তার মনে হল যে এই ভাবে অলস শুয়ে বসে থাকার কারণেই আজ এই জাতির “কিচচ্ছু” হচ্ছে না।
“হি ইজ অ্যা গুড ম্যান”- ছবিটার দিকে একটানা মিনিটখানেক তাকিয়ে, চোখ-মুখ ভুরু কুঁচকে, দুই-চারবার সাপের মত জিহবা বের করে নিচের ঠোট ভিজিয়ে উপর নিচে মাথা দুলিয়ে গমগমে কন্ঠে বলল জ্যুড। জ্যুড সেঙ্কুঙ্গু আমার বাথরুম্মেট, বাড়ি উগান্ডা, পেশায় শিশুচিকিতসক। বাংলাদেশে এসেছে পাবলিক হেলথে মাস্টার্স করতে। আমরা দুজন থাকি পাশাপাশি রুমে, কিন্তু দুজনের জন্য বাথরুম একটাই; সেই সুত্রে আমরা বাথ্রুম্মেট। মানুষের স্বভাব বি
আগের পর্বে টিক কি, কিভাবে খায় এসব নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আজ আলোচনা করবো তারা কিভাবে হোস্ট খুঁজে বের করে, এরা কেনই বা গুরুত্বপূর্ণ এবং বাংলাদেশে এদের অবস্থা কি তা নিয়ে।
হোস্ট খুঁজে বের করা (Host finding mechanism)
মুখবন্ধ
আগে যেখানে থেমেছিলাম
আগে যেখানে থেমেছিলাম
“"এয়ারপোর্টে পৌঁছে চেক ইন সহ আরও কাজ শেষ করে উঠে গেলাম প্লেনে বিনা ঝামেলায়। সিটে বসতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ, চোয়াল ঝুলে মাটিতে। এ আমি কি দেখছি?? এও কি সম্ভব??"”
সে এক বিরাট ইতিহাস। একদিন সচল জাহিদ মিয়ার ঘরে ছিলনা কেরসি। তার বউ খুন্তি হাতে নিয়া কইল, “"ও গেদার বাপ, ঘরে তো কেরসি নাই"”। জাহিদ মিয়া কেরসি ছাড়াই রাইগা আগুন হইয়া কইল, “"কি কইলা? গেল মাসে আধা ছটাক কেরসি আনলাম, আর তুমি আইজই কও যে কেরসি নাই?
আগে যেখানে থেমেছিলাম
"এই দিকে এতকিছু হয়ে গেল, কিন্তু আমার ভিসা এখনও এলনা। এরি মধ্যে শুরু হল কানাডা পোষ্ট-এর অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘট ও কর্মবিরতি। আমার তো পুরাই মাথায় হাত। ভিসা আসার সম্ভাবনা যাও ছিল, ধর্মঘট তার পুরাটারেই বোঙ্গা বোঙ্গা করে দিল। আমি প্রতিদিন বাসায় ফিরে মেইলবক্স খুলে দেখি, আর প্রতিদিন হতাশ হই। অইদিকে পায়ে পায়ে এগিয়া আসছে কনফারেন্সের সময়।"