গত কয়েকদিন ধরে বাচ্চার কথা ভেবে বাবা মাকে সবকিছু সহ্য করে নেয়ার উপর প্রচুর লেখাজোকা, বকবক পড়ে, শুনে মাথায় প্রশ্নটা আসল। একটা বাচ্চা সুন্দর ভাবে বড় করতে কি লাগে? একটা সুন্দর পরিবেশ, তাই তো? আসুন একটু চিন্তা করে দেখি তো, আমরা আমাদের বাচ্চাদেরকে কিরকম চমৎকার পরিবেশ দেই, দিচ্ছি?
আমরা যে নারীপুরুষ সম অধিকারের কথা বলি, সাম্যাবস্থার কথা বলি নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই যা অপরিহার্য, সেই সকলের জন্য সমান পৃথিবী তৈরির কথা বলার সময় আমরা সকলের মধ্যে মায়েদেরকে গোনায় ধরি না। বংশবিস্তারের জন্য নারীর জরায়ু ছাড়া আর কোন বিকল্প ব্যবস্থা যতদিন পর্যন্ত না আবিষ্কার হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত মাতৃত্ব নারীর জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে থাকবে। তাই নারীমুক্তির কথা মুখে বলে মাতৃত্বকে আলাদা পাল্লায় মাপলে
আমাদের সমাজে নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের অভাব নাই। এই ধরনের আচরণের প্রবক্তা পুরুষেরা হলেও কম বেশি পুরুষ নারী সবাই এটাকে চালু রাখতে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রতি নিজ নিজ কর্তব্য পালন করে নিষ্ঠার সাথে। খুব প্রচলিত একটা কথা, ধারনা যেটা আমার জীবদ্দশায় বোধকরি সবচেয়ে বেশিরভাগ শুনা প্রবচনগুলোর একটা তা হল “নারীরাই নারীর শত্রু” আমার কাছে এই প্রবচনটাকেও ভয়াবহ রকমের পুরুষতান্ত্রিক স্টেরিওটাইপিং মনে হয়। এই এক
আমার সবচেয়ে প্রিয় জিনিস বই আর পড়ার বিষয়বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় হল গল্প আর ইতিহাস আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে বলতে হবে ইতিহাসের গল্প। আর বাংলাদেশের ইতিহাসের গল্প নিজের বলেই সেটা অনুভূতিতে ভাসায় সবচেয়ে বেশি। “সাক্ষী ছিল শিরস্ত্রাণ” ঠিক তাই, বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্ণিল, উত্তাল, গর্বের সময়ের গল্প, হতাশা আর আশা পাশাপাশি হাত ধরাধরি করে হাটার সময়ের গল্প। এদেশ ভূমিষ্ঠ হওয়ার সময়ের সংগ্রাম , নতুন দে
১.
এক সহকর্মীর ছেলের গল্প শুনি মাঝে মধ্যেই। তার বয়স দুই বছর। সে একদিন তার বাবার মোবাইল চার্জার নিয়ে তার পেনিসের মাথায় ঢুকানোর চেস্টায় ব্যাস্ত। বাসার লোকজন তো সব অবাক।
কি করছ তুমি?
কেন, আমি তো তার্জ( চার্জ ) দেই।
২.
দুই আত্মীয় পিচ্চিকে নিয়ে খাচ্ছি। একজনের বয়স ১৮, অপরজন সাড়ে তিন । হটাৎ পিচ্চিটা খাওয়া থামিয়ে বড় কাজিনকে বলছে
বই পড়ুয়া শুনলেই সবাই ভাবে খুব বোদ্ধা কেউ, মানে অনেক ভাল ভাল বই পড়বে, অনেক জ্ঞানী গুনি হবে, চট করে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিবে। তাই নিজেকে বই পড়ুয়া দাবি করতে একটু ভয়ই লাগে, কে আবার কি প্রশ্ন করে বসে আর আমি হা করে তাকিয়ে থেকে নিজের সম্মান খোয়াই। আর ফেসবুকের বই পড়ুয়া গ্রুপের কল্যাণে এখন কেন যেন নিজেকে বই পড়ুয়া দাবি করার সাহসই হয় না ( মানুষ এত বইও পড়তে নাকি পারে!
১.
সার্জারি ওয়ার্ড এ ইন্টার্ন করছি। এক মুরুব্বী রোগী ভর্তি , সত্তরের উপরে বয়স, যার কাছে ফলো-আপ দিতে গেলেই সকাল বিকাল সবাইকে উপদেশ শুনতে হচ্ছে। তো এক সন্ধ্যায় আমি গেলাম তার খবরাখবর নিতে। ফলো-আপের মাঝে সে আমাকে নানা প্রশ্ন করছে,
তোমাদের বাড়ি কই?
ঢাকা।
তুমি কি পাস দিয়ে ডাক্তার হয়ে গেছ না এখনও পড় ?
ডাক্তার হয়ে গেছি।
আলহামদুলিল্লাহ, তোমার বাবা মা কি করে ?
চাকরি করে।
অনেকদিন ধরে অনেক কিছু দেখলাম, জামাতকে লাই দিয়ে মাথায় উঠাতে উঠাতে এখন এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে ওরা এখন আর শুধু চুল টানা আর চর থাপ্পড়ে সীমাবদ্ধ থাকছে না, পুরো মাথা কেটে ফেলার আবদার করা শুরু হয়েছে। আমাদের মহামান্য প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রী মহোদয়গণ আবার বলছেন তাদের সেই দাবী তারা বিবেচনা করেও দেখবেন। হেফাজতে ইসলামের লোকজন এবং কতিপয় কপট ধার্মিক, ধর্ম প্রেম যাদের কাছে নিউ মডেলের জুতো কেনার মত
স্কুল ও বন্ধুরা
আমার ভাই, শৈশবের প্রথম স্মৃতি যাকে ঘিরেই।