অন্তর্জালকে মাধ্যম করে যারা বাংলায় লিখছেন ,তাদেরই একটি সংঘবদ্ধ উদ্যোগ -সচলায়তন।
অনলাইন রাইটার্স কম্যিউনিটি "সচলায়তন" ইতিমধ্যেই ভার্চুয়ালপাঠক লেখকদের মিলনক্ষেত্র
হিসেবে জনপ্র...
ভুমিকা :
গণস্বাস্থ্য বিভাগের বড় পেইন হচ্ছে নবজাতকের মৃত্যুর হার আর ব্লগ জগতের বড় পেইন হচ্ছে ধারাবাহিক ব্লগের মৃত্যুর হার। অনেক আয়োজন করে যখন 'আমি কী করিতে গিয়া কী করিয়াছিলাম' ব্লগ শুরু হয়, তখন শিরোনামের শেষে ১ লেখা দেখলেই বুঝবেন যে এটা আসলে একদিনের লেখা, এজন্য এক লেখা। আর লেখার পর 'চলবে' লেখা দেখলে বুঝতে হবে এটি পরের পর্বে চলবে বুঝাচ্ছে না, বরং লেখকের জরুরি কাজ পড়ায় ( সেটা বিড়ি খাওয়া টু টিভিতে খেলা দেখার মতো জরুরি কাজ হতে পারে, অথবা নিছকই প্রাকৃতিক ডাক হতে পারে) লেখাটি আপাতত ধামাচাপা দিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন। যাই হোক, আজকে পুরোনো এক বন্ধুর সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ হওয়ার সময় বাচ্চাকাচ্চাদের স্কুলে ভর্তির বিড়ম্বনা নিয়ে স্মৃতিচারণ হচ্ছিল। তখনই মনে পড়ল- এ বিষয়েও আমার একটি ধারাবাহিক লেখা শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রথম পর্বের পরে বছর চলে গেল, দ্বিতীয় পর্ব আর আসার নামগন্ধ নেই। এমনিতে এসব ধারাবাহিকের অপমৃত্যুই ধরে নেয়া যায়। গুম হয়ে যাওয়া লোকের মতোই এরা আর ফিরে আসার নামগন্ধ করে না। কিন্তু আমার মনে হলো, এই কাণ্ডের অন্তত আরেকটি পর্ব লেখা উচিত। সেজন্যই এই দ্বিতীয় পর্ব। বলা বাহুল্য এই কাহিনী যেহেতু একবছর আগের, তাই সব কিছু দুর্বল স্মৃতি থেকে নিচ্ছি। এতে করে অবশ্য কোনো কিছু বাড়তি যোগ হওয়ার আশা নেই, বরং অনেক মূল্যবান কাহিনী বাদ পড়ে যেতে পারে। সেটা ক্ষমাঘেন্না করে নেবেন।
দেশের প্রধান অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বিডিনিউজ২৪.কম এতদিন শুধু সংবাদ পরিবেশন করত। সংবাদের গ্রহনযোগ্যতা তাদের অন্য নবিশ প্রতিদ্বন্ধীদের চেয়ে তুলনামূলক ভালো হওয়ায় বিডিনিউজ দীর্ঘদিন ধরেই তাদের সেক্টরে জনপ্রিয়। কিন্তু খবর প্রকাশের বাইরে ইদানীং কিছুদিন থেকে তাদের মাঝে ইন্টারনেট নিয়ে সরকারকে উপদেশ দেওয়া টেওয়াটা একটু চোখেই লাগছে আমার। অবশ্য এই প্রবণতা নতুন নয়, এদেশে কেউ একটু সাফল্য পাওয়া মাত্রই নিজেকে সর্বেসর
অনেকদিন পরে দেখা হওয়াই বোধহয়, নাভেদ আমার দিকে ভুরু কুচকে তাকায়। তারপর বলে, 'তোর সমস্যা কী? এত যে দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াস, চেহারা থেকে গাইয়া ভাবটা যায় না কেন?' আমি হাসি। সন্তর্পনে একবার কোমরের দিকে তাকাই, প্যান্টে গোজা শার্টের ঝুল কি কোথাও বেরিয়ে এসেছে? না, বের হয়নি। তবু নাভেদের ঝা চকচকে চেহারার সামনে আমাকে মলিনই হয়তো মনে হয়। অন্তত নাভেদের চোখে তো বটেই।
বাংলাদেশে কয়টি টিভি চ্যানেল আছে আমি জানি না। আসিয়াছে-আসিতে পারে-আসার পথে এরকম হিসাব করলে সংখ্যাটা কমসে কম একডজন। একসময় আমাদের টেলিভিশন চ্যানেল ছিল মাত্র একটা। বাংলাদেশ টেলিভিশন। সেই টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষ তো বটেই সীমান্তবর্তী ভারতীয় শহর-গ্রামের মানুষও ছাদে হাড়িপাতিল ঝুলাতো।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই টুকরো করে ফেলা হবে শিগগীরই। ঢাকাকে দুইভাগ করে দুইটি সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত করা হবে বলে সম্প্রতি মন্ত্রীসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
[justify]পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনী ফলাফল আমাকে বেশ খানিকটা চমকে দিয়েছে। বামফ্রন্ট ১০০ এর নিচে আসন পাবে, এতটুকু ভাবিনি। তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত বিশ্বের প্রাচীনতম কমিউনিস্ট জোট সরকারকে এরকম শোচনীয়ভাবে পরাজিত করবে, এটা অবশ্য অনেকেই আগাম পূর্বাভাস দিচ্ছিলেন। এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ট তৃণমূল কংগ্রেস এবার পশ্চিমবঙ্গের সরকার গঠন করতে যাচ্ছে এবং মমতা সেই সরকারের মূখ্যমন্ত
বইটা শেষ করার পর পপীপ আমাকে বলল, 'কী-ই? কেমন মনে হয়?'
আমি হাসি। জোরালো হাসি নয়, হালকা হাসি।
পপীপ জোর করে কথা আদায় করতে চায়। 'হাসলে হবে না, তোমাকে বলতে হবে।'
আজকের ( ১৪ মার্চ) দৈনিক সমকালে আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক এবং মালিক অভীক সরকারের একটি সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছে। আমার কিছু ফেসবুক বন্ধু এই সাক্ষাতকারটিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাবছেন এবং বেশ কয়েকজন লিংকও দিয়েছেন। ( একমাত্র হাসিবের লিংক দেয়া সংক্রান্ত কমেন্টে দেখলাম সত্য কথা ফুটে
আওয়ামীলীগকে কখনোই জনতা ডুবায় না, আওয়ামী লীগকে ডুবায় তাঁর অন্ধ সমর্থকদের মাত্রাতিরিক্ত ভক্তির আত্মঘাত। গতকাল এটর্নি জেনারেল বলেছেন, নোবেল পুরস্কার আসলে শেখ হাসিনা এবং সন্তু লারমার পাওয়া উচিত ছিল। এ কথার ভালো মানে করা যায়। দীর্ঘদিনের পার্বত্য চট্টগ্রামের সহিংসতা বন্ধ করে বিচ্ছিন্নতাবাদীদেরকে শান্তিচুক্তির মধ্যে নিয়ে আসার জন্য শেখ হাসিনা এবং সন্তু লারমাও নোবেল পেতেই পারেন। বারাক ওবামা 'শান্তি আনতে পা