হঠাৎ যখন সামহোয়ার ইন পেয়ে মেতে উঠলাম,অর্না বলেছিল তোমার আগ্রহতো কোন কিছুতেই টিকে না। দেখব,৬ মাস টিকতে পারো কি না।
আমি হেসেছিলাম। সত্যিই,এক অভিশপ্ত কপাল নিয়ে এসেছি । কোন কিছুতেই টিকে থাকতে পারি না। কেউ কেউ আমাকে বেধে রাখতে পারে না,আর কখনো কখনো কাউকে কাউকে আমিই ধরে রাখতে পারি না।
এক সন্ধ্যায় বাসায় ফিরতে গিয়ে,‘ধুত্তোরি ’ বলে পলিটিক্স ছেড়ে দিয়েছিলাম। দলের সবাই ভোরে সে খবর শুনে বিষ্মিত হয়েছিল খুব।ছেড়েছিলাম স্বপ্নের ভোরের কাগজ,নাটকের দল,লোভনীয় চাকরি,বানিজ্যিক লেখালেখির অভ্যাস।
অন্যদিকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে একসময় আড্ডা দিতাম সারাটা বিকেল। আমরা ছিলাম প্রায় ৩০ জন। শুক্্রবার দুপুরে খাওয়া দাওয়াটাও সেখানেই সারতাম।তো,স্যার এসব
হািসন ভাই, এই েগাল্লা েগাল্লা েকথা েথেেক আসেতেছ?
িবজয় িদয়া টাইপ িদলাম,িকন্তু একার (ে) পরের অক্ষরে যায় কেন ?
সমস্যার সমাধান করুন জলিদ।
=====================
এই ফােক কইয়া রািখ,িডজাইন আর সুেযাগ সুিবধা পছন্দ হইেছ।
আিম িলখেত পারিঠছ না নািক আমার কিম্্পউটাের সমস্যা হেচছ বুঝেত পারিছ না। (খাইয়ালামু)
আিম িলখেত পারিঠছ না নািক আমার কিম্্পউটাের সমস্যা হেচছ বুঝেত পারিছ না।
সমেবত সূধীজন,
আজ তবে শুনুন সেই আদ্যিকালের কথা ।কিভাবে স্মৃতির শেকল ভেঙ্গে কোন এক হারানো ন্বপ্ন ঘাই মেরে বসে বুকের পুকুরে।
কী করে আমার কিশোরবেলা কড়া নেড়ে কেদেঁ বলে,এবার মুক্তি দাও বৈরাগী প্রভু।
আজ আমি নিজের জন্য লিখছি,আজ আমার মস্তিস্কের নিউরোনে নিউরোনে নিজের সাথেই শুধু কথা বলা।
যদি ধৈর্যচু্যতি ঘটে তবে অন্য কোথাও যান,জীবনের অসীম রস আস্বাদনে আজ আমার কাছে আসবেন না কেউ।
সে এক সময় ছিল বটে। কী না ছিল আমাদের।
জীবন আর যৌবনরে গুলতির গুটি বানাইয়া বুক পকেটে রাখি আমরা ক'জন কী না করেছি গ্রামময় শহরে। আমাদের শহরে তখন আলো ছিল,প্রান ছিলো,ছিল বান্ধবের লাগি জান দেয়ার অপার ক্ষমতা।
আহারে পয়লা বৈশাখ। আহারে নতুন বছর। তিল তিল করে টাকা জমাইয়া
ব্লগে প্রথমদিন এসে খুব চমৎকার লেগেছিল।হঠাৎ করে সাইটটি খুঁেজ পেলাম,তার উপর ব্লগে দেখি হাসান মোরশেদের একটি পোস্ট। তো,নিজ বন্ধুর সন্ধান পেয়ে একটু নিশ্চিত হলাম যে এখানে নিশ্চয়ই খুব ভালো লেখালেখি চলছে।
সাইটটি খুটে দেখতে গিয়ে বাম পাশে পেলাম 'সর্বোচ্চ ব্লগার' নামের একটি কলাম। আমি ভাবলাম,নিশ্চয়ই খুব জাদরেল ব্লগাররা সেখানে ঠাই নিয়েছেন যারা লিখতে লিখতে হাজার হাজার ব্লগারকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন। খুব আগ্রহ নিয়ে খুললাম সবার উপরে থাকা (তখন তাই ছিলেন,বেশ কয়েকদিন ধরে আলী তাকে টপকে গেছেন।)কাউয়া নিতাইর ব্লগ। ইচ্ছে ,তার লেখাগুলো পড়ে এই ব্লগের হালচাল কিছু আন্দাজ করা।
তার ব্লগ খুলে আমি তো খুব অবাক! পোস্ট মাত্র পড়তে পারলাম 7/8টা,অথচ বাইরের কলামে দেখা
আহমেদ নূর নামের একজন সম্পাদককে আপনারা গত কয়েকদিন আগে গ্রেফতার করেছেন। আপনাদের ভাষায় তিনি একজন চাঁদাবাজ সাংবাদিক।
স্যার,আপনারা ভালো বলতে পারবেন।সব কিছু জানার লাইসেন্স আপনাদের দেয়া হয়েছে নি:শর্ত ভাবে।আপনারা যদি বলেন তিনি 'চাদাঁবাজ' ,তাহলে আহমেদ নূর সে কথা স্বীকার না করে পারেন না।আর স্বীকার না করলে তাকে কেমনে স্বীকার করাতে হয়,তা-ও আপনাদের জানা আছে বটে। একটু রগড় করলেও সমস্যা নাই,আমাদের দুই মা জননী ,খালেদা আর হাসিনা বলেছেন তাহারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে আরেকটা ইনডেমনিটি দিয়ে দেবেন। সুতরাং আহমেদ নূর সাহেবের 'চাদাঁবাজ' হতে অসুবিধা আর কী ই বা থাকলো।
তবে স্যার,আমি এই ভদ্রলোককে কিশোরবেলা থেকেই একটু একটু জানি। মফস্বলের সম্পাদক তো,তাই পেট পুরে
হাতের তালুতে হাত ঘষে যাচ্ছে কেউ
বাসের লাইনে মেঘেদের মুখ
বুকের পুকুরে
জ্বলে নিভে যাচ্ছে বিদু্যৎ জোনাকি
এসব উচ্ছন্নে যাবার ছবি
থাকুক তোমার কাছে।
তুমি থাকো,
রুদ্ধশ্বাস সংসার সাজাও মায়ায়,
আমি চলে যাচ্ছি,গুডবাই।
--------------------------
(কে লিখছে জানি না। পুরা লেখা হইলে (কিংবা আমি খুজে পাইলে) শিরোনাম সহ পরে পোস্ট কইরা দিমু নে।)
পোস্ট উৎসর্গ: সহব্লগার 2 মাহবুব(মাহবুব সুমন ও এস.এম মাহবুব মুর্শেদ
আমি একবার ক্রিকেট দলের টুয়েলভথ ম্যান হয়েছিলাম বলে সবাই আগের পোস্টে খুব হাসাহাসি করলেন। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অবদানে যে একবার ক্রিকেট কাপ জিতেছিলাম,সেটা আপনাদের বিশ্বাস করতে হবে।কাহিনীটা তবে খুলে বলা যাক।
সিলেট রেজিস্টারি মাঠে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। মাঠটা আবার আমাদের পাড়ার মাঠ। ওখানেই আমরা খেলাধুলা করি।খেলা হচ্ছে সিলেটের বিভিন্ন পাড়ার মধ্যে। জামতলা,মাছুদীঘ
আমাদের শৈশবে পাড়ায় পাড়ায় না না ধরনের খেলাধুলার প্রচলন ছিল। আজ হকি (আচ্ছা,হকি খেলাটা কি বিলুপ্ত হয়ে গেছে?),কাল ফুটবল তো পড়শু ক্রিকেট। চৈত্র সংক্রান্তির দিনে তোপখানা এলাকার ছেলেদের সাথে চ্যালেঞ্জ করে ঘুড়ি কাটাকাটি খেলাও হতো।পাড়ার ছেলেদের নিয়ে একটি ক্লাব ছিল,'হোয়াইট মোহামেডান',সেটি আবার সিলেট প্রথম বিভাগ লীগে হকি আর ক্রিকেট খেলত।
কোন এক অদ্ভুত কারনে এই খেলাগুলোতে আমার পারদর্শিতা ছিল সাংঘাতিক রকম খারাপ। আমি একবার প্র্যাকটিসে পাড়ার এক বড়ো ভাইয়ের