আমার মনে পড়ে, যখন অনেক ছোট ছিলাম তখন বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবসগুলো একেবারেই অন্যরকম ছিলো। অনেক বেশী আবেগ আর কষ্টের ছোঁয়া ছিলো যেন তখন। আমি নিজে স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখিনি। ছোটবেলায় গল্প শুনেছি, গল্প পড়েছি, স্বাধীনতার গানগুলো শুনতাম রেডিও টিভিতে। এমন একটা অনুভূতি হতো বুকের ভিতর তখনি, ওই ছোট বয়সেই। জানিনা কতটুকু বুঝতাম স্বাধীনতা যুদ্ধের, জানিনা কতটুকু বুঝতাম যারা প্রাণ বাজি রেখে দেশের জন্য দেশের মানুষ
কবে থেকে ওরা আমার পিছনে পড়ে আছে? পাঁচ-দশ-পনের, নাকি আরো বেশি সময়?
কতবার ভেবেছি কিছু লিখি কিন্তু লেখা হয়নি। সেই কাগজ কলমের সময় থেকে আজ এই কিবোর্ডে লেখার যুগে এসেও অনেকবার লেখা শুরু করেও কোন লেখা শেষ করতে পারিনি। কখনো দুই লাইন কখনো দুই অনুচ্ছেদ এর বেশী গাড়ি চলেনি। কতবারই তো ভেবেছি লিখিনা সেই মুরুব্বীর সাইকেল থেকে আখ (কুইশুর) নিয়ে ভো-দৌড়ের কথা কিংবা বারাদি খেলতে যাওয়ার সেই দুঃসহ যাত্রার কথা। এসব না পারলেও নিদেনপক্ষে আমার গ্রামের সেই সুন্দর দিনগুলি যখন সারা গ্রাম ম
২০০৩ সালের কথা মীরপুর স্টেডিয়ামে বিশাল একটা কনসার্ট হয়ে তাতে বাংলাদেশের প্রথম সারির সব ব্যান্ড সাথে পাকিস্তানের ব্যান্ড জুনুন আর স্ট্রিংস পারফর্ম করে। সেই অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষন হিসেবে ছিল গুরু আজম খান, আর তার সাথে সঙ্গত করেন আইয়ুব বাচ্চু, ফুয়াদ নাসের বাবু, সুমন এবং সাজু। এই কনসার্টটা ছিল সম্পুর্ন বিনামূল্যে। এই কনসার্টেই প্রথম হেলিকপ্টার দিয়ে কোন ব্যান্ড স্টেজে আসে। “এম্পিফেস্ট” নামে এই কনসার্টের
২০১০ এর অগাস্ট মাসের কোন এক ভোর রাতের কথা। ঢাকা ঘুমিয়ে পড়েছে, তবুও কোলাহলে জেগে ছিল ঢাকা বিমানবন্দর। এপাশের মানুষরা কাঁচের দেয়াল পার হয়ে ওপাশে যায়, স্বজনরা তাকিয়ে থাকে তখনও। তারপর আরও কয়েকটা কাঁচের দেয়াল, স্বজনদের ক্ষীণভাবে দেখা যায় ঐ দূরে। এরপর, আর দৃষ্টিসীমায় ধরা পড়ে না- এতগুলো কাঁছের দেয়াল ভেদ করে দেখা যায়না কাউকে। এরকম করেই একদল লোকের সাথে বিষণ্ণ মন আরা ক্লান্ত শরীর নিয়ে উড়োজাহাজের পেটে ঢুকে বসেছিলাম। পুরো পথে ঘুমাতে পেরেছিলাম মাত্র ২ ঘন্টা, মাটিতে নেমে দাঁড়াতে পারছিলাম না পেটের প্রচন্ড ব্যাথায়।
শুরুতে খুব মন খারাপ লাগত। প্রতিদিন সকালে সুপারভাইজার আসতেন গত ২৪ ঘন্টার গবেষণায় কি কি মহার্ঘ্য বিষয় আমি উদঘাটন করেছি তার সন্ধানে। শতকরা ৯৯ ভাগ দিনই হতাশ করেছি তাঁকে, হলাকা পাতলা কিছু হুমকি মেশানো, চাইনিজ ভাষায় চিবানো অথচ মোটামুটি স্পষ্ট ইংরেজিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বেড়িয়ে যেতেন তিনি। তারপর, করিডোরে এসে দাঁড়াতাম।
সচলে দ্বিতীয় বারের মত লিখতে বসা। আমার প্রথম লেখায় আমি বাংলাদেশের রাজনৈতিক হুমকির একটা পরিসংখ্যান দেয়ার চেস্টা করেছি। খুব স্বাভাবিক ভাবেই, অনেকে জানতে চাচ্ছেন আমি কোন ম্যাথড বা ম্যাটেরিয়ালস ব্যাবহার করে ওই তথ্য গুলো দিয়েছি। প্রথম লেখাতে আমি এই ব্যাপারগুল সম্পর্কে খুব সংক্ষেপে এবং সহজ ভাবে কিছু জিনিশ ব্যাখ্যা করেছি, কারন সত্যি বলতে এই জাতীও টেকনিক্যাল লেখার গ্রহণযোগ্যতা বা লেখার টেকনিক্যাল অংশ গুলো
একটু আগে এক বন্ধুবরের কমেন্টে জানতে পারলাম শাফিন আহমেদ পারমানেন্টলি ইউ.এস.এ-তে শিফট্ করেছেন। তথ্যটি যাচাই করার সুযোগ পাইনি বা যাচাই করিনি। সত্য হতে পারেও আবার মিথ্যেও হতে পারে। যদি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে ব্যাপারটা আমাদের জন্য দুঃখজনক ও লজ্জার!
পরিসংখ্যান আধুনিক কালে যে কোন গবেষণার একটি গুরুত্বপুর্ন মাধ্যম। যে কোন তথ্য বা উপাত্তের সত্যতা যাচাই করা, কোন সিস্টেমের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া, কোন এলাকা বা অঞ্চলের থেকে শুরু করে ব্যাক্তিগত পর্যায়ে মানুষের অভ্যাস, কাজ কর্ম, ভাষা, পছন্দ অপছন্দ ইত্যাদি নানান ধরনের তথ্য পাওয়া সম্ভব পরিসংখ্যান থেকে। উন্নত দেশগুলতে যে কোন ধরনের বড় প্রজেক্টের আগে বিভিন্ন পরিসংখ্যানের মাধ্যমে সেই প্রজেক্
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপি নেতা ভাইস চেয়ারম্যান শমশের মবিন চৌধুরী সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা, রেল লাইন উৎপাটন, আগুন দিয়ে শিশু ও মহিলা হত্যাকে জায়েজ করেছেন আফগানিস্তানের উদাহরণ দিয়ে।
সোমবার বিবিসির অনুষ্ঠান "প্রবাহ"-তে সাংবাদিক কাদির কল্লোলের প্রশ্নের মোকাবেলা করেন তিনি এইভাবে।