বাসে উঠেই বারি সাহেবের মনে হলো বিরাট ভুল হয়ে গেছে। আগেরবারই মনে মনে তওবা করেছিলেন নতুন বড় বড় বাসগুলোতে উঠবেননা, এইগুলার ছাদ উঁচা, ধরে দাড়ানোর রডও উঁচা। মনে হয় বাসের মালিকদের ধারনা দেশের সব মানুষ একরাতেই ছয় ফুটি হয়ে গেছে!
এবার বরং একটা পাহাড়ী গ্রামের গল্প হয়ে যাক। ভয়ংকর নিস্তব্ধ। শুধু হাওয়ার শনশন, শুকনো পাতা মচমচ অথবা দুএকটা পাখি টাখি অথবা শুধুই শব্দহীনতা। আর? কপাল ভালো থাকলে দরজা খুললেই কাঞ্চনজঙ্ঘার মায়াবী মাদকতা, আর কপাল খারাপ থাকলে মেঘ কুয়াশার হুটোপুটি, পাহাড়ের গা-বেয়ে পাইন বনের সারি, সেখানে কুয়াশার পিছু ধাওয়া...
ছবি তুলি আর এর বদৌলতে ঘুরাঘুরি করা হয়। পুরান ঢাকার রাস্তায় ছবি তুলে কাটছে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বেশিরভাগ সময়। অনেক দিন ধরেই ভাবছি দেশের বাহিরে ছবি তুলতে যাব।অবশেষে অনেক দিনের জমানো কিছু সম্বল আর কিছু ধার করে গেল অক্টোবর এ পাড়ি দিলাম নেপালের পথ। এখানে থাকছে কাঠমান্ডু এ তোলা ছবি।ভক্তপুর আর পোখারাতে তোলা ছবি গুলো জমানো থাকলো অন্যকোন সময়ের জন্য।
.......... আর্টেমিস শুনলেন তার প্রার্থনা। আরেথুসাকে রুপান্তরিত করলেন এক জলের ঝর্নায়। জায়গাটা ছিলো সিসিলির সবচেয়ে বড় শহর সিরাকুজের একটি অংশ, অর্টিজিয়া দ্বীপ সেটা। সেই ঝর্না ধরনীর বুকে প্রবাহিত হলো টানেল হিসেবে। কিন্তু এতেও শেষ রক্ষা হলো না আরেথুসার। মিথে আছে দেবতা আলফিউসও একটি নদীতে রুপান্তরিত হয়ে ঐ টানেলে প্রবেশ করেন। নদীর জলের সাথে মিলে মিশে থাকলো ঝর্নার জল! ..........
লেখক: ইস্ক্রা
আইন বিভাগ, সম্মান প্রথম বর্ষ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
কৃতজ্ঞতা: সেলিম রেজা নিউটন, সুস্মিতা চক্রবর্তী, লোকমান কবীর, তানিয়া পারভীন, তাওসীফ হামীম, মাসুম সরকার ও ফেসবুকের সকল বন্ধুরা।
[justify]শিরোনাম দেখে ভেবে বসবেন না, আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়েছি। আমি কখনো ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে যাইনি। তবু ঢাকা ইউনিভার্সিটি আমার স্বপ্নের। আমার স্বপ্নের সব হিরো, আমার বাস্তবের সব হিরো- ঢাকা ইউনিভার্সিটিকে কখনো মাতিয়ে রেখেছিল। মনে আছে যেদিন আমি ফেইসবুকে এক আধপরিচিত ছেলের অপরাজেয় বাংলার নিচে গ্র্যাজুয়েশান ক্যাপ ছুঁড়ে দেয়া ছবি দেখেছিলাম, সেদিন ঈর্ষায় আমি জ্বলে গিয়েছিলাম। আমার নিজের বিখ্যাত
লোকটা বলে চলে, “ধরেন আপনি একটা নিজস্ব ছন্দে চলেন। আপনি ভাবেন সেটাই ঠিক।আবার কোন কোন বিশেষ মুহুর্তে আপনার ভাবনাটা ভেঙে যায়। আপনি ভাবতে থাকেন আপনার সামনে বসা চাপ-দাড়িওয়ালা লোকটা আপনার চেয়ে বেশী বিচক্ষণ। আপনি একধ্রণের আলোর সন্ধানে তার দিকে চেয়ে থাকেন। এরপর সেই লোকটার একটা দলছুট বা অমনোযোগী বাক্যে আপনি তার উপর আস্থা হারান। ফিরে আসেন নিজের আব র্তে;সেই পুরণো ছন্দে। এরপর আবার দালানকোঠা ভাঙা। পরবর্তীতে আ
বিএনপির লোকবল ও জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক পরিকল্পনা বলে বলীয়ান চার দলীয় জোট সরকার ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর একটি বহুল বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। দেশে তখন প্রশাসনের ভার চার দলীয় জোটের আনুকূল্য পাওয়া দলদাস আমলাদের হাতে। এরকম উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরদিন ২৮ অক্টোবর তারিখে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে চার দলীয় জোট বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা লগি-বৈঠা হাতে