শুয়ে-বসে যখনই ভাবি ওই বিশাল মহাশূন্যের কথা বা গভীর রাতে যখনই দাঁড়াই গিয়ে ছাদে, তারায় ভরা ওই আকাশের অতলান্তিক রহস্যময়তার নীচে, মনে হয় এর কাছে কি তুচ্ছই না আমরা...তবু আমাদের অহংকারের সীমা নেই, নিজেকে বড় ভাবায় দ্বিধা নেই এতটুকু...অথচ ওই মহাশূন্যের যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে যে দানবীয় মহাশক্তিরা, কি অপরিসীম-ই না তাদের ক্ষমতা; তাদের যেকোনো একজনের ভুলবশত সামান্য এক আচরেও সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারি আমরা। ত
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।
সময়ের সাথে একটি ভাষায় নতুন শব্দ যোগ হওয়া ভাষার জন্য অনিবার্য। বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে এই নতুন শব্দ যোগ হওয়ার গতি আর মাত্রা নিয়ে ভাষাবিদরা ভালো বলতে পারবেন। আমরা বড়জোর নতুন শব্দ যোগ করার চেষ্টাটি চালিয়ে যেতে পারি।
"যে কেউ আত্মার দিক দিয়ে পবিত্র পুরোপুরি
সেই তুলতে পারে পত্রালি, পুষ্প এবং ফলের সম্ভার।
অসতী যে, সে কখনও নয়"।
-দেবী আর্টেমিসের ক্ষেত্রে কতটুকু সঠিক এটি?
কিছু কথাঃ
মানব ইতিহাসে প্রাচীন মিসর ছিল সবচেয়ে লম্বা সময়ের সভ্যতা, যা ৩০০০ বছরের বেশী টিকে ছিল। মিসরীয়রা অনেক দেবতার পূঁজা করতো, তার মধ্যে আইসিস এবং ওসিরিস ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয়।
আইসিস এবং ওসিরিসের এই পৌরাণীক কাহিনীর উপর ভিত্তি করে মিসরীয় অন্তষ্টিক্রিয়া ও মমি তৈরীর প্রচলন শুরু হয় বলে ধারনা করা হয়।
(ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা রইলো। ঈদ হয়ে উঠুক ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আর ঈদের অবসরে সময় কাটাতে আপনাদের জন্য রইলো গ্রীক মিথলজির ২১তম পর্ব। এপোলো এবং আর্টেমিসের জন্মকাহিনী নিয়ে এই পর্ব।)
অক্টোবরের কিছু আগে থেকেই, ইউএসএর লোকজনের মাঝে হ্যালোইনের আছড় পড়া শুরু করে। এর জন্য অবশ্য দোকানওয়ালাদেরই কৃতিত্ব(!) বেশি। এরা সব উৎসবের একটু বেশি অনেক আগে থেকেই এমনভাবে সবকিছু বাড়াবাড়ি রকম প্রোমোট করা শুরু করে যেন, মনে হয় আর দিন কয়েক বাকি আছে, এক্ষুণি কেনা-কাটা শুরু করা দরকার।
দূর থেকে এই জায়গা দেখতে পাওয়া বেশ শক্ত । তবে কেউ যদি এসেও পড়ে ফিরে যাবার পথ সে মনে করতে পারবেনা । একটা সময় এখানে পথ ছিল অবশ্য, তবে আমি কাঁটা গাছের ঝোপ লাগিয়ে সব পথের নিশানা মুছে ফেলেছি । বেশ জঙ্গুলে একটা জায়গায় করেছি বাড়িটা । বাড়িটাকে রাঙিয়েছি মলিন চকের রঙে, জানালা গুলো করেছি লালচে । উপত্যকার ওপাশ থেকে কেউ দেখতে পাবেনা একতলা বাড়িটা ।
‘প্রাণের ছবি, গানের ছবি
মন মাতানো প্রেমের ছবি
পাগল মন পাগল মন পাগল মন’
...হাঁ ভাই, আসিতেছে আসিতেছে, দর্শন সিনেমা হলের রুপালি পর্দায়, আগামি শুক্রবার থেকে, তোজাম্মেল হক বকুল পরিচালিত, পাগল মন, পাগল মন, পাগল মন...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলে...ও পাগল মন, মন রে, মন কেন এতো কথা বলেএ এ এ এ এ এ...!!
ভদ্রলোকের নাম লুইজি রোসেত্তো (Luigi Rosetto), পেশায় চিত্রশিল্পী। নামডাক বেশ আছে আশেপাশের ভ্যালিগুলিতে। থাকেন একটু দূরের এক শহরে কিন্তু স্টুডিও খুলে বসেছেন আমি যে শহরে থাকি সেখানকার ৯০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত এক পাহাড়ি ছোট্ট জনপদ দুরলোতে (Durlo)। যতবারই হাইকিং করতে যাই কোনও পাহাড়ি ট্র্যাকে, ফেরার পথে মাড়াতে হয় সেই স্টুডিওর সামনের রাস্তা। চিত্রকলা আমার মাথায় ঢুকে না খুব একটা, সুন্দর ছবি দেখতে ভাল লাগে, কয়েক মুহূর্ত স্থির তাকিয়ে থাকি ব্যাস ঐটুকুই। স্কুলের ড্রয়িং খাতায় কোনদিন পাস মার্ক তুলতে পারিনি।