গতকাল বিডিনিউজের পাতায় চোখ বুলাতে যেয়ে একটা খবরে আটকে গেলাম। খবরের শিরোনাম, সরকারি সব অফিসে ওয়াইফাই। আপাতদৃষ্টিতে অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ। তথ্য প্রযুক্তির পথে আমরা এখনো বেশ পিছিয়ে, বিশেষ করে সরকারি পর্যায়ে। সেই বিবেচনায় নিঃসন্দেহে খুশি হওয়ার মতো খবর। কিন্তু খুশিটা একটু ম্লাণ হয়ে গেলো কয়েকটা জিনিস চিন্তা করে। সে চিন্তাগুলি সব
জীবনে প্রথম জিন সম্পর্কে যে ধারণাটি পেয়েছিলাম তা ছিল নূরের তৈরী অতিপ্রাকৃতিক এক স্বত্তাবিশেষ যাহারা বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী এবং প্রায়শই মানবজাতির উপর বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে যাকে আমরা বলে থাকি জিনের আছর!
“কুমুদিনী” নামটার সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্ট, কুমুদিনী হাসপাতাল,ভারতেশ্বরী হোমস এর কথা জানি। ।পরিচিত জনকে দেখি “কুমুদিনী গিফট শপ” থেকে কেনাকাটা করতে পচ্ছন্দ করেন, তাদের কে বলতে শুনি, কুমুদিনীর প্রোডাক্ট মানেই আভিজাত্য, রুচিশীলতা এবং দেশিয় ঐতিহ্যের মিশেল কিন্তু কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ার ট্রাষ্টের প্রতিষ্ঠাতার কথা আমরা কি জানি ?
২০১০ সাল। ’০৯ ব্যাচের ক্লাস শুরুর এক কি দুই সপ্তাহ আগের কথা। বিকালে জনাকয়েক বন্ধু ক্যাম্পাসের হাফওয়ালে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হটাৎ দেখি একটা কালো, রোগাপটকা, লম্বাচুলো ছেলে মাজা থেকে প্যান্ট খসে পড়ে পড়ে অবস্থায় ড্যাংড্যাং করে হেঁটে যাচ্ছে। তখন ছিল র্যাগের মৌসুম। বন্ধুদের কেউ একজন চিনত যে ও নতুন ব্যাচের। আর যায় কই, প্রথমে ক্যাম্পাসে এবং পরে হলে এনে ডাইনিংয়ের আগে পর্যন্ত টানা ৩-৪ ঘণ্টা র্যাগ দেয়া হল ওকে। দীপের সাথে সেই প্রথম পরিচয়।
সে আর কিছু বলতে পারছিলো না। তার পাশের চেয়ারে গিয়ে বসলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “মাথা ব্যাথা?” মাথা নেড়ে বোঝালো না। আবার জিজ্ঞেস করলাম, “শরীর খারাপ?” -আবার না সূচক মাথা নাড়ালো। বুঝলাম মেয়েটা কাঁদছে। যেন-তেন কান্না নয়। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলা যাকে বলে। সাঁজ-গোছ করে শাড়ী পরা একটা মেয়ে কান্না করে যাচ্ছে। এটা মানায় না। তবুও মেয়েটি কাঁদছে। কান্নাটা একদম শব্দহীন বললেই চলে। আশেপাশের ম
তখন এক রকম দিন ছিল, যখন কিছু কিছু সকাল শুরু হত দোতালার বারান্দা বরাবর রাস্তার ওপারে পুকুর পাড় বলে তো তেমন কিছু ছিলনা কিন্তু একটা খেঁজুর গাছের কান্ড ছিল যার উপর বসে মেরীর বাবা যিনি আমাদের বয়েসী সবার ড্রাইভার আংকেল গড় গড় করে কুলি করতে করতে পানিতে নেমে যেতেন, তার শব্দে। বারান্দায় ছুটে যেতাম কারণ একটা সোনালু গাছ হলুদ ফুলে ঢেকে রাখত পুকুর পাড়টা আর চোখ ডলতে ডলতে দেখতাম সোনালী সে গাছটার হলুদ বৃষ্টি। পাশে
বাংলাদেশের চালে আর্সেনিক এর খবর আমাদেরকে তেমন একটা নাড়া দেয়না, যতটা নাড়া দিয়েছে পশ্চিমা বিশ্বের গবেষকদের। আর্সেনিকের পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ধানের মাঝে ক্যাডমিয়াম এর উপস্থিতি আমাদেরকে নতুন করে ভাবতে শুরু করাচ্ছে। কিছুদিন আগে প্রকাশিত এক গবেষনা প্রবন্ধ দেখা গেছে, বাংলাদেশের ধানের মাঝে পচুর পরিমাণে ক্যাডমিয়াম বিদ্যমান। বাংলাদেশের ধানে ক্যাডমিয়াম পাওয়ার ঘটনা বেশ নতুন হলেও জাপানের ধান ক্য
[justify] নগর পরিকল্পনা বা নগর ব্যবস্থাপনা সারা বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হলেও আমাদের দেশে এটিকে এখনো সেভাবে সবার কাছে তুলে ধরা সম্ভব হয়নি। কিছুদিন পূর্বেও আন্ডারগ্রাড লেভেলে শুধুমাত্র বুয়েট, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া আর কোথাও ছিলনা নগর পরিকল্পনা পড়ার সুযোগ । সম্প্রতি কুয়েট, চুয়েট, রুয়েট সহ আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে নগর প
পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের স্বার্থের ব্যাপারটা আলোচনায় আছে অনেকদিন থেকেই। উন্নতির চেষ্টা কিছুটা হয়েছে স্বীকার করতে হয়, তবে সেটা নিতান্তই অকিঞ্চিতকর। ঠিক এই সময়েই যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে জিএসপি সুবিধা স্থগিতের ঘোষণা আসল (অবশ্য তাদের টাইম-লাইন ছিল)। এই স্থগিতের ঘোষণায় পোশাক শিল্পে কী ক্ষতি হবে সেটার মূল্যায়ন এই লেখার উদেশ্য না।
"Everything originates in water
Everything sustained by water"
- Johann Wolfgang von Goethe (1749-1832)