সৈয়দ আবুল মকসুদ, স্বনামধন্য গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক। ইদানিং প্রথম আলোয় নিয়মিত কলাম লেখেন, তার স্যাটায়ার ধর্মী লেখাগুলো সত্যিই সুপাঠ্য। কিন্তু আজকের (২৬-০৬-২০১৩) প্রথম আলোয় এক লেখায় তিনি কতিপয় মহিলা সাংসদের কুরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যাবহার নিয়ে লিখতে গিয়ে আবহমান বাংলার নারীর কোমল মাতৃরূপের সাথে তুলনা করে বাংলার মায়েদের চূড়ান্ত অপমান করেছেন। অশোভনতা পুরুষ বা নারীর একক কোনো ব্যাপার নয়, কিন
সারি সারি পাহাড়ের সঙ্গম , ঘন অরন্যের নিশ্চুপ পরিবেশ , সৌন্দর্যের লীলাভূমির কথা মনে করলেই আমাদের চোখে ভেষে ওঠে বান্দরবানের চেহারা । বাংলাদেরশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান , বিদেশী পর্যটকদের পছন্দের জায়গা । বান্দবানের পাহাড়ি সৌন্দর্যের মধ্যে যে সুর বিরাজ করছে সেই সুরের ছন্দ হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে গায়ে বসবাস করা আদিবাসী মানুষ ও তাঁদের পাড়া গুলো । পাহাড়ের শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আদিবাসীরা নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বসবাস করে আসছে আনাদিকাল ধরে । আদিবাসী ছাড়া পাহাড়ি সৌন্দর্য যেন প্রান পায় না ।বান্দরবান জেলার দুর্গম ও দূরবর্তী একটি উপজেলার নাম নাইক্ষ্যংছড়ি , এর পাঁচটি মৌজা – ঈদগড়, আলেক্ষ্যং , বাইসারী , বাকখালি ও কোয়াংঝিরিতে বাস করে মারমা , চাক , ম্রো , ত্রিপুরা, চাকমা আদিবাসী ছারাও বাঙালি হিন্দু ও মুসলিম পরিবার । সেখানে আদিবাসী পরিবারের সংখ্যা সাতশ। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং মৌজার বাদোঝিরিতে সর্বমোট ২১ টি চাক পরিবারের সব কটি পরিবারকে উচ্ছেদ করে দেয়া হয় -------
বঙ্গদেশের ইবনে বতুতা আমাদের সবার প্রিয় তারেক অনু ভাই কাজকাম ফেলে রেখে ঘুরে বেড়ায় দেশ-বিদেশ। মজার মজার আইটেম খায় আর তার বর্ণনা লিখে লাখো বাঙালির হৃদয়ে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। গরুর মাংস নিয়ে তো হালে শুরু করেছেন এক নতুন সিরিজ, ব্রাজিলে গিয়ে খেলেন চুরাস্কো, আর্জেন্টিনার চাপকে তো দিয়েই দিলেন নাম্বার ওয়ান সার্টিফিকেট! কথা সত্য হতেও পারে, তবে আমার কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে যা বলার জন্যই এই পোষ্ট।
বিগত কয়েকবছরের ধারাবাহিকতায় এইবারের র্যাগ প্রোগ্রামটিও বিশৃংখল ঘটনা থেকে মুক্ত থাকতে পারল না। র্যাগ কনসার্টের পূর্বে প্রানজুড়ানো বৃষ্টিতে সবার যেখানে মাথা শীতল হওয়ার কথা, সেখানে ঝামেলা পাকিয়ে বসল প্রথমবর্ষের একছাত্র। ইঁচড়েপাকা জুনিয়র প্রপোজ করে বসল র্যাগব্যাচের এক ছাত্রীকে। তাও আবার একা নয়, যৌথভাবে। ছাত্রীর ভাষায় এবং অভিযুক্তদের পরবর্তী স্বীকারোক্তিতে যেটা ইভটিজিং হিসেবে গণ্য হয়েছে। এই ঘটনারই আরো বিস্তারিতে যাবার আগে আলোচনার সুবিধার্থে কিছু বিষয় অবতারণার প্রয়াস পাচ্ছি।
[justify]
একটা বিশেষ দিনের ঘটনা দিয়ে শুরু করি-
৭ই জুন, ২০১২
অনেকদিন আগের কথা। তখনো বান্দরবনের নাম বান্দরবন হয়নি। শুধুই বন। আর কিছু মঙ্গোলয়েড বংশোদ্ভূত মানুষ। কিছু নগণ্য জানোয়ার। আর বিশাল ইগোওয়ালা এক বানর। এর ইগোর যন্ত্রণায় মানুষ তো মানুষ, গাছ পালা পর্যন্ত অতিষ্ঠ। ‘কেন ওইদিকে বাতাস হোল, কেন অমুক গাছের ডাল চিকন, কেন তমুক গাছের ফল তেতো,’... হ্যান ত্যান নানা তম্বি।
"দ্যাখেন আম্মু, এই লোকটার সাথে আমার অনেক মিল"... শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর লেখা পার্থিব পড়তে পড়তে, বইটার একটা চরিত্র কৃষ্ণজীবনের ব্যাপারে আম্মুকে বললাম।
আম্মুর তেমন কোন আগ্রহ নেই বই-টইয়ের দিকে, তাও জিজ্ঞেস করলেন, "কেমন মিল?"
অবশেষে সাপ পালক বালকটি সাপের ছোবলে মারা গেল। তার মৃত্যুতে তার মায়ের কান্না দেখে আমার সাপ পালক হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু! সেই স্বপ্ন পুরনের লক্ষ্যে বাজার থেকে সাপও কিনে আনলাম, সাথে দুধ -কলা। সেই থেকে দুধ-কলা খাইয়ে আমি সাপ পালা শুরু।
দিন পনের আগের কথা । হঠাত মাথায় ঢুকল একটা নেটবুক লাগবে । হোস্টেলে ডেস্কটপ আছে একটা , কোনরকম ভাবে কাজ চালিয়ে নেয়া যায় ! কিন্তু একটা নেটবুক হলে যে অনেক সুবিধা , টুকটাক অনেক কিছুই করা যাবে ! আবদার টা ছিল আমার আম্মার কাছে ! আম্মা সেটা রেফার করে আব্বার কাছে পাঠিয়ে দিলেন ! আমি কাচুমাচু মুখ নিয়ে আব্বার কাছে নেটবুকের কথা বললাম !আব্বু প্রথমে একটু ভ্রূ কচকালেন, তারপর বললেন