নারীর মহাশূণ্যে পদচারণার পঞ্চাশ বছর
ভ্যালেন্তিনার পথ ধরে ছুটে চলেছে পৃথিবীর নারীরা
আশির দশকের একসময় দক্ষিন আফ্রিকার ব্লুমফনটেন শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্রে কলেজের এক অলরাউন্ড ছাত্র ছিল একাধারে রাগবি আর ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক। ক্লাসের হেড প্রিফেক্টও ছিল সে। স্কুলের হেডমাষ্টার যোহান ভলসটেড ছেলেটিকে নিয়ে অনেক আশাবাদী। ওলন্দাজ বংশোদ্ভূত অতিশয় ধার্মিক এই অবস্থাপন্ন পরিবারের বড় ছেলেটিও গ্রে স্কুলের উপরের ক্লাসের মেধাবী ছাত্র। স্কুলের ক্রিকেট টিমের অনেক জয়ে এই দুই সহোদরের ব্যাটিং নৈপুণ্য অবদান রেখেছে। টিম ক্যাপ্টেন ছোট ভাইটি একদিন হেডমাস্টারকে বলে বসল যদি একদিন সে ক্রিকেটের মক্কা লর্ডসে খেলার সুযোগ পায় তবে স্যারকে সে প্লেনের টিকিট পাঠাবে। তখনও দক্ষিন আফ্রিকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ এক দেশ। কথা সেই বালকটি রেখেছিল। ১৯৯৪ সালে লর্ডসে অনুষ্ঠিত দক্ষিন আফ্রিকা আর ইংল্যান্ডের সিরিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচ দেখার আমন্ত্রণ সহ বিমানের টিকিট পৌঁছে যায় গ্রে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের ঠিকানায়। প্রেরকের নাম হান্সি ক্রনিয়ে, মিডল অর্ডারের উদীয়মান প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান।
আমার বাবা তাঁর ছেলেবেলায় বাবা-মা'কে হারিয়েছেন। আরও স্পষ্ট করে বললে বলতে হয় যে, সামান্য বুদ্ধি হওয়ার পর বাবা তাঁর এক ভাবীকে জেনেছেন মা বলে, ভাইকে জেনেছেন বাবা হিসেবে। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর সেই সম্বোধন টিকে থাকেনি। বালকবেলায় বাবা যখন সেই সত্যটা জানলেন তখন তা কেমন প্রভাব ফেলেছিলো তাঁর শিশুমনে - আমার ভাবনায় আসেনা। ৬৭-৬৮ বছর আগে বিধাতা আমার বাবার জীবনটা একরকম অনিশ্চয়তার মাঝে ফেলে দিয়েছিলেন। সেই দূর্গম গ
আমার এক ফেসবুক ফ্রেন্ড আমাকে জানালো ১২ জুন সন্ধায় দৃক গ্যালারিতে ফরেনসিক স্টাডি শীর্ষক প্রদর্শনী (কল্পনা চাকমার সন্ধানে একটি আলোকচিত্র) হবে । মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম যাবো । যাওয়ার জন্য তৈর হচ্ছি আমারে ৫ বছর বয়সি মেয়ে ( সঞ্চারী ) কোথায় যাচ্ছি জানতে চাইল, বললাম দৃকে , শুনেই বায়না ধরলো সে যাবে ।গায়ে জ্বর বলে আমি নিতে চাইলাম না , কিন্তু সে যাবেই । বাধ্য হয়েই নিয়ে গেলাম । পুরোটা সময়
মেঘ ছোঁব বলে দুই দুইবার পাহারে গেলাম। কিন্তু ছুঁয়ে এলাম রোদ। মেঘলা মেঘলা একটা দিন দেখে বেরিয়ে পরলাম পাহাড়ে। পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথে যেতে যেতে দূরে বেশ মেঘ দেখা যাচ্ছিলো। মনে মনে খুশিই হলাম। কিন্তু এমনি দুর্ভাগ্য, যখন পৌছালাম তখন চারিদিকে চকচক করছে রোদ্দুর। আমার আর মেঘ ছোঁয়া হলনা। একটা সময় সমুদ্রে খুব যেতে চাইতাম। আর এখন পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরে বেড়াই। হয়ত তখন আমি সমুদ্রের মত বিশাল ছিলাম। আর এখ
[justify]লেখার শিরোনামের যে কথাটা সেটা কিন্তু আমাদের অনেকেরই মনে অনেক বার করেই আসে। দেশটা চালায় কে?
সারা দিনের কাঠফাঁটা রোদ, ধূলো, ধোঁয়া এর পরে যখন আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামে তখন নিজের ভেতরে সত্যিই এক অদ্ভুত অনুভূতি হয়। যেন, প্রকৃতির সাথে সাথে নিজের ভেতরটাও ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। রবি ঠাকুরের ভাষায়-
বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি ।
শুষ্ক হৃদয় লয়ে আছে দাঁড়াইয়ে
ঊর্ধমুখে নরনারী ।।
না থাকে অন্ধকার, না থাকে মোহপাপ,
না থাকে শোকপরিতাপ ।
রেমা'র জঙ্গলে পেয়ে গেলাম প্রায় হারিয়ে যেতে বসা বাংলা শকুন
আমাদের ছোটবেলায় শকুন নিয়ে অনেক স্মৃতি ছিল।
দূর থেকে দেখা সেই নারীঃ
প্রাচীন দ্রাবিড়ের অবাক বিস্ময় নিয়ে, অবিশুদ্ধ এক গঙ্গার ধারে, যেন কৃষ্ণা... এক দ্রৌপদি,
পুরুষের স্বপ্ন, কামনা, আর লোভ জড়িয়ে পথহারা সে, এক... পদ্মীনী মানবী!
চোখে তার কাঞ্ছঞ্জংঘায়-কুয়াশা... রহস্যময়, অচিন, অদেখা কবিতা,
মুখে তার হিমালয় থেকে ভেসে আসা শৈত্যপ্রবাহের...নিস্তব্ধ, করুন বিষন্নতা।
প্রতিক্ষায় সে থাকে... এক সাঁওতালি পুরুষের জন্য