সেদিনের বিকেলটা ছিল বেগুনিগন্ধা।
তুমি বলেছিলেঃ পাগল!
বেগুনি রঙের গন্ধ কি করে হয়?
আমি তোমার সোনালী শরীরে মৌমাছির দাগ এঁকে বলেছিলামঃ
এবার গন্ধ নিয়ে দেখতো পিপিলিকা!
তুমি ভয় পেয়েছিলে সবাই জেনে যাবে ভেবে!
প্রতিশোধও নিয়েছিলে।
ধানমণ্ডি লেকের পাড়ে
শাকিলদের সেই বাড়িটা এখনো আছে।
অনলাইন জুড়ে ১১ বছরের শিশুকে ধর্ষন আর ধর্মান্তরকরনের খবরে তোলপাড়...
যারা এখনো মুখ দিয়ে সমানে মেয়েদের বেপর্দা থাকাকে ধর্ষনের পরোক্ষ কারন বলে দাবি করতেছেন, তাদেরকে দূর্বা জাহানের একটা স্টেটাসের কিছু অংশ ডেডিকেট করলামঃ
"তোমার কয়েকইঞ্চি যন্ত্রের কোন দোষ নাই?সব দোষ আমার উচুনিচু শরীরের?
তুমি জানো, তোমার নাম একটা হঠাৎ উচু জায়গা?
সামনে পড়লেই অপ্রস্তুত, হোচট্ খেতে হয়
তোমার নামটা - শহর, বাড়ি, জন্জালের মধ্যে
আচমকা গাঢ় সবুজ!
থমকে যেতে হয়
বুয়েটে এখন ১৪তম সপ্তাহের ক্লাস চলছে। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী ক্লাস চলবে আরো এক সপ্তাহ। আর নতুন ঘোষণা বলছে, আরো দুই সপ্তাহ ক্লাস বৃদ্ধির কথা। এই নিয়েই গত বেশ কয়েকদিন ধরে পরষ্পরবিরোধী অবস্থান বিরাজ করছে বুয়েটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে। একদিকে শিক্ষার্থীরা চায় না আর ক্লাস বাড়ুক, অন্যদিকে শিক্ষকরা ক্লাস বৃদ্ধির দাবিতে অনড়। এই নিয়ে কয়েক দফার বৈঠক আর আলোচনাতেও কোনো ফল না আসায় উপাচার্যের প্রস্তাব দুপক্ষের দাবির মাঝামাঝি- এক সপ্তাহ ক্লাস বৃদ্ধি। কিন্তু শিক্ষার্থীরা এর আগে হরতালের কারণে তের সপ্তাহের টার্ম দুই সপ্তাহ বাড়িয়ে পনের সপ্তাহ করা মেনে নিলেও এবার আর এক সপ্তাহও ক্লাস না বাড়ানোর দাবিতে অনড়।
আমি ব্যাপক অলস মানুষ। অনেক দিন ধরে একটা জরুরি লেখার চিন্তা করেও লেখা হচ্ছে না। কারন লেখা দেয়ার মতন পর্যাপ্ত তথ্য বা যোগ্যতা হয়তো আমার নেই। কিন্ত বাধ্য হয়েই লিখতে হচ্ছে। কারন আর কেউ তেমন লিখছে না এই ব্যাপারে। কিছুদিন আগে আমি ক্লাস নাইনের একটা মেয়েকে পড়ানো শুরু করি। ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রি পড়াতে হবে। শুনলাম বই চেন্জ করেছে এইবার। আমরা যেই বইটা পড়ে এসেছি সেইটা সম্ভবত চালু হয়েছিল ১৯৯৭ থেকে এবং এই
গত পরশু গিয়েছিলাম রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট। সেখানে সারাদিন নৌকায় বন ও আশে পাশের দুই তিনটা গ্রাম ঘোরা শেষ হলে সন্ধ্যায় ক্যাম্প করলাম আলীনগর নামের এক ছোট্ট গ্রামে, গোয়াইন নদী ও বিলের মাঝখানে। আজকের গল্পটা হতে পারতো চমৎকার সেই ঘুরে ব্যাড়ানোর স্মৃতি গুলো নিয়ে , পানির নীচে তলিয়ে যাওয়া এক স্বর্গীয় বন, বনের সাপ, উল্লুক বা পাখিদের নিয়ে।
[justify]ছেলেটির নাম সান্তিয়াগো। ভেড়ার পাল নিয়ে যখন সে পরিত্যক্ত গীর্জার কাছে পৌঁছালো তখন গোধূলীর আবছায়া নেমে এসেছে চরাচরে। কালের আঁচড়ে জীর্ণ গীর্জার ছাদ ধ্বসে পড়েছে অনেক আগেই। এককালে যেখানে তোষাখানা ছিল, এখন সেখানে সগর্বে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে একটি সুবিশাল সাইক্যামোর গাছ।
[justify]রুমটায় খুব অস্বস্তি হচ্ছে আমার। যেন এখানে কিছু একটা অশুভ ব্যাপার আছে, যেন কেউ এ রুমটাকে কোন এক অভিশাপ দিয়ে গেছে। গা গুলানো একটা ভাপসা গরম এখানে, যেন এক টুকরো নরক। ছাড়াছাড়াভাবে কিছু স্মৃতি মনে পড়ল আমার। গত কদিন ধরে নতুন ধরনের এক হতাশায় ভুগছি আমি। জীবনের অর্থ, বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা, মহাবিশ্বের অপার বিশালতা- এসব বড় বড় ব্যাপার নিয়ে ভাবার চেষ্টা করছিলাম আমি। এক সময় বুঝতে পারলাম য
২০০৯ সালের আগস্টের ২ তারিখ। ফেসবুকের ইনবক্সে একটি নতুন মেসেজ আর সাথে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। “ম্যানিমেল তোরে চেনা চেনা লাগতাছে” আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। ১৬ বছর পর ঐ বিদঘুটে নামে আমাকে সম্বোধনের সাহস করবে শুধু একজনই, এই বিকৃত নামের স্রষ্টা আমার স্কুল জীবনের সবচেয়ে বর্ণময় চরিত্র সজল।
আফ্রিকা ছেড়েছি বেশ কমাস হল। কাজের ফাঁকে আর নানা ব্যস্ততার মাঝে প্রকৃতি আর মানুষের গড়ে তোলা নানা মুহূর্তরাই ধরা দিয়েছে ফেলে আসা দিন গুলোতে। অনেক কিছু আজও রয়েছে এই মনের ফ্রেমে বন্দী আর যা পেরেছি তার ছিটেফোঁটা ধরে রাখতে চেষ্টা করেছি ক্যামেরার ফ্রেমে।