অতিথি লেখক এর ব্লগ

ব্যাক পম গানা- পর্ব ২ ( এলমিনো ক্যাসেলের দুঃখ )

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৫/২০১৩ - ১১:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC07892


স্বভাব!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৫/২০১৩ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার সহ-কামলা নাজির সাহেব। ভালো মানুষ, অফিস ফাঁকি দিয়ে গেটের বাইরে বিড়ি ফুঁকতে যাওয়া ছাড়া তেমন কোন বদভ্যাস নেই (সাথে অবশ্য আমাকেও নিয়ে যায়, বিড়ি ফুঁকি না, চা খাই)।


অকবিতা-০১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৫/২০১৩ - ১:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমায় ক্ষমা করলাম।
যতটা দুঃখ দিয়ে তুমি
আমার বেঁচে থাকা কেড়ে নিলে
তার জন্য কিছুই বললাম না !
তুমি তোমার সোনার হরিণ নিয়ে
বেঁচে থাক চিরকাল
নিত্য নতুন গান নিয়ে
আর ছুটে আসব না !


মে দিবস - এক প্রহসনের নাম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০১/০৫/২০১৩ - ১১:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ পহেলা মে। মে দিবস, মহান মে দিবস। সারা বিশ্বের জন্য এদিনটি শ্রমিকদের মুক্তিগাঁথা হলেও বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য এটি প্রহসন ব্যতীত আর কিছু নয়। ১৯৭১ সালের পূর্বে পরাধীন কালের কথা বাদ দিলাম, স্বাধীনতা অর্জনের ৪২ টি বছর চলে গেলেও আমাদের শ্রমিকদের কোন স্বাধীনতা নেই, মুক্তি নেই; তারা আজও পুঁজীবাদ আর কর্পোরেট বাণিজ্যের শেকলে আবদ্ধ।

বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতির একটি হল সমাজতন্ত্র। এটি প্রচলিতভাবে সংজ্ঞায়িত সমাজতন্ত্র না হলেও ন্যূণতমভাবে রাষ্ট্র রাষ্ট্রের সকলের জন্য সমান দৃষ্টি রাখবে সে দাবিটি রাখে। কিন্তু এ দাবিটি বাংলাদেশের জন্য বারবার অসার হিসেবেই প্রমাণিত হয়েছে। গরিবেরা বরাবরের মতনই নিগৃহীত, শ্রমিক শ্রেণিটি আরো বেশি অবহেলিত।


চোয়ালের হাড্ডির নাম 'মাক্সিলা'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৪/২০১৩ - ২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সীমাহীন শান্ত ও ধৈর্য সম্পন্ন মানুষের দেশ বাংলাদেশ। পেটে ভাত নাই, পরনে কাপড় নাই- কিন্তু হৃদয়টা এত কোমল যে পাশের একটা মানুষের কষ্ট দেখলে সহ্য করতে পারি না। বাংলাদেশের মানুষের এত অসীম সহনশক্তি, যে বার বার এক জাতীয় খচ্চরদের ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনি, প্রতিবার আশায় বুক বাধি- হয়ত এইবার তাদের ঘুম ভাঙবে, তারা গরিব মানুষের মূল্যায়ন করতে শিখবে। তারা আগের বারের রেকর্ড ভেঙ্গে তারা বৃহত্তর খচ্চর হয়, আর দা


মেডিকেল,সার্জারী এবং আমি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৪/২০১৩ - ১:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পায়ের বুড়ো আঙ্গুলের নখ ভেঙে যাওয়ায় ডাক্তার দেখাবার প্রয়োজন দেখা দিল। নখটা তুলে ফেলতে হবে। অভিজ্ঞ জনেরা বললো নখ তুলে ফেললে সেখানে আবার নতুন নখ গজায়। তাই দৌড় দিলাম মেডিকেল এ। কোন কাজ আমি সাধারনত একাই করি। এক্ষেত্রেও আমি একাই মেডিকেল এ গেলাম। সরকারী মেডিকেল গুলোতে খরচ অনেক কম তাই মানুষও প্রচুর। আমি ১০টাকা দিয়ে জেনারেল সার্জারীর একটি টিকেট কাটলাম। টিকেটটাই প্রেসক্রিপশন। জেনারেল সার্জারীতে তুলানা মূলক


শৈশবে ফিরে যেতে চাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৪/২০১৩ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"মা আমার দেরী হয়ে যাচ্ছে। হাতে এক ঘন্টা মাত্র!"
ফিজিক্স বইটা হাতে নিতে গিয়ে আয়নায় চোখ পড়লো হঠাত। কাছে গিয়ে দেখতে পারলাম, কেমন যেন একটা বলয়। যার মধ্যে কি যেন একটা আটকা পড়েছে যেন। দিনে দুপুরে হ্যালুসিনেশন!


দুস্থ সাংবাদিক ভাই ও বোনদের জন্য সাহায্যের আবেদন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি সাংবাদিক না ৷ সাংবাদিকতার স ও জানিনা ৷ হয়তবা সঠিক সাংবাদিকতা বা প্রতিবেদনের সম্পর্কে আমার মুর্খতা প্রকাশ পাবে এই লেখাটির মাধ্যমে৷ তবে এতটুকু বলতে পারি যে ৩ -৪ দিন ধ্বংসস্তূপের ভিতর থেকে কোনমতে বেচে ফিরে আসার পর 'আপনার কেমন অনুভূতি হচ্ছে' প্রশ্নটি যত সুপরিচিত সাংবাদিকই করুক না ক্যান, আমার জবাব হত "যেই গর্ত দিয়ে আমাকে বের করেছে, সেটা দিয়ে আপনি ধ্বংসস্তূপের ভিতরে খাবার জল বাতাস ছাড়া, পচন ধরা


একজন জুলি এবং কিছু কঠিন বাস্তবতা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে আমার একজন জার্মান বান্ধবী জুলি, যে স্থানীয় রাজনীতির অত্যন্ত প্রভাবশালী সদস্য হঠাৎ করেই সাভার ভবনধ্বস সম্পর্কে জানতে চাইল এবং কোন কোন জার্মান কোম্পানি এই কারখানা থেকে পোশাক কিনেছে তার একটা লিস্ট দেখালো। তারা ওই কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চেয়েছে, যে কারখানার মালিক তাদের শ্রমিক এবং ফ্যাক্টরির প্রতি এতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন, তাদের কাছ থেকে কেন পোশাক কেনা হয় এবং অনুরোধ করেছে এমন মালিকের কাছ থেকে আর


প্রসংগ "রানা প্লাজা"

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৪/২০১৩ - ১০:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"এখানে সামান্য প্লাস্টার খসে পরেছে,তেমন গুরুতর কিছু হয়নি।"
[ সাভার থানা নির্বাহী কর্মকর্তা; রানা প্লাজায় বিশাল ফাঁটল ধরা পরার পর দেখতে এসে]
"অন্যায় করে কেউ পার পাবে না,শাস্তি দেয়া হবে"
[স্থানিয় সাংসদ মুরাদ জং : ভবন মালিক সোহেল রানা কে ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে পাচার করে মিডিয়ার সামনে]
"ঐ মানুষ গুলো মুল্যবান জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে গিয়ে ভবনচাপা পড়েছে।"