সাভার ট্র্যাজিডিকে আল্লাহর গজব বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব । আমার প্রশ্ন হলো, স্রষ্টার অভিশম্পাত কি শুধু গরীব, অসহায়দের জন্যই বরাদ্দ ? এতো অন্যয় করার পরও ভবনটির মালিকতো ঠিকই রক্ষা পেলো । মৃত্যু বা পঙ্গুত্ব- কিছুতো তাকে ছুতে পারলোনা ।
কেউ যদি আমার কাছে জানতে চায় যে আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় সময়টা কি, তাহলে আমি বলব যে, আগে যখন আমার মা আমাকে রাতে ঘুমানোর সময় গল্প শোনাতো, সেই সময়টা আমার সবচেয়ে প্রিয়। আর সবচেয়ে খারাপ সময়টা হল যখন আছিয়া খালা আমাকে বাথরুম করিয়ে দেয়। আমার বয়স বার। আমাকে এই বয়সেও বাথরুম করিয়ে দিতে হয়, কারণ আমি হাঁটতে পারি না। এমনকি আমি একটু নড়তে পযর্ন্ত পারি না। একটা সড়ক দুঘর্টনায় আমার সারা শরীর অবশ হয়ে গেছে। ঐ দুঘর্টনা
কেতুব ও বদি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে- এখন তাদের কি করা উচিৎ তা ভেবে পায় না। বদি আলের পাড়ের শুকনা খড়ের মত উশখুস করতে থাকে – ভেজা এঁটেল কাদার মত নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে কেতুব বলে ওঠে – ‘ও তাতেন কি আর করবা-লও ছালখান ছাড়ায়া লই’, তাতেন কেতুবের দিকে হিংস্র চোখে তাকায় ভেজা ভেজা কন্ঠে বলে ওঠে ‘তুমি জাননা,ল্যাদা আমার ছাওয়াল এর লাহান?’ প্রত্যক্ষ অপমানে কেতুবের কালো চামড়ায় ভাঁজ পড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বদ
আজ সকালে খুব অদ্ভুতভাবেই ঘুম ভেঙ্গেছিল, টেক্সটের শব্দে। ঘুম ঘুম চোখে দেখলাম এক ক্লাসমেট বাংলাদেশের খবরটা বিবিসিতে দেখে উৎকণ্ঠা জানিয়েছে, জানতে চেয়েছে দেশে আমার পরিবার নিরাপদে আছে কিনা!
আজ আষাঢ়ের প্রথম দিন। আকাশ মেঘলা থাকার কথা কিন্তু আকাশ মেঘলা না। প্রচন্ড রোদের তাপ। মাঝে মাঝে মৃদু বাতাস বইছে। কিছুক্ষন আগে ওহাব সাহেবের চাকরীটা চলে গেল। ওহাবের চাকরীটা চলে যাবে এটা জানা কথা। প্রতিদিন দেরি করে অফিসে আসলে চাকরী থাকার কথা না। অবশ্য এই নিয়ে ওহাব সাহেবের কোন আফসোস নেই। এবার একটু অবসর পাওয়া গেছে। অনেক দিন দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয়না। ঘোরা-ঘুরির শখটা ওহাব সাহেবের ছোট বেলার। এখন দুপু
বিল্ডিং নির্মণ নিয়ে আমাদের হাতে আইন আছে দুইটি। বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন এ্যাক্ট ১৯৫২ এবং টাউন ইনপ্রুভমেন্ট এ্যাক্ট ১৯৫৩। আমার জানা মতে ২০০৬ সালে বিল্ডিং কনস্ট্রাশন এ্যাক্ট ১৯৫২ তে একটা সংশধনী এনে ১৮-এ অনুচ্ছেদ যুক্ত করা হয়। এই আইনের শুরুতেই বলা হচ্ছে
An Act to provide for the prevention of haphazard construction of
buildings and excavation of tanks which are likely to interfere with the
প্রথমেই পাঠকের কাছে প্রশ্ন ই-বুক যদি বইএর জায়গা দখল করে নেয় পুরপুরিভাবে আপনি কি মেনে নিতে পারবেন? একটি বই হাতে নিয়ে পরার থেকে আপনার ট্যাবটি তে ই-বুক পরতে কি আপনার কখনও ভাল লেগেছে?
[justify]মিন, মিনু, মিনি - এক ভাই, দুই বোন। বয়স সপ্তাহখানেকের মত হল। ছোট ছোট পাখা গজিয়েছে সবেমাত্র। উড়াউড়ির প্রাইমারী ট্রেনিংটাও মোটামুটি রপ্ত হয়েছে তাদের। ব্লাড সাকিং মেথডোলজি সম্পর্কে থিওরিটিক্যাল জ্ঞান রপ্ত করলেও, প্র্যাক্টিক্যাল ট্রেনিংটা এখনো করা হয়ে উঠেনি ওদের। এতদিন তো মা নিয়ে আসতো, আর ওরা আরামসে চুষে খেতো। তবে সেই সুখ বোধহয় আর বেশিদিন থাকার নয়। কারণ জীবনের প্রথম শিকার অতিশীঘ্রি সম
আমরা এক আজব পরিস্থিতি পার করে যাচ্ছি বেশ কিছু দিন ধরে। আমাদের দেশের প্রধান বিরোধী দল তত্বাবধায়ক বা নির্বাচন কালিন নিরপেক্ষ সরকারের দাবীতে আন্দোলন করে যাচ্ছেন বেশ কিছুদিন ধরেই। কিন্তু বর্তমানে তাদের আন্দোলন হচ্ছে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন । এখন প্রশ্ন হলো যদি তাদের আন্দোলনের ফলে সরকার পতন হয়েই যায় তবে দেশ চালাবে কে ?
চেম্বার থেকে আমি ফিরছি
তুমি ইমার্জেন্সী কল এ যাচ্ছ অপারেশন থিয়েটারে
আমাদের ক্রসিং হয় সিড়ির মাঝ পথে
তুমি বললে হ্যালো
আমার মূখে হতাশার মূচকি হাসি
গত চব্বিশ ঘন্টায় এই একটা 'হ্যালো'
তোমার কাছ থেকে আমার একমাত্র পাওয়া ।
আমাদের বাবুটার গৃহকর্মীটার সাথে সখ্যতা হয়েছে খুব
যাক বাবা বাচাঁ গেল, আমাদের মাঝেও হাফ ছাড়া ভাব
বাবুটার মূখে বেশ আঞ্চলিক টোন- 'আমি'কে বলে 'মুই'