বসন্ত বাতাসে পুরো মিশর এখন উত্তাল। গণতন্ত্রের মাতাল সমীরণ বহমান দেশটির সর্বত্র। মিশরবাসীর চোখ চিকচিক করছে নতুন স্বপ্নে। নতুন আশার ঝলক তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে সবাইকে! এসবের মাঝে হঠাৎ করেই একটি অন্যরকম বিতর্ক শুরু হয়েছে দেশটিতে, যা অনেককেই কৌতূহলী করে তুলেছে! মিশরের নতুন ফার্স্ট লেডি পঞ্চাশোর্ধ নাগলা মাহমুদ আলি এই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছেন!
গল্প খানা কত কালের পুরানো তাহা আমি বলিতে পারিবো না। তোমরা সকলে মিলিয়া আমাকে র্যাবের হাতেই দাও আর পুলিশের হাতেই দাও আমি উহা কিছুতেই বলিতে পারিবো না। তবে গল্পখানা বলিতে পারিবো বৈকি। ইহা বড়ই মজার কাহিনী কিনা। কি বলিলে? শুনিতে উৎসুক হইয়া আছো?
কুলুপ বাজারের কলপাড় থেইকা রহিম মিয়ার কান ধইরা নিয়া যাইতাছে ছদরুল । পাবলিকও পাছেপাছে কেউ কেউ লগেলগে যাইতাছে । কেওই এহনো জানে না ঘটনা কী । বেবাকে জিগায়তাছে, তয় ছদরুলের মুখ দিয়া খালি একটা কথাই বাইরইতাছে- “আইজকা পাইছি, মাতারির লগে পিরিতি? চুনু- পাউডার? পিরিতি ছুডাইতাছি?”
নওসী, ভারতীয় দ্বিতীয় প্রজন্মের মিস্টি একটি মেয়ে, বাবার মতই পি এইচ ডি, ইউনিভার্সিটিতে না ঢুকে কানাডিয়ান গভর্মেন্টে উচ্চ পদে আসীন। ধুমধামের হীরের আংটির অনুষ্ঠানের প্রায় এক বছর ধরে তাদের বাড়ী কেনা, ঘর সাজানোর পরে হলুদ ও বিয়ের কার্ড পেলাম, খুব খুশি হলাম, মাতৃহারা এই মেয়ে স্বভাবগুনে সকলেরই আদরের। একটু বিলম্বে পৌছে আমার কাছে হলুদের অনুষ্ঠানের জৌলুশ কেন যেন প্রানহীন লাগছিল, বেশ অনেক টেবিল ফাঁকা
গ্রুপস্টাডি
অন্ধ ছিলাম আমরা;
প্রথমে বর্ণ পরিচয়,
অতঃপর শব্দ পরিচয়
অমনি অসতর্ক শব্দ গুলো উড়তে লাগল সাদা-কালো মেঘদের ছুয়ে ছুয়ে
সিমফুল ঠোট গুজে নেমে এল নতুন বউয়ের মত রোদ।
আমরা গন্ধ শিখলাম;
নিকষ কালো রাত্রির টাটকা গন্ধ
মিটিমিটি জ্বলা জোনাকি পোকার গন্ধ
আর উদাসীন, চিৎ হয়ে শুয়ে থাকা মৃতপ্রায় নদীটির গন্ধ ।
আমরা গন্ধ শিখলাম;
অপরিচিত একজন লোক বারবার শরীরের দিকে তাকালে কেমন লাগে! অস্বস্তিতে ওড়নাটা বুকের ওপর টেনে দেয় তন্দ্রা। বাসে থাকলে তা-ও এসব লোলুপদৃষ্টি পাশ ফেরানো যায়, কিন্তু লেগুনায় একদম মুখোমুখি।
“হারামজাদা!”
রঙিন খামে সাদা কালো চিঠি
“দিল্লী কা লাড্ডু” না খেয়ে পস্তাতে ষোলোর উপর বত্রিশ আনা রাজী ছিলাম আমি। এখনো ঐ সময়ের ঐ সঠিক উপলব্ধির জন্য নিজেকে “বিশিষ্ট জ্ঞানী” মনে করি। চঞ্চল যৌবনেও আমি দিব্য চোখে আমার বিবাহিত ভবিষ্যৎ কিভাবে যে দেখতে পেতাম তা মহান বিধাতাই জানেন। জ্ঞানী-ই ছিলাম বটে (এখন রেজিসটারড বেকুব)। পড়াশোনার ঘেরাটোপ শেষ করে করে একটা বড় নামকরা কোম্পানিতে মোটামুটি বেতনের চাকরী আমাকে আরও অনেক যুবার মত “এবার শুভ কাজ টা করার
অফিসের কাজে দিনাজপুর গিয়েছিলাম গত মাসের ১৩ তারিখ। প্রথমদিন গিয়েই খোঁজ নিলাম লিচুবাগানের। অফিসের পিয়ন বলল কাছেই দীঘণ নামক জায়গায় বাগান আছে। পরদিন সে ঐ বাগান থেকে প্রতিশত ২০০ টাকা দরে লিচুও কিনে নিয়ে আসল আমাদের খাওয়ানোর জন্য। এবারতো আর তর সয়না। যেতেই হবে বাগানে। অফিস শেষে বিকালে গেলাম। বাগানে ঢুকেই কিছু বলার আগেই গপাগপ লিচু মুখে পুরেই চোখ বন্ধ। সৈয়দ মুজতবা আলীর "রসগোল্লা" গল্পের কথা মনে পড়ে গেল-"ঠিক