একটা পরিসংখ্যানে চোখ আটকে গেলো আজকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর Statistical Yearbook of Bangladesh 2010 এর 3.17 টেবিল অনুযায়ী বাংলাদেশে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষ ৪.৪৮ শতাংশ এবং বেকার নারী ১০.৩১ শতাংশ, প্রকৌশল বা চিকিৎসাবিজ্ঞানে ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষের সংখ্যা ৪.৭৮ শতাংশ এবং নারীর সংখ্যা ১৬.৯৯ শতাংশ। দেশের এরকম শিক্ষিত ও যোগ্য শ্রেণীর নারী ও পুরুষের বেকারত্বের হারের এই পার্থক্
ক্লাসের জন্য ঘুম থেকে উঠার কথা চিন্তা করলেই মনের ভিতর একটা অনুভূতিই কাজ করে আর সেটা হল উফফফফ! কি যন্ত্রণাটাই না দিয়েছে পুরা ছাত্রজীবন জুড়ে। আর এই কষ্টটা প্রকটাকার ধারণ করে বুয়েটে আসার পরেই। প্রতিদিন ক্লাসে যাওয়ার জন্য একবার করে সুইসাইড করা-এটাই হচ্ছে মূলনীতি। শুনেছি ঘুম আর মৃত্যুর মাঝে নাকি পার্থক্য অনেক কম। নিজের মৃত্যু থেকে নিজেই নিজেকে জাগিয়ে তুলে ক্লাসে যাওয়া- এতো আর যা তা ব্যাপার নয়। নাকি?
খামখেয়ালি
-------------------------------------
আমাদের কিছু কথা এভাবেই থেকে যায়
চোখের কার্নিশে
গড়িয়ে নেমে যায় জল হয়ে, জল
~কল্যানী রমা
Sunday, 20th June, 2010
2:30 pm
ক্লাশ টেন পাশ দেওয়ার সময় ভূগোল নিয়েছিলাম। মনে হয়েছিলো অন্য বন্ধুদের মত ধর্ম যদি নেই একটা ভাল কথাই শুধু শিখতে পারব,
‘অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যোর্মা অমৃতং গময়
আবিরাবির্ম এধি।’
আমাকে অন্ধকার হইতে আলোতে লইয়া যাও।
আমাকে মৃত্যু হইতে অমৃতে লইয়া যাও।
এটা সচলে আমার প্রথম লেখা। বুকটা একটু ধুকপুক করছে। নীড়পাতায় জায়গা পাবে তো? তার ওপর একটা সেনসিটিভ বিষয় নিয়ে নাড়াচাড়া। একটু চাপা টেনশন হচ্ছে। প্রথমেই একটু গৌরচন্দ্রিকা সেরে নেই। "পালকি" ব'লে একটা অনলাইন ম্যাগাজিনে মাহবুব আজাদের একটা সাক্ষাৎকারে প্রথম জানতে পারি সচলায়তনের কথা। তারপর থেকেই সচলের সঙ্গে আমার প্রেম। এবং গুগুল ক্রোমে হোমপেজীকরণ।
“আরে শালা , তুই হচ্ছিস একটা ইন্টার পাশ করা ইডিয়ট , উত্তরাধিকার সূত্রে যদি এই কোম্পানির এম ডি না হইতি তাইলে তো এই কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ডের চাকরিটাও তো ঘুষ দিয়ে পাইতি না , বুরবাক একটা!
~কল্যানী রমা
(এক)
ছবি ১
টেলিফোন বাজছে।
“কি বললি? টাপ্পু পটি ট্রেইনড হয়ে গেছে? বাহ্ বা, আড়াই বছর বয়সে পটি ট্রেইনড হয়ে গেল?
এতো একটা বিরাট মাইলস্টোন রে!
ডিজনির টিকিট কেটে ফেল্। পটি ট্রেইনড হয়ে গেলে সব সময় বাচ্চাদের ডিজনি নিয়ে গিয়ে ‘টিঙ্কার বেল’-কে দেখিয়ে আনতে হয়।
~কল্যানী রমা
(এক)
ছবি ১
টেলিফোন বাজছে।
[justify]একজন মানুষের গড় আয়ুর অর্ধেক এর বেশি পার হয়ে এসে আজ যদি হিসেব মিলাতে বসি, তাহলে দেখি পুরোটা সময় জুড়েই কে এক শুভঙ্কর শুধু ফাঁকিই দিয়ে গেছে। অনেকগুলো এলোমেলো পৃষ্ঠার তৈরী জীবন খাতাটাতে খুঁজে পাইনা গোছানো একটা বাক্যও যা আমাকে একটুকু সান্ত্বনা দিতে পারে এই বলে যে – ‘না, তুমিও পেরেছিলে’।
অতিথি লেখক –:: স্বপ্নখুঁজি
সিড়িঁর ধাপগুলো বেশ বড় বড়। একটু লাফিয়ে লাফিয়ে উঠি। একটি বড়সড় কোম্পানি এর প্রধান কার্যালয়। সিড়িঁর শেষধাপ পার হলেই বেশ একটা ঝকঝকে ফাঁকা জায়গা । এই ফাঁকা জায়গাটার সৌন্দর্য বর্ধন করছে কিছু ‘বাটুল বৃক্ষ’ । বেশ নিদৃস্ট দূরত্ব রেখে সারি সারি ভাবে এদের অবস্থান। বাটুল বৃক্ষ গুলোর দিকে তাকালে মাঝে মাঝে একটু সুক্ষ বেদনা বোধ হয়।