সেদিন করে বাসে করে আসছিলাম। তখন কিছু ছাত্রের কথা শুনলাম, বি সি এস পরিক্ষা দিয়ে আসার পথে বাসে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের আর তাদের ছেলেদের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করছে। কারন একটাই, তাদের জন্য ৩০% কোটার জন্য অনেক যোগ্য ছাত্রও সুযোগ পাচ্ছেনা চাকরির। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সরকার এই মুক্তিযুদ্ধকে বানিয়ে ফেলেছে আমাদের সাথে বৈষম্য করার একটা মাধ্যমে। যেখানে সরকারি চাকরিতে দেশের সব চেয়ে মেধাব
(১) আমার এই লেখাটি শুরু করতে চাই ডিসিসি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে, কারন তারা জলাতঙ্ক প্রতিরোধের নামে কুকুর নিধনের মতো অমানবিক কাজে এখন আর উৎসাহী নয়। দেরিতে হলেও কুকুর নিধনের মত অমানবিক কাজের পরিবর্তে বন্ধাকরন, পালন এবং টীকা প্রদান এর মাধ্যমে জলাতঙ্ক প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী।
[justify]
১
এই লেখা সভ্যতা নিয়ে। সভ্যতার অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় দরকারী খুব দরকারী চারটি উপাদান আছে। এগুলো ছাড়া সভ্যতা অচল, সভ্যতা সভ্যতা নয় অসভ্যতা।– শিশ্ন যোনী সঙ্গম ধর্ষণ।
Some stories have no end. হয়ত তোমার আমার গল্প টাই সে রকম কিছু।
একটা ছেলে আর একটা মেয়ের দেখা হল। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধুত্ব। ছেলে টা একদিন মেয়েটাকে দেখা করতে বল্ ল। মেয়েটা গেলো না, আর একদিন রাশান ইন্সটিটিউট এ মুভি দেখতে। সেদিন ও মেয়েটা গেল ও না। ভয় হল যদি ভাল লেগে যায়।
একসময় যাত্রা পালা গ্রাম বাংলার একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম ছিল। গভীর রাত এ আরাম্ভ হয়ে ভোররাত অবধি গ্রামের সবাই উপভোগ করত গানের - নাচের মাধ্যমে তুলে ধরা নানান কাহিনী। এখন দিন বদলের হাওয়ায় গ্রামের মানুষদের বিনোদনের মাধ্যমও বদলে গিয়েছে। সবার বাসায় টিভি ,ডিশ এর লাইন। আগে যে যাত্রা পালার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকা তার আর দরকার পড়েনা, চ্যানেল ঘুরালেই শীলাকি জাওয়ানি দেখা যায় । যাত্রাতেও লাগে দিন বদলের হ
সময় বড় নিষ্ঠুর। শুধুই ধুলো উড়িয়ে পালিয়ে যায়। বোকা বয়স তার পিছেই ছুটতে থাকে। আর সেই ধুলো চুলে আটকে রঙ পাল্টে দেয়। এই টপ টু বটম বেরসিক সময়ের পিছে কেন দৌড়াতে হবে? ঢাকার ট্রাফিক জ্যামের মতো হলে কী ক্ষতি হতো? সময়ের তোয়াক্কা না করে ননস্টপ দাঁড়িয়ে থাকা। ইস, সময়টাকে যদি কানে ধরে ঘুরিয়ে কুড়ি বছর পেছনে নেওয়া যেতো! জীবনটা ডিভিডি প্লেয়ারের মতো হলেও মন্দ হতো না। ইচ্ছে মতো প্লে করা যেতো, নইলে পজ দিয়ে আটকে রাখারও সুযোগ থাকতো। তা না হয়ে উনি হলেন নদীর মতো, গড়িয়ে পড়া ঝর্নার মতো। শুধুই সামনে এগিয়ে যায়। একেবারে ননস্টপ জার্নি।
ঢাক-ঢোল পিটিয়ে অনুবাদ শুরু করেও সময়ের অভাবে ২য় পর্বটা দেয়া হয়ে উঠছে না। খুব শিগ্রি দেব। কিন্তু আমাকে লেখায় পেয়ে বসেছে। দিলুম এবার একটা মৌলিক গল্প ঝেড়ে। দেখুন তো সচলের মানের সাথে যায় কিনা। এটা একটা অভিযানের গল্প। কিংবা বলতে পারেন চরম বোকামীর গল্প।
এ গল্পের সমস্ত ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক। বাস্তবের কোন ঘটনা বা চরিত্রের সাথে সামান্যতম মিল পাওয়া গেলে তা কাকতাল মাত্র।
-------- মধ্য প্রজন্ম
কতো মানুষের মাথায় কতো চিন্তা বলক দিয়ে ওঠে। একেকজনের একেক দিকে খায়েশ। খায়েশের কি আর হিসাব নিকাশ নেওয়া চলে? আমাদের জহিরের খায়েশ ছিলো ধাঁধা। মর্জিমতো বাংলা লোকবুলির সমুদ্র সেঁচে তুলে আনা সুপাক ধাঁধা পেশ করতো সে। বাকি সবার হাঁসফাঁস হোত সেই সুপাক পরিপাক করতে গিয়ে। সে-ই একদিন জিজ্ঞাসা করেছিলো, 'কোন জিনিস কাটলে বড়ো হয় বল।'
___________
গত কয়েকদিন পত্রিকার পাতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনাপ্রবাহ লক্ষ্য করছিলাম। সরকার ১০০ ভাগ কেনো অর্থায়ন করবে না সেটা নিয়ে মোটামুটি একটা তুলকালাম অবস্থা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন খরচ সামাল দেবার জন্য উচ্চ টিউশন ফির কোনো বিকল্প খুজে পাচ্ছে না। অন্যদিকে ছাত্ররা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত টিউশন দিতে রাজি নয়। মাঝখান থেকে নিরীহ কিছু গাড়ীর প্রান নিয়ে টানাটানি। ইদানিং দ
অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।