অতিথি লেখক এর ব্লগ

মেসি-র জন্য ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ১১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুর গল্পটা সবারই জানা। রোজারিওর এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম, এগার বছর বয়সে দুরারোগ্য হরমোন রোগে আক্রান্ত হওয়া, বার্সেলোনার ক্রীড়া পরিচালক কার্লোস রেক্সাসকে ট্রায়ালে মুগ্ধ করা, সাথে সাথে টিস্যু পেপারে সই করিয়ে নেওয়া। আর বাকিটা, যেমনটা বলা হয়... ইতিহাস।


বর্তমানের অতীত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(যাদের হাতে সময় নষ্ট করা মত প্রচুর সময় আছে, শুধু তারাই এটা পড়ার একটা রিস্ক নিতে পারেন। বাকিদের আগেই বিদায় জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।)

‘’কোন জিনিস তুমি দেখছ বর্তমানে, আসলে অতীত?’’


শুধুই স্বপ্ন...আর ভালবাসা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অভ্রের সাথে আমার যখন বিয়েটা হয়, বুঝতেই পারিনি কি হতে যাচ্ছে। খুব হঠাৎ করে আর খুবই সাধারণভাবে আমাদের বিয়েটা হয়ে গেল। সাধারণ বলতে আসলে অনুষ্ঠানটার কথা বলতে চাচ্ছিনা, অনুষ্ঠান একটা হয়েছে মাশাল্লাহ, কিছুরই অভাব ছিল না। বলছিলাম পুরো প্রক্রিয়াটার কথা । কোথায় কেউ এসে আমাকে একটু খোঁচা দেবে..." আপু, বরটা তো সে রকম পেয়েছেন"।অথবা বিয়ের পর কি কি হবে সেসব নিয়ে দু'একটা কথা বলতে ছাড়বে না, এমন কিছুই হয


নতুন মিস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৯/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাকা রাস্তার পাশেই স্কুল। বাজার থেকে একটু দূরে। দোতলা বিল্ডিং। সামনে বিশাল মাঠ। মাঠে অবশ্য খেলা হয় না। ভাড়া দেওয়া। সপ্তাহে দুইদিন হাট বসে। স্কুলে মোট চারজন শিক্ষক। প্রধান শিক্ষক খুব একটা ক্লাস নিতে পারেন না। যেদিন ঢোকেন, সারা স্কুলে খবর হয়ে যায়। বের হওয়ার সময় বলেন, একটু ওষুধ দিয়ে গেলাম। যখন লাগবে আবার আসব।


----ইংরেজি----

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৯/২০১১ - ৮:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বাবার শখ পূরন করতে ভর্তি হয়েছিলাম ইংরেজি বিভাগে। কি শিখেছি, কেন শিখেছি, কতটুকু শিখছি তা নিয়ে আমার প্রচুর সংশয় আছে চোখ টিপি । তবে চিটাগাং ইউনিভার্সিটির সেশন জটের কল্যাণে চার বছরের কোর্স ছয় বছরে শেষ করাতে ছাত্র অবস্থায়ই বেশ চাকরি টাকরি করার অভিজ্ঞতা হয়ে যায়।


যাত্রা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৯/২০১১ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাস্তায় বের হয়েই রোদের ঝাপটায় চোখ কুঁচকে গেল শমির। কড়কড়ে রোদটাকে উপেক্ষা করে ফুটপাথ দিয়ে হাঁটতে লাগলো ও। এখন আর কোন কিছুই গায়ে লাগবে না। শমি আর রাহাতের সাড়ে পাঁচ বছরের সম্পর্কটা খুব সম্ভবত আজ শেষ হয়ে গেল। আজকে রোদ-ঝড়-জল সব কিছুকেই উপেক্ষা করবে শমি। ফুটপাথ দিয়ে ওকে একলা হাঁটতে দেখে দু-একটা রিকশা “কই যাবেন আপা?” বলে হাঁক দেয়। উত্তর না পেয়ে চলে যায় তারা। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বখাটে ছেলেগুলো শিস দ


কিছু মুহূর্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে ঘুম থেকে উঠা, নাস্তাটা কোনরকমে গলধকরণ করে কাজের উদ্দেশ্যে পড়ি মরি ছুট, যানযটের সুবিশাল যন্ত্রণা পেরিয়ে কর্মস্থলে যথারীতি দেরিতে পৌঁছানো,.............অবশেষে রাতে ঘুম। তারপর আবার, আবার সেই সকালে ঘুম থেকে উঠা, যেন এক পূনপৌনিক সংখ্যার মত একই গৎবাঁধা রুটিনের জীবন। এর মধ্যেও কোন কিছু বুঝে উঠার আগে, না চাইতেই, হুট করে কিছু মুহূর্ত এসেছে জীবনে অসাধারণ হয়ে। মাঝে মাঝে স্মৃতির এলবাম উল্টিয়ে সেগুলো নাড়া


এবং একটি স্বপ্ন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাকি রাতটা ব্যথায় ছটফট করেছে দিব্য। বাড়ির কেউ আর ঘুমাতে পারেনি। সকাল হতেই তড়িঘড়ি করে বেরিয়ে পড়ল। এক পা নিজের কাছে। আরেক পা মায়ের কোলে। মেসির সাথে ফুটবল খেলতে গিয়ে গোড়ালি এলোমেলো হয়ে গেছে। এখন ইজিবাইকে করে ছুটছে ডাক্তারখানায়।


ফেরার গল্প (এ জার্নি বাই বাস)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৯/২০১১ - ১:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি ভাগ করলে পরিমাণ কমে। এই ভাগ শিখতে ছোট বেলায় আমাদের জান ঝালাপালা হয়ে যায়। আর স্যারদের বেত্রাঘাতের অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই আছে। কিন্ত সাইকোলজি কি আর গনিত মানে??


কিসের এতো সংশয়?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৮:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, এই কিংকর্তব্যবিমুঢ়তায়
আঁকড়ে ধরার চেষ্টায় আছি অবিরত, তোমাদের হাত।
প্রিয় বন্ধু ও সহোদরগন, ক্রমশ নিঃস্ব হতে হতে
নিঃস্বঙ্গতাকে করছি বরন। একাকিত্বের সহচার্য
অনন্ত শূন্যতায় ভর করে নিয়ে যাচ্ছে আমাকে
প্রতিনিয়ত নৈঃশব্দের এক দুপুরের কাছে।
চলমান কোলাহল থেকে হারাই হঠাৎ অজান্তে
ফিরে পাই নিজেকে আবার পুরোনো হাঁকডাকে।
অনিশ্চয়তার ধুধু ময়দানটায় দুপুরের জলন্ত রোদ