সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে মানুয়েরা হঠাৎ জেগে উঠেছে। মিশর, লিবিয়া, ইয়েমেন এর মত আরব্য রজনির দেশগেুলোতে মানুষের এই আত্কা জেগে উঠার নেপথ্য কারন কি?
গতবছর রাঙ্গামাটি, বান্দরবন ঘুরে অবশেষে স্বপ্নের কক্সবাজার আসলাম। কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ সূর্যাস্ত। কিন্তু আমাদের কপাল এতই খারাপ ছিল যে দুইদিন থেকেও এই চরম দৃশ্য দেখতে পারিনি। সূর্য মামা আসল সময়ই মেঘের আড়াল থেকে বের হয়নি। যাইহোক কাঁচা হাতের তোলা কিছু ছবি শেয়ার করে আমার সাহসের পরিচয় দিলাম !
আমি কখনোই মা হতে চাই না।
- সুমাদ্রি শেখর।
সেই সকাল থেকে হাঁটছি। রুম থেকে বেরুনোর আগে শুকনো দুটো রুটি চিবিয়ে এ কদিনে চুপসে যাওয়া পেটটাকে একটু আদর করে বলেছিলাম, " এই তোর সুযোগ, এ বেলা যদি না ঝরঝরে, নির্মেদ হতে পেরেছিস তো, আর কখনোই পারবি না।" কখনো কখনো এভাবেই উদ্ভট সব প্রবোধ দিতে হয় নিজেকে।
দ্রব্যমুল্য লাফিয়ে বাড়ে
সংযমের মাস রমজানে
কোথায় কিসে গলদ সেটা
আমজনতা কম জানে ।
আমজনতা ক্ষোভে ফাটে
কবিও ভীষন চমকান
যখন শুনে, মন্ত্রী বলে
“রোজার মাসে কম খান” ।
১. পাতা ও ধূলি
একদিন বিপন্ন দুপুরবেলা আমাদের উঠানে ধূলিঝড়ের সে এক বিস্ময়কর অপরূপ খেলা। কতোরকম শুকনো পাতার বিচিত্র নাচন। তারা কাকে যেনো ঘিরিয়া ঘিরিয়া ঘুরিয়া ঘুরিয়া নাচে আর সুতীব্র বেগে দূরে চ’লে যায় অজানার পথে। আমরা তাদের পিছু পিছু ছুটে বেড়াই। এ বিচিত্র খেলার সঙ্গি হ’তে চাই। কিন্তু আমাদের হতবাক ক’রে তারা যেনো কোন সুদূরে মিলিয়ে যায়। বাতাসের সুতীব্র দাপট আমাদের ঠেলে নিয়ে যায় ঘরের চৌকাঠে দরোজার কোনে।
লোডশেডিং ও ডিজিটাল বাংলাদেশ পরস্পরবিরোধী দু’টি শব্দ। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিজিট সচল রাখার জন্য চায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আন্তরায়। আশার কথা যে, পেছনের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২ জুলাই ১১ আমরা পাঁচ হাজার পঁচিশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছি যা কিনা এ পর্যন্ত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ইতিহাসে সর্বোচ
অনাঘ্রাত কৌমার্যের প্রাথমিক সময়ে
আত্নসৃষ্ট বর্ণসমষ্টির দিকে চাইলে
নরম বৃষ্টিবিন্দুর আলিঙ্গনাবদ্ধ এক
ভয়ার্ত কবুতরের কথা, তার শোকাহত
নিবেদনে সৃষ্ট উজ্জ্বল চিত্রকল্পের
কথা মনে হয়। একের পর এক
দেহজ পাঠ শেষ করেও কী চমৎকার
অজর, চিরযৌবনা।
কে এই আন্না হাজারে?? কেন তার এ দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন??
আন্না হাজারে-"ভারতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয় তার এখনই উপযুক্ত সময়। এখন হয় কিছু করতে হবে, নয় মরতে হবে। স্বাধীনতার জন্য যেভাবে মরণপণ লড়াই করতে হয়, ঠিক সেভাবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে হয় আমরা সফল হব, নয় আমাদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে।"
ছোটবেলায় আমি রোজা রাখতাম বা রাখার চেষ্টা করতাম দুটি কারণে। বেগুনী আর জিলাপী খাবার জন্য। আমাদের ছোটবেলায় চিটাগং এ যে জিলাপী পাওয়া যেত তা হল কমলা রং এর ছোট ছোট কিছু বস্তু। আসল মজার জিলাপী প্রথম খাই ঢাকার গাউসিয়ায় নয়/দশ বছর বয়সে। তারপর চট্টগ্রামের জিইসির মোড়ের সেন্ট্রাল প্লাজায় এক জিলাপীর দোকান খুলে যে দোকানের নিয়মিত আনাগোনা ছিল আমি আর আমার বন্ধুদের। একটা নিয়মই ছিল প্রায় প্রতিদিন বিকালে একটা উদ্দেশ্য
বৃক্ষ কাকে বলে? বৃক্ষ হলো তাই, যার ডালে পাখিদের বসবাস...
বৃক্ষদের আছে নানান প্রজাতি, যেমন রয়েছে পাখিদেরও
আমি কী উপায়ে বৃক্ষ হবো, যাতে আমারও শাখায় এসে বসে বিবিধ পাখিরা?
দেখো, এ-বসন্ত বৃথা চলে যায়...
জলধি রায়
সিলেট