রাত আর বিভ্রমের গল্প করতে আর ভাল লাগে না,
যদিও আমি আদ্যপান্ত এক বিভ্রান্ত মানুষ!!
আজ আমি তোমাদের মত নিশ্চিত স্বরে কথা বলব,
আমার গল্পে প্রাকাশিত হবে তৈজস পত্রের স্বপ্ন।
আমিও আবাদী হব,
দেহ কিংবা জমি কর্ষিত হবে অবিরত।
কোন এক নবান্নে উৎসব হবে, শিশূদের কোলাহলে ভরবে উঠান।
ঘরের দাওয়ায় বসে, সুখি সুখি মানুষের মত সংসার অভিনয়ে মত্ত হব আমি,,
সংসার জানুক আমিও পারি!!!
অতঃপর পূর্ণিমা আসে,,
একটা যুদ্ধের নিশান দিয়ে ঘরমোছার কাজে হাত লাগানোর পর
আমি এবং অন্য অনেকে
পৃথিবীটাকে দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে যেতে দেখেছি।
অনেক গর্ভবতী তাদের গর্ভের সন্তানটির যোদ্ধৃবেশ কল্পনা করে
শিউরে উঠে এবং মসজিদে মাজারে মোমবাতি দেয়ার হিড়িক পড়ে যায়।
বীর্যবান পুরুষ যারা,
জুয়োর আসরে হাত পাকাচ্ছে তারা।
আধ খাওয়া সিগারেটের শ্বাস টেনে নিতে নিতে ভবঘুরের দল
এক অলৌকিক ধর্ষণের স্বপ্ন দেখে,
ছুটির দিনে নীল আর সবুজ সারাটা দিন একসাথেই কাটায়। সমস্যা হয় স্কুল থাকলে। নার্সারির ক্লাস কতক্ষণই বা হয়! বড়জোর দুই কি তিন ঘণ্টা। এই সময়টাতে সবুজ একলা হয়ে পড়ে। তার তখন কিছুই ভালো লাগে না, শুধু বাইরে যেতে ইচ্ছে করে। ইচ্ছে করে লাটাই হাতে ছুটে ছুটে ঘুড়ি ওড়াতে। ঝুপ করে পুকুরে পড়ে ডুব সাঁতার কেটে সামনে গিয়ে কাউকে চমকে দিতে মন চায়। কিন্তু এখানে কি আর সেসব আছে!
সবে ক্লাশ নাইনে উত্তরন,ঠিক হয়নি তখনও কে কোন বিভাগ নিবে,এ নিয়ে চাপা উত্তেজনা সকল মনে...এরই মধ্যে অন্য এক ঢেউ ক্লাশজুড়ে আলোড়ন তুললো! তরঙ্গ নির্মাতা যথারীতি বাদল স্যার। ছোটবড়মাঝারি যেকোন উপলক্ষ পেলেই যিনি সাতঁরাতে ভভালবাসেন! ঘটনা এই, এক ঢাকাইয়া বালিকা ভর্তি হয়েছে আমাদের ক্লাশে,ভারতেশ্বরী হোমস ছিল যার পূর্ববর্তী স্কুল!
চুপটি করে ঘরে বসে,
লেপের নীচেই আরাম লাগে।
চোখ বুঁজে আজ অন্ধকারেই
জগৎটাকে রঙিন লাগে।
লো সিয়েন্তো সেনিওরা।মাদ্রিদের বুড়িমা
- সুমাদ্রি শেখর।
ইউরোপে গ্রীষ্মের বড়ই কদর। কেন? ওমা, জাননা বুঝি, ঐ মহাদেশটা প্রায় সারাটা বছর শীত আর ইলশে গুড়ি বৃষ্টির হাতে নাকাল হয় যে! গরমের কটা দিন এসেই তো ওর বুকে ফুল ফোটায়।
দেশে এখন অনলাইনে কেনাকাটা করা যাছে, অনেক তথ্যবহুল ওয়েবসাইট তৈরি হছে, তরুনেরা তথ্যপ্রযুক্তির কল্যানে অর্থনীতির বিকাশে অবদান রাখতে পারছে। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক পৌঁছে যাচ্ছে দেশের আনাচে-কানাচে। শিক্ষার হার বাড়ছে। মৃত্যুহার কমছে। এটিএম বুথ বসানো হচ্ছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। এগুলো আশার কথা, ভালো লক্ষণ। আমরা কি তবে উন্নতির পথে চলেছি? নাহ, উপরের কয়েকটি আশার কথা ছাড়া বাকি পুরো দৃশ্যপট অন্ধকার! '
পৃথিবীতে আজকাল যে দুটি শব্দের জয়জয়কার তা হল যোগাযোগ আর তথ্যপ্রযুক্তি । প্রায় সাত বিলিয়ন মানুষ আর আরও হাজার কোটি প্রাণীর একমাত্র আবাসস্থল এই বিশাল পৃথিবীটাকে এই দুটো শব্দ যেন খুব ছোট করে ফেলেছে। এখন আমাদের বেশি অপেক্ষা করতে হয়না, ইন্টারনেট নামক এক মহা জালের সাহায্যে নিমিষেই আমাদের প্রিয়জনদের কণ্ঠ শুনতে পারি , দেখতে পারি তাদের। একবিংশ শতাব্দীতে তাই সবচেয়ে বড় শক্তি তথ্য।
হ্যাপি বার্থডে সবুজ পাতা
১
চোখ থেকে ঝরছিল শিশির…..
মাতৃ জরায়ু হতে নামহীন সবুজ পাতা ।
প্রথমে আমরাই তাদের ডাকলাম
কাউকে কেনারাম
কাউকে খেলারাম
কাউকে ভোলারাম বলে
পড়ার বইগুলো কেবল পড়া হয়, মাথায় ঢুকানো হয়না। জটিল জটিল শব্দ আর বিষয়গুলা মাথার উপর দিয়ে উড়াল দিতে থাকে কিন্তু নিউরন নামের জিনিসটাতে আটকাতে পারিনা। খালি কি আমিই এমন? নাকি আমার মত সবাই এমন ভুক্তভোগী!