পদার্থবিদরা (রাদারফোর্ড,নীলস্ বোর )পরমাণুর যে মডেল বা কাঠামো দিয়েছেন,আমরা জানি যে তাতে ইলেক্ট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন আছে।
আমি যে লেখাটিতে হাত দিয়েছি, সেটি লেখার মত পুরোপুরি যোগ্যতা আমার হয়ত নেই। কিন্তু চোখের সামনে Plagiarism করার ভয়াবহ কিছু ফলাফল দেখার পরে অনেকটা বাধ্য হয়ে লিখতে বসলাম।
লেখালেখির ক্ষেত্রে, সহজ ভাষায় Plagiarism হল অন্য কারও লেখা, মতামত বা বক্তব্য নিজের নামে চালিয়ে দেয়া । এমনকি পুরাতন কোনো আইডিয়া নতুনভাবে উপস্থাপন করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়াও Plagiarism(১,২)।
ডাইনিং টেবিলটার কোনা ধরে বিশাল ফ্রিজটার দিকে শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে বকুল। বেড রুম থেকে চিৎকার দিল এশা, “আম্মু, পরাগ চিলি সস চায় ... ঐ যে টক-মিষ্টি সসটা। নিয়ে এসো তাড়াতাড়ি ...।”
বকুল কোন উত্তর দিল না। পরাগ চার মাস আগে মারা গিয়েছে।
“আম্মু?” আবার এশার চিৎকার।
[justify]
আজ রবিবার। নিউজ অব দি ওয়ার্ল্ডের শেষদিন। মিডিয়ার ১৬৮ বছরের ইতিহাসে আজকেই শেষ সংখ্যা বেরোবে। যখন ফোন হ্যাকিংয়ের অভিযোগ চরমে উঠেছে ট্যাবলয়েডটির বিরূদ্ধে, তখনই কর্তৃপক্ষ পত্রিকাটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। জেমস মারডক, নিউজগ্রুপের চেয়ারম্যান, এই ট্যাবলয়েড বন্ধের ঘোষণা দেন।
প্রিয় প্রধানমন্ত্রী,
আমি একজন সাধারন পরিবারের সন্তান। আমি জানি, আমার এই খোলা চিঠি কোনদিন আপনার দরবার পর্যন্ত পৌছাবে না। কিন্তু তারপরও চিঠি লিখছি। বরং বলা উচিত, লিখতে বাধ্য হচ্ছি।
৬ই জুলাইয়ের হরতাল এ যখন সবার দৃষ্টি জয়নুল আবেদিন ফারুক আর এডিপি হারুনের উপর, আমার মনে উকি দেয় আরো অনেক প্রশ্ন আর অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে | ফারুকের উপর নির্যাতন কোনো নতুন ঘটনা নয় - আওয়ামী লীগের এমপি নাসিরের উপরও এমনি নির্যাতন করা হয়েছিল| এডিপি হারুন ও নতুন নন - ডিসি কহিনুর কম বিখ্যাত ছিলেন না| এ সবি একসময় আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যাবে, এডিপি হারুন একদিন এমপি হবেন, জ আ ফারুক আবার সংসদ এ গি
যাদের মফস্বল অথবা গ্রামের সাথে যোগাযোগ আছে, তাদের কাছে জোনাকী "পোকা" খুবই পরিচিত, জ্বলে-নিভে, নিভে-জ্বলে। একটা সময় এই জোনাকী পোকার পিছনে কত যে দৌড়াইছি, তার কোন ইয়ত্তা নাই। কোনমতে একটাকে ধরতে পারলেই হল। হাতের মুঠি বন্ধ করে আটকে রাখতাম (হাতে মুঠি বন্ধ করে ভিতরে কিছু ফাকা জায়গা তৈরী করা যায়), আর আংগুলের ফাক দিয়ে আলো দেখতাম, অন্যদের কেও দেখাতাম আর মনে মনে নিজেকে বাহাদুর ভাবতাম (আমি কতই না তেলেসমতি জান
বাংলাদেশের প্রকৃতিক সম্পদ, তথা তেল/গ্যাস আহরণে আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানীর মুখাপেক্ষী হবার এবং তাদের সাথে অসম চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজনের পক্ষে সরকার ও তাদের তাঁবেদার বুদ্ধিজীবি সমাজ এবং পদলেহনকারী সংবাদ মাধ্যম যে যুক্তি সামনে নিয়ে আসে তার অন্যতম প্রধান হচ্ছে
আমাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দক্ষতার অভাব।
সচলে নিয়মিতই আসি বেশ অনেকদিন ধরে। সব প্রকাশনাও মোটামুটি পড়া। এখানকার রথী-মহারথীদেরও বেশ ভালোই চেনা আছে সেই সূত্রে ।
বাংলা ব্লগগুলোর ভেতর সচলই আমার সবচে' প্রিয়। যদিও কোন লেখা লিখিনি আজ পর্যন্ত, মন্তব্যও করিনি কোথাও। আজই প্রথম লিখতে বসলাম। লেখা বললে ভুল হবে, আসলে একটা গান পোস্ট করতেই আজ বসা।
সেভেন সেভেন স্মরণে
এম আব্দুল্লাহ
৭ জুলাই ২০০৫। অন্যান্য দিনের মতো সকাল ৫ টার শীফটে কাজ শুরূ করেছি। ২৫ নং বাস ধরে স্টেপনি গ্রীণ থেকে সোজা ব্যাংক স্টেশনে এসেছি। লণ্ডন আল্ডারগ্রাউণ্ডের কর্মব্যস্ততা শুরু হতে তখনো দেরী আছে। তখনো জানিনা কি গজব নেমে আসছে লণ্ডন ট্রান্সপোর্টের উপর।