কেবল বৃষ্টি এলেই সব ভিন্নতা চারিপাশে
------------------------ প্রখর রোদ্দুর
নদী যতই বয়ে চলুক
আসলে সে ফন্দি ফিকিরে থেকে যায় নিজেরই কোলে
যেমন গাছেদের চলাচল পাতায় কিংবা ডালে
কিংবা ফল ফুলের শাখে
বাতাসেরও ফিনিক হাসি কিংবা গুরুগম্ভীর গর্জন
সেও হুকুমের রিমোট চেপে খুব নিজস্ব বলয়ে মাপা
কেবল বৃষ্টি এলেই সব ভিন্নতা চারিপাশে
রাজার মুকুট মানিক্য খচিত
রাজ্যপাট কিংবা শৃঙ্খলের সংসার বাস
কেস স্টাডি ১ঃ মিনা ঘরের বড় মেয়ে। পিতা পেশায় কৃষক। এক ভাই মধ্যপ্রাচ্যে থাকায় আর্থিক অবস্থা নিম্ন-মধ্যবিত্ত থেকে উত্তরণের পথে। ঘরে আছে আরও ছোট দুই বোন। আর্থিক টানাটানির মধ্যে বসবাস হলেও পরিবারটি শিক্ষানুরাগী । বড় ভাই উচ্চমাধ্যমিক পাশ। মিনাও মাধ্যমিকে প্রথমবার খারাপ করলেও পরেরবার প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়। এরপর উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে ডিগ্রী পরীক্ষায়ও রেকর্ড সংখ্যক নাম্বার নিয়ে পুরো থানায় শীর্
বাসে ঝুলে ঝুলে মহাখালি পার হবার সময় একদিন হঠাৎ একটা দোকানের নাম পরে অনেক ভালো লাগলো - সিল্ভার রেইন। ভেবে দেখলাম বর্ষার সময় আসলেই পৃথিবী অনেকটা রুপলি হয়ে যায়। পৃথিবীতে রুপলি জিনিস কি কি আছে ভাবতে ভাবতে কিছু সাদাকালো ছবির চিন্তা মাথায় এসেছিল।
স্বপ্ন তো ছিল স্বপ্ন না দেখার………….
প্রথম বিকেলে, তোমার কাঠলিচু চোখ
হঠাৎ ধসে পড়ল আমার চোখে
আর স্বপ্নরাও খসে পড়তে থাকল
অবরিাম নৃত্যপটু পাখিদের ডানা থেকে
ক্রমাগত প্রণয়সিক্ত ফুলের সুরভি থেকে
এমনকি কোমর বাঁকিয়ে তারা এল
দুবেলা রান্না করা আটপৌরে গিন্নীদের চোখ থেকেও।
স্বপ্নরা রক্তাক্ত হরিণের ক্ষুর
শিশির ফোটার মতো হাওয়ায়ও মিলিয়ে গেল খুব
আমার দিদিমণি-কোনো অসাধারণ নারী হয়তো নন, কিন্তু এই সাধারণ নারীটি তার অভিজ্ঞতার ঝুলি দিয়ে অন্তত একটি জীবনকে ঋদ্ধ করেছেন। আমি তার কাছে ঋণী। সাতচল্লিশের দেশবিভাগে বাংলাদেশের যেই বাড়িটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেই বাড়ির সেই ভয়ালরাতের নির্মমতার প্রত্যক্ষদর্শী, মুক্তিসংগ্রামের অস্থির সেই দিনের সাক্ষী এই নারী গত ১৫ই জুন,২০১১ সবাইকে ছেড়ে চলে গেছেন। এ কবিতায় তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।
"যদি তুমি সফল হতে পারো, তাহলে ২০১৫ সালে এটা বাস্তবায়ন হবে", বলল ডেভিড। হাত মিলিয়ে যেতে যেতে বলল "আর মনে রেখো এটা কিন্তু টপ সিক্রেট। আমরা কাউকে জানতে দিতে চাই না যে আমরা এরকম কিছু নিয়ে কাজ করছি। বেস্ট অফ লাক। আশা করি তুমি সফল হতে পারবে"। আমার হার্ট বিট কি একটা মিস হলো? এত বছরের পরিশ্রম আর গবেষণা কি সফল হতে যাচ্ছে?
আজ আষাঢ় মাসের প্রথম দিন। আষাঢ়স্য প্রথম দিবস।
বৃষ্টি হল, নামে মাত্র।
তাতে আমার কি?
সড়ক দ্বীপের কাঠাল চাপা আর কদমেরা আমাকে টানেনা আর।
ভালবাসি কিনা তাতেও কিছু যায় আসেনা আর।
তীব্র ভালোবাসা না হলে তীব্র ঘৃণা'ও করা যায় না। বোঝনা?
(লেখালেখি করুন, ক্লিক করে ঢুকতেই চোখে পড়লো, ব্লগ হচ্ছে অনলাইন ্জার্নাল বা ডাইরি। আজ এই দিনের মনের কথগুলোই হোক তবে ডাইরির প্রথম পাতা।)
পদ্মজা।
রাত তিনটা পয়তাল্লিশ।
হঠাত্ করেই কেমন জানি ঠান্ডা লাগতে শুরু করলো। খালি গায়ে বসে ছিলাম। জুন মাসের গরমে মাথার ঘুন পোকাও বের হয়ে যাওয়ার কথা।
একটা টি-শার্ট খুজে নিলাম। মাথার উপর সিলিং ফ্যানটাকে এখন হেলিক্পটার মনে হচ্ছে। ফ্যান বন্ধ করে দিলাম। কেমন জানি খানিকটা ভয় ভয় লাগছে। কারণ, মনে হচ্ছে ঠান্ডাটা আসলে বাইরে না, ভিতরে।
ওগো রূপের মাইয়া,
তোমায় কাছে পাইয়া,
ভাবছি বুঝি পাইছি চাঁদ।
মনে কত রঙ্গিন সাধ
তোমার বাপের চাঁদের হাট,
হইবো আমার রাজ্যপাট।
পরের ধনে পোদ্দারি;
করমু আমি সর্দারি।
আরও ছিলো ইচ্ছা শত,
লুইটা নিতাম মজা যত।
কিন্তু আমার কপাল মন্দ,
ছন্দ কাইটা লাগলো দ্বন্দ্ব।
তোমার বাবা চৌধুরীসাব,
কথায় কথায় খানদানি ভাব।
ধমক দিয়া কথা কয়,
চরম গরম ফাঁপড় লয়।
দেখলে আমায় তোমার পাশ,
মিটাইয়া দিবো প্রাণের আশ।