খুব সহজেই হাসতে পারো
একটু সুখেই প্রাণ খোলে,
খুব সহজেই ভুলতে পারো
একটু নিজের স্বার্থ হলে।
তোমার কাছে ভালোবাসা
সাগর পারে বালুর ঘর,
ইচ্ছে হলেই সাজাও নিজে
ইচ্ছে হলেই অনাদর।
জানেন কি?
যুদ্ধাপরাধের বিচার ঠেকাতে জামাত নেতা মীর কাশেম ২০০ কোটি টাকা ব্যায়ে ওয়াশিংটনে লবিয়িস্ট নিয়োগ করেছে?
খবর ডট কমের বরাত দিয়ে জানা গেছে -
বিষণ্ণতার নামে আজ মামলা ঠুকে দেব
একাকীত্বের গলায় দড়ি পরিয়ে নগরীর প্রতিটি রাস্তায় ঘোরাবো
হতাশার মাথা ন্যাড়া করে তাতে আশার সিল মেরে দেব।
দুঃখের সাথে আজ আমার আড়ি,
সুখের সাথে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা বসব
কিভাবে সুখের চাহিদা ও যোগান সমান রাখা যায়,
কিভাবে সুখ আর দুঃখের ক্রসফায়ারে সুখ কালো পোশাকধারী হতে পারে।
১।
নোনা ধরা দেয়ালটার উপর দিয়ে হাত বুলিয়ে নিতেই কেমন সাদা লবণের মত বালুর গুড়ো ঝরে পড়লো খাটের কোনটাতে। বিছানার চাদরটাও ধোয়া হয় না কতদিন। সব সময় গুমট হয়ে থাকে ঘরটা। পাশের বাসাটা উঁচু হতে হতে এখন সাততলা হবে হবে করছে। তখনি মনে পরে সেখানে ছিল একটি বেড়ার ঘড়, একটি মজা পুকুর। বৃষ্টি হলে পুকুর আর রাস্তায় পানি জমে এক হয়ে যেত। তখন কনকদের বাসাটা নতুন। আশে পাশের সব বাড়ি থেকে উঁচু ছিল বাড়িটা। সে এই বাড়িতেই তার জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছে। ছাদে দাড়িয়ে বাড়ির দুই পাশে দুটো পুকুরে মাছের ঘাই দেয়া ঢেউ এর দিকে তাকিয়ে সে তার জীবনের কত সকাল-সন্ধ্যা কাটিয়েছে।
কালীদাস থেকে রবীনদ্রনাথ মৌসুমের প্রথম মেঘ এবং বৃস্টি নিয়ে অনেক যল্পনা কল্পনা করেছেন। সাহিত্যের প্রত্যেক শাখায় অনভুতির অবাধ বিচরন করেছেন, লিখেছেন কবিতা, গান, নাটক, প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাস। বাঙ্গালী মনে ক্ষেত্র প্রস্তুতই আছে। একটু শুধু বর্ষার ছোঁয়া, যাদু বলেই মন মেঘের সঙ্গী হয়ে উড়ে যায় অসীম দিগন্তে!!
এমন জিনিস দেখব জীবনেও ভাবিনি।
মরবি মর, তাই বলে এমন ভাবে! এটাকে মরা বলে?পৃথিবীতে বেঁচে থাকার মতো জিনিষের কি এতই অভাব পড়েছে যে এভাবে মরতে হবে!
মানুষের কৌতুহল আসলেই বেদনাদায়ক, মৃত্যু দেখার জন্য হাজারো জনের জটলা।
“একটা মেয়ে এইভাবে প্রকাশ্যে রাস্তার পাশে গাছে ঝুলে মারা যাবে, মানুষ দেখবে না? “ চায়ের কাপ হাতে আরেকজনের অভিব্যাক্তি।
বাড়ির কাছেপিঠে দারুন কোন জায়গা থাকলে আপনি চান বা না চান আপনার অনেকবার সেখানে যেতেই হবে। আর সেটি যদি হয় বিশ্ববিখ্যাত কোন কিছু তাহলে তো কথাই নেই। আমি যেখানে থাকি সেখান থেকে দুই-আড়াই ঘন্টা দূরে নায়াগ্রা ফলস। দেশ থেকে তো বটেই একটু দুরের শহর থেকে কেউ বেড়াতে এলেই নায়াগ্রা ফলস যেতেই হয়। গোটা ১৫/২০ বার দর্শন হয়ে গেছে বোধহয়। প্রতিবারই ভাবি ধুর “ফরফর” করে পানি পড়ে, এইটা দেখতে আর ভাল লাগবেনা। কিন
এই পাগুলা ভাল করে বাঁধ, হা করে দেখস কি?এত চিলাচ্ছে কেন? মুন্সি তুই মুখটাও শক্ত করে চেপে রাখ।
পানি খেতে চাচ্ছে মনে হয়, একটু পানি এনে দেই?
তোর কাছে পানি খেতে চেয়েছে?
কিছুটা লজ্জিত হয়ে মুন্সি মনে মনে বিড়বিড় করে...মুখতো চেপে ধরে রেখেছি, পানি খাইতে চাইবে কি ভাবে??
কয়বার পানি খাওয়াবি শুনি? আর পানি লাগবে না, দেখত কুদ্দুসের চাকুতে ধার দেওয়া শেষ হয়েছে কি না।
বৃদ্ধির হার!
স্কুলে পাটিগণিতের সুদ কষার অংকের প্রথম পাঠই ছিল সুদের হার বা বৃদ্ধির হার। যদি বলা হতো সুদের হার ২ শতাংশ বা বৃদ্ধির হার ২; তবে লিখতে হতো ১০০ টাকায় ১ বছরে সুদ ২ টাকা বাড়ে। বা এক বছরে ১০০ টাকা বেড়ে দাড়ায় ১০২ টাকায়।