আবার ফটোব্লগ (এই ব্লগের সবগুলো ছবি পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় তোলা)। গতবছরের মাঝামাঝি গিয়েছিলাম বান্দরবান। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি তুলে দিলাম এই খানে।
১৮৫৬ সালের অগাস্ট মাসের রৌদ্রকরোজ্জ্বল এক প্রভাত । উত্তর-পশ্চিম জার্মানির নিয়ান্ডারথাল উপত্যকার চুনা-পাথরের খনিতে সেদিনের কর্মব্যস্ততা মাত্র শুরু হয়েছে । হঠাৎই এক শ্রমিকের শাবল শক্ত কিছুতে বাড়ি খেয়ে ঠং করে আওয়াজ করে উঠল । শ্রমিকটি আগ্রহী হয়ে আরেকটু খুড়েই দেখতে পেলো কিছু হাড়-গোড় । হয়তো পাহাড়ী ভালুকের হাড় এই ভেবে সে সেগুলো পাশে সরিয়ে রাখলো পরে দেখার জন্যে । ওই দিনই খনি শ্রমিকটি হাড়গুলো দেখাতে নিয়ে
ভাষাহীন
_______________________
অমিতাভ দেব চৌধুরী
_______________________
________________________________
আমার নিজের কোনো ভাষা নেই,
আমি তাই প্রতিদিন তোমার ভাষার খোঁজে
রাতের আলখাল্লা আর দিনের পকেট চুরি করি ৷
চুরি করা পাপ ঠিক,কিন্তু ভাষাচুরি ?
ফুলচুরি চুরি নয় ,ভাষাচুরি তা-ই ৷
আমিও ডাকাত হই, কেননা আমার ভাষা নাই ৷
মাতৃভাষা ?তাকে যদি ভাষা বলে ধরি,
গতকাল রাতে যে হে মণিপুরী ছেলেটির
[justify]মেঘলা আকাশ, সাগর জল
মেঘলা দিনে মেঘের ঢল।
মেঘলা জমিন, বাঁশের ঝাড়
মেঘে ভাসছে নদীর পাড়।
মেঘলা দুপুর, ছায়ার রঙ
মেঘবরণে ধরছে সঙ।
মেঘলা পাহাড়, ঝরণা ধারা
মেঘে নাচছে বাঁধনহারা।
এই এলবাম এর সকল ছবি কপিরাইট মুক্ত.....যে কেউ যে কোন ভাবে ছবি গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন.......
-চতুরকাউয়া-
অন্ধকার দুনিয়া.........
(শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে তোলা)
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়ায় অনেক লেখা আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ মে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়[url=http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_...] রবি এবং রব
খান একাডেমির ব্যাপারটা বেশ হুটহাট করেই হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত স্যাল খান ওরফে সালমান খান নামক এক ভদ্রলোক তার ভাগ্নিকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অংক বোঝাতেন। হার্ভাদ থেকে পাস করেছেন, নির্ঘাত অংকের ওস্তাদ। ভাগ্নিও স্কুলে বেশ ভাল করা শুরু করল। তার সুবাদে কয়েকদিনের মধ্যে ভাগ্নির বেশ কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবও জুটে গেল, সবাই স্যাল আঙ্কেলের কাছে অংক শিখবে। স্যালের শেখানোর মাধ্যমটাও বেশ মজার!
সাম্প্রতিক সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘গেরিলা’। ৈসয়দ শামসুল হকের উপন্যাস ‘নিষিদ্ধ লোবান’ এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার ছায়া অবলম্বনে নির্মিত এ চলচ্চিত্রটি।
হজ্বের পরে কোন কাল্পনিক চাকুরিদাতা আর আমার মাঝের কথপোকথনঃ
বসঃ ওই, সৌদি যাবি? কাম আছে
আমিঃ হ সার, নবীর রসুলের দেশ, যামু না কেনু যামু, কি কাম, বেতনাদি কিমুন?
বসঃ কাম কঠিক কিছু না, বেতনাদিও ভালু, কিন্তুক শর্ত আছে
আমিঃ কি শর্ত?
বসঃ কই যাবি তোর চয়েস মাগার, তিন বছরে একবারের বেশী মক্কা-মদীনা যাইবার পারবি না, অহন যাবি?
আমিঃ তাইলে সার, আল বাইক আছে এরুম যায়গায় দ্যান। অন্তত না খায়া মরুম না।
আজকের পর্ব আরবের অসাধারণ স্বাদসম্রাজ্যের ওপরে। আমার স্বাদগ্রন্থি সবসময় সবার সাথে মিলে না, তার পরেও আরবী স্বাদের রাজ্যে বিনামূল্যে ভ্রমণ গাইডে আপনি আমন্ত্রিত।
মেয়েটি হঠাৎ করেই এসেছিল আমার সংসারে। এমন নয় যে তাকে চাইনি আমি। বরং উলটো। তাকে চেয়েছিলাম, খুবই চেয়েছিলাম। সে আসবার আগে তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি অনেক রাতে। স্বপ্নে তার সাথে কথা বলেছি, তার সাথে হেসেছি। হাত দিয়ে তার মাথার চুল এলোমেলো করে দিয়েছি। কিন্তু বাস্তবে ভয়ে ভয়ে ছিলাম। সত্যিই কি সে আসবে? সত্যিই কি সে আসবে আমার সংসারে?