বাংলাদেশের নাটক নির্মাতা, নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, ক্যামেরাম্যান, প্রোডাকশন হাউজ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি গ্রুপ মিলে বাংলাদেশের শিল্প সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছেন। একই ছাতার নিচে এসেছেন তারা ‘ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন’ নামে। অসাধারণ এক ব্যাপার!
I have been able to give my family a much nicer home and a much better start in life than I had foreseen before the great climb. This is what gives the greatest satisfaction; my family is my first concern and my greatest pleasure.
আমি একটা টিয়া পাখি
আকাশলীনা নিধি
টেবিলে বসে আমরা সবাই খাচ্ছি। এমন সময় আপু বলল 'কার কী হতে ইচ্ছে করে'। ভাইয়া বলল ডাক্তার। মা বলল টিচার। বাবা বলল লেখক, আপু বলল নায়িকা। আমি বললাম পাখি। সবাই আমার দিকে তাকাল। ভাইয়া বলল তুই পাখি হবি। আমি বললাম হ্যাঁ। আর কেউ কিছু বলল না।
দ্বিতীয় দিন
“বাবা ওটা কী ছিল?”
"কোনটা অমিয়?”
“ওই যে যেটা আমি দেখলাম”
“কী দেখেছ অমিয় সোনা”
“ওই যে যেটা চলে গেলো!”
অমিয়র তখন আড়াই বছর। সারাদিন তুরতুর করে কথা বলে। এটা সেটা, কত কথা, কত জিজ্ঞাসা! আর বলেও খুব পরিষ্কার, আধো আধো বুলি ওর মুখে শুনিনি কোন দিন। কথা শেখার সময় ছেলেটা আমার কাছে ছিলোনা। ওর যখন চোদ্দ মাস, আমার স্ত্রী একদিন বলল,
জুন ৫ , লে। রাত ৯ টা ৪৫
দূরে ধুসর পাহাড়, নীল আকাশ, দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি। আমির খান খেলনা এরোপ্লেন ওড়াচ্ছেন আকাশে। সঙ্গে একরাশ কচিকাচা। ক্লোজ শটে করিনা এগিয়ে আসছেন একটা পুরোনো স্কুটার চড়ে।পরনে কনের বেশ। ব্যাকগ্রাউন্ডে নীল অতল জলরাশি ।
পূর্বজন্মে আমি ছিলাম শুঁয়োপোকা । বেগুন গাছের পাতার নিচে ছিল আমার বাস । ঢেঁড়সে কামড় বসিয়ে আমার রসনা তৃপ্ত হতো। অতঃপর দুর-গাছ পরিক্রমায় শ্রান্ত আমি, ঢেঁড়সেরই পাতার নিচে একটু গড়িয়ে নিতাম। দুর কোন শিমের পাতায় খুঁজে পেতাম আমার প্রাণেশ্বরী। জনান্তিকে বেজে উঠত মহা-মিলনের সুর; পাতারই বাঁশী দিয়ে - "আমি পরাণের সাথে খেলিব আজিকে মরণ-খেলা; নিশীথ-বেলা"। বোধ করি রিপু-চক্রের বাধ্য আমি লোভ করেছিলাম অন্য কোন ফলে। ধ
ইদানীং ঘুম ভাঙলে অয়ন খুব আগ্রহ নিয়ে ঘরের সিলিং আর পর্দার ফাঁক গলে আলো আসা খোলা বারান্দার দিকে লোভাতুর হয়ে তাকিয়ে থাকে। খুব আপন মনে হয় সিলিংটাকে। যে ভীষণ যন্ত্রণা আর অস্থিরতায় তখন আচ্ছন্ন হয়ে থাকে অয়ন তাতে মনে হয় ঐ সিলিঙের বন্ধনে ঝুলে পড়ে আয়েশে দুলতে থাকলে একটু শান্তি মিলবে। কিংবা উঁচু বারান্দা থেকে নীচে ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় যে ক্ষণিকের মুক্তি মিলবে চিরমুক্তির আগে সেটাই বা কম কী!
মার্কিন অন্য রাষ্ট্রপতিদের মত বারাক ওবামাকেও ইসরায়েল আর তার সাথে মার্কিন ইহুদি লবির আশীর্বাদ সাথে নিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে হয়েছে। তাই আগের রাষ্ট্রপতি জর্জ বুশের চাইতে উদারপন্থী হিসেবে পরিচিতি থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল আর ইহুদি লবির ধারণা ছিল ওবামা বুশের মত না হলেও ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করবেন। ঘোট পাকে যখন ওবামা ২০০৯ সালে মধ্যপ্রাচ্য সফর করেন। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কয়েকটি দেশ ওবামার সফরের তালিকায় থাকলেও বাদ পরে আমেরিকার ঘনিষ্ঠ মিত্র ঈসরায়েল। ব্যাপারটি ভালভাবে নিতে পারেনি ঈসরায়েলের সে সময়কার রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মূলত তখন থেকেই ওবামার সাথে নেতানিয়াহুর টানাপোড়েনেটা শুরু হয়। এই টানাপোড়েনটা আরো খারাপ দিকে যায় যখন ২০১৫ সালে নেতানিয়াহু মার্কিন সিনেটে বক্তৃতা করতে এসে ওবামার সাথে দেখা না করে ফেরত যান। তার উপর ওবামা তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের শুরু থেকেই বলে আসছেন যে তিনি ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন দ্বন্দের দুই-দেশ সমাধানে বিশ্বাসী যেটি ভালভাবে নেয়নি নেতানিয়াহুর মত রক্ষণশীল ইসরায়েলি নেতারা।
২রা মে, নুব্রা ভ্যালী, রাত ১০ টা