শুরুটা হয়েছিল তখন, যখন রতনের নিজের সাথে ঘটনাটা ঘটল।
অফিস থেকে হুট করেই তিন দিনের ছুটি নিয়েছি।এমনি কোন কারন ছাড়াই, বিশেষ কোন হাতি-ঘোড়া মারার উদ্দেশ্য নিয়ে নয়।মানুষ ছুটি নিয়ে বেড়াতে যায় কিংবা জরুরী কাজ সারে, আর আমি ছুটি নিয়ে ঘরে শুয়ে বসে কাটাই।এ ধরনের ছুটির অবশ্য অন্যরকম একটা মজা আছে। বাকি পৃথিবী যখন কাজে মশগুল, আমি তখন সোফায় আধশোয়া হয়ে বই পড়ি, দু চারটা গান শুনি,টিভিতে পুরনো কোন ফ্লপ সিনেমা দেখি,ইচ্ছে হলে ফ্রিজ খুলে দুই ঢোক কোক খাই কিংবা ছুরি দিয়ে নি
আমাদের দাদাবাড়িতে পাঁচটা আম গাছ ছিলো...আম গাছগুলোরও নাম ছিলো, মানে আমাদের দেয়া নাম আর কি। কুয়োতলায় ছিলো “কুয়োতলার আম”, ছোট ফুফুর ঘরের উপরেরটা “ত্যাততেরি আম”, বাড়ির পেছনে ছিলো “মিষ্টি আম” ও “ শ্যান্দরাই আম”, আর বাড়ির সামনে হাতপা ছড়িয়ে রাজপুত্রের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিলো ফজলি আমের গাছ, এর আলাদা কোন নাম ছিলোনা...
বই মেলার প্রাঙ্গনে দাঁড়িয়ে কড়কড়ে নতুন বইয়ের পাতা উল্টেপাল্টে দেখছিল সুমন। একটি মেয়ে এসে দাঁড়াল ওর সামনে। তাকে সুমন আগে কখনো দেখেনি। কিন্তু ফেসবুকের কল্যাণে চেনাজানা আছে দু’জনের।
‘কি সৌভাগ্য আমার! আমার সাথে দেখা করতে এসেছে স্বনামধন্যা শুভ্রা! এ আনন্দ কোথায় রাখি?’ সুমন উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে।
দ্বিতীয় পর্বে আসুন, এবার দেখা যাক নিরিহ মশুর ডাল কতটা ধার্মীক এবং প্রতিশোধপরায়ণ হতে পারে। যদিও পুরোটাই ধর্মের জাড়ক রসে জাড়িত, কতটা অতিরঞ্জন আর কতটা সত্যি আছে এই গল্পে তা আমরা জানি না।
আমি ইদানীং খুব বুঝেশুনে সুশীল একটা বিষয় নিয়ে কিংবা বলতে পারেন নিতান্তই ভদ্রগোছের, সহজ একটা বিষয় নিয়ে কাজ করতে আরম্ভ করেছি। সেটা হলো খাদ্যসংস্কৃতি। খাবারের সংস্কৃতি আরকি। যাইহোক আর তাইহোক, রবীন্দ্রনাথেরও ক্ষুধা লাগতো। আইনস্টাইনও খেতেন। হিটলারও বিষয়টা অপছন্দ করতেন না। তাই একটু খোঁজখবর করার চেষ্টা। প্রথমে ভেবেছিলাম এটা নেহাতই সাদামাটা একটা বিষয়!
জানালার নীল পর্দা জানে,
আজগুবিতে পাওয়া আপনার সাথে আমার যে সংসার
সেখানে গাঁয়ের পানাপুকুর
সন্ধ্যায় সহজ পোশাক
সেখানে কিছুটা তরল আকুতি, ভারসাম্যহীনতায় নুনের অনুবাদ
পাহাড়তলির বৃষ্টির মতন জলজ কাতানে নামহীন রাত্রির কোরাস নামলে... বুনো নিঃসঙ্গ যাপনের চুম্বকত্ব অপ্রবল হয় ধীরে আর কখনো কখনো সূর্যের অস্ত এবং ’দয় অনুচ্চারিত ঘুম নামক পলাতক মৃত্যুতে...
সেখানে আমাদের পীত সবুজের ঘর