মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রমতে [১,২] একাত্তরের মার্চের শুরুতে বঙ্গবন্ধু বিদেশী সংবাদদাতাদের "অফ দ্যা রেকর্ড" বলেছিলেন রবিবারের মিটিংয়ে (৭ মার্চ) তাঁর বক্তব্যে যা থাকবে তা অনেকটাই স্বাধীনতার ঘোষণার মত। পাকিস্তান দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো বিভিন্ন রিপোর্টে আকাশপথে (সি-১৩০, পাকিস্তান এয়ারলাইনস) এবং জলপথে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্যদল আসার ভাসাভাসা খবর আসছিল। হোয়াইট হাউসের সিচ্যুয়
তিন প্রহরের বিলের মাঝির কথা
সুনীল আমাকে নিয়ে আক্ষেপ করেছিল।
আমি রান্না ভালোবাসি। দুধরনের মানুষের মাঝে আমি সে ধরনের যারা শুধুই বেচে থাকার জন্য রান্না করে না। ক্লান্তিকর দিনের শেষে গান চালিয়ে জৈবিক তাড়না নিবৃত্তির লক্ষ্যে যে শুধু চুলোয় কিছু চাপিয়ে দেয়া সেরকম নয়। রান্না একটি শিল্পচর্চা, নৈপুণ্য আর বিজ্ঞানের এক সমন্বয় হিসেবেই বেছে নিয়েছি একে। ক্রোধ আর হতাশা গুলোকে ধারালো ছুরি দিয়ে ফালি ফালি করে কেটে সেখানে কষ্টগুলোকে মিশিয়ে হৃদয়ের উষ্ণতায় তৈরী করি আমার কাঙ্খিত
-ভাবী, আমার ছেলে তো আমাকে মা ডাকছে না।
-ওকে মা ডেকে ডেকে ,ওর সাথে কথা বলেন।
শুরু হল আমার অভিযান। উঠতে ,বসতে তাকে 'মা' ডেকে কথা বলা। "কি মা... ,মা কি হয়ছে...মা তুমি খাবে, মা তুমি যাবে..."। বেশ কিছুদিন পর পরীক্ষার পালা। ছেলেকে বললাম "টুকু ,মা কোথায়?" ছেলে আমার হেসে হেসে নিজেকেই দেখিয়ে দিল।
(মোখলেস হোসেন)
আমার বন্ধু মিরাজ
পঁচিশ ইঞ্চি উদরে তার
দৈত্য করে বিরাজ।
কোথায় ঠাসে এত্ত খাবার!
শেষ করে কয় খাচ্ছি আবার
চায়না গিয়ে বায়না ধরে
সবকটা চাইনিজ শহরে
খাইতে হবে খানা।
চিংড়ি খাবো মুরগি খাবো
গিরগিটি সাপ ব্যাঙ সাঁটাবো
বাংলা মেনুর গুষ্টি কিলাই
পারলে খাবো হোঁতকা বিলাই
শুনবো নাকো মানা।
আমার বন্ধু মিরাজ
খেতে খেতে হয়েই গেলো
পেটুক রাজাধিরাজ।
“কীর্তনখোলায় পূর্ণিমা দেখবেন নাকি স্যার? জোস লাগে কিন্তু।“
এক