চলচ্চিত্র বার্তা - জন কিউ
(প্রজাপতি)
অনেক দিন ধরে সচলে নানাজনের লেখা মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়ে যাচ্ছি । পাঠক হিসেবে দিন পার করে দিবো ভাবছিলাম , কিন্তু আশে পাশে কয়েকজন সচলাসক্তের প্ররোচনায় আজকে কিছু একটা লেখার ব্যর্থ চেষ্টা চালাচ্ছি। কি লিখবো তা নিয়ে অনেক দ্বন্দ আর অসারতা, তা কাটিয়ে উঠতে পারছি না, তাই ভাবলাম, কয়েকদিন আগে আমার দেখা একটি ছায়াছবির উপর গৌরচন্দ্রিকা করব।
...
অনেক কিছুর সমাপ্তি টানতে হয়েছে
এখানেই। পার্কে পড়ে থাকা পঙ্গু ফুল
মনে করিয়ে দেয় এ শহরে একটি সরাইখানা আছে।
বৃদ্ধ বাদাম বিক্রেতা আমাকে চিনিয়ে দেয়
শহরের পথ...
কোনো এক কাল চলে গেছে গ্রামের পথে।
সে গ্রামের রংধনু বালিকা প্রতি ঘুমের ভেতর
বালিশকে রঙিন করে যায়।
আমি অনেকবার ভেবেছি গ্রামটিকে চেনাবো
সরাইখানা। শহরে যাবার পথ।
দেখাবো গাড়ির ধোঁয়াতে ওড়ে যতো পাখি
তারা ছায়া হয়ে যায় দামি গাড়ি...
দেখছি তোমাকে আস্তাকুঁড়ের ধারে
দেখছি তোমাকে বোকা সংসদে উড়ো
দেখছি তোমাকে পকেটে পকেটে থাকো
দেখবো তুমি আর কতো সইতে পারো
দেখছি তোমাকে পর্যটকের চোখে
দেখছি তোমাকে ক্ষুধা আর লজ্জায়
দেখছি তোমাকে রাতে রাস্তার ধারে
নোটের ছবিতে তোমাকে পাওয়া যায়
দেখছি তোমাকে মিছিলে শোরগোলে
দেখছি তোমাকে টিভির পর্দায়
দেখছি তোমাকে ভিক্ষার ঝুলি হাতে
যাচ্ছো বিদেশ তীব্র যন্ত্রনায়
কতো বৈঠক- বাণিজ্য তো...
সুমিন শাওন
প্রতিটি স্পর্শের একটা নিপূণ বেদনা থাকে
প্রতিটি বেদনার একটা নিপূন সন্ধ্যা- তাই
কতবার প্রতিবার বারবার তোমাকে বলেছি
চলো,
চলো আমরা একটা খেলা খেলি,একটা স্পর্শ স্পর্শ খেলা
আমার কোন অফিস-ফেরৎকফি-সন্ধ্যায়, অথবা
তুমি যখন চোখের কোণে কাজল করো স্পর্শকাতর
তেমন কোন কাজল-কালো মরূ-জোছনায়।
বিলীভ মী, আমি তোমাকে ছোঁব না, একদম না
শুধু স্পর্শ করবো, অবশ্য
তুমি জিততে না চাইল...
আমীর খুসরৌ দেহেলভি একাধারে কবি,সঙ্গীতজ্ঞ এবং দার্শনিক।এই উপমহাদেশে আমির খাসরুর গজল নিজস্ব সাংস্কৃতিও ধারা তোইরি করেছে।উর্দু কবিতার ইতিহাসে আমীর খুসরৌ প্রথম গজল রচয়িতা। গালিব, আলতাফ হোসেন হালি, মীর তকি মীর — এঁরা সব অমর গজল-রচয়িতা। গজলের শেষে অনেক সময় কবি তাঁর নিজের নামের উল্লেখ করেন।
হজরত আমীর খসরু(১২৫৩ - ১৩২৫) রচিত অসামান্য হিন্দী একটি কাওয়ালি গেয়েছেন নুসরত ফতেহ আলি খান। রা...
অহর্নিশি স্বপ্ন বুনে চলেছি ;
ফলাফল বুদ্ধিনাশ ।
সব স্বপ্নই তোমাকে ঘিরে ।
জ্বলন্ত প্রেমের ;
ছোট্ট ঘর এবং সবুজ প্রান্তরের ।
সচরাচর সবাই যেমনটি দেখে !
গদাই লস্করি চালে ,
আমার প্রেম এগিয়ে চলে ,
গহীন জীবনে ।
ক্লান্তিকর এ প্রেমের রাজ্যে ,
আমি এক ঘুমকাতুরে গোবেচারা ।
প্রেম বড় অহেতুক !?
অপূর্ব বলেছিলো কবিতা সে ভীষন ভালোবাসে
সে, মানে অপূর্ব ভালোবাসে যাকে-
ক্লান্ত দুপুর যখন ক্রমশ গড়িয়ে যেত
অবনত সন্ধ্যার দিকে, অনিমা তখনও
অপেক্ষায়, অপূর্ব নতুন কী পড়বে
অনিমা, অর্থ্যাৎ অপূর্বের কবিতা শুনতো যে
কিংবা আরও বেশী বলতে গেলে
অপূর্বের খাতা জুড়ে যার ছায়া, যাকে
অপূর্ব পেতে চাইতো তার কলম নি:সৃত
শব্দের মতো, কেটে ছেটে বাদ
দিতে চাইতো অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো
অনিমা কি কবিতা ভালোবাসে?...
ধি ধিং ধি ধিং বাইজছে মাদল
শরীর জুড়্যা পদ্মার ঢল
ভাইসছে দু’ট কালো মানুষ
ভালোবাসায় মাতাল বেহুঁস
নুন বিষ্টি উদ্যাম গায়ে
উদাম দুফুর উদাম পায়ে
সন্ধ্যাটকে ঢিল ছুঁড়েছে
শরীল জুড়ে রাত লাম্যাছে
ঝুঁইকছে শরীর ধিধিং তালে
সুখের কাঁপন দুই শরীলে
কালো ঠোঁটে ঝইরছে আগুন
ভুইলছে শরীল সমাজ কানুন
ভালোবাসার পাপ পুন্যি
মাইনছেনা বাধ নীল ঘুর্ণি
ভাইসছে শরীল গানের তালে
ধি ধিং ধি ধিং ধি ধিং বোলে...
মোমবাতিটা বাতাসের ঝাপটায় এক সময় নিভে যায়। জানালার খোলা শার্সিতে জমে থাকা ধুলো বৃষ্টির পানিতে গড়িয়ে পড়ে দেয়ালে। মসৃন কংক্রিটে অর্থহীন কিছু ছবি নেতিয়ে উঠে পুঁইয়ের ডগার মতো। একটা পিঁপড়ে বহুদূর হেঁটে এসে লেপের ওমে হারিয়ে যায়। আবার বাতাস ওঠে। কিছু গুটি আম বাতাসের ঝাপটায় আছড়ে পড়ে ঘরের মেঝেতে। তাদের গায়ের গন্ধে অন্ধকার বলগা হরিণ ছোটায়। পৃথিবী এসব কিছুই দেখছেনা। আরো গাঢ় কোনো অন্ধক...
fm জ্বরে প্রথম দিকে সবাই ভুগলো ...একেবারে নাক-চোখ-মুখ দিয়ে আগুন বের হবার
দশা...সবাই তখন স্বপ্ন দেখে ফেলছে রেডিও জকি হয়ে যাবার...
হেন অবাস্থায় হাজার চেষ্টা করেও এই fm কে কানে বসাতে পারলাম না ...
তারপরও জোড় করে চেষ্টা করার যা ফল... তা হল...পছন্দের কিছু গান শুনতে গেলে সেই গানের শেষ প্যাড়া দেখি এ্যাড দিয়ে শেষ হয় .......একটা করে গান শেষ হয় সাথে সাথে শুরু হয়ে যায় ক্যাচক্যাচানি নয়তো নেশানেশা কন্ঠে কিছু...