কবি ঝুলেখা ঠাকুর সনে কোথা পরিচয়
এ ফিযুল প্রশ্ন করে খেয়ে দিয়ো না তোমরা সময় আমার।
পুরুষ কবির টানে মহিলা কবিরা
সততই চলে আসে দূর হতে কাছে
গ্রেবিঠির টান দিয়ে নিউটন যেইরূপে গাছ হতে আপেল পাড়িত।
সেইরূপে ঝুলেখা ঠাকুর এসে ঠাঁই নেই মম হটসাপে।
হিংস্র পত্নী হোসনে আরা ভাতরুমে ঝর্ণাটি ছেড়ে যেই মাতিল গোসলে
অমনি করিনু আমি হটসাপ ঝুলেখা ঠাকুরে
কবিতার ঘেনঘেন বাদ দিয়া বলি তারে সরাসরি, ওগো শুনছো?
এই আপাতঃ প্রবন্ধটা ২০১৮ সালের কয়েক ঋতু জুড়ে শেষ করেছিলাম।
১
আমাদের কবি নজরুলের(দুখু মিয়ার) জন্ম কলকাতার মত শিক্ষার আলোকে উদ্ভাসিত ও ধন সম্পদে পরিপূর্ণ নগরীতে নয়; রবীন্দ্রনাথের মতো অভিজাত ব্রাহ্ম পরিবারে রুপোর চামচ মুখে নিয়ে পৃথিবীর মুখোদর্শনের সৌভাগ্যও তার হয়নি। তার সম্বন্ধে তাই নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া তার জীবনীকারদের জন্য সবসময় কঠিন ছিল। তার সম্বন্ধে গালগল্প বিচিত্র রঙে রঞ্জিত, কারণ বাস্তব ও কল্পনার ককটেল সেবন বাঙ্গালির সান্ধ্যবাতিকের অন্তর্ভুক্ত। তবে
সেবার গ্রীষ্মে আমরা গেলাম আরেকটু উত্তরে।
টাইরানোসরাস রেক্স এর দাঁতের উপর রমন স্পেক্টোমিটারের লেজার প্রতিফলিত হচ্ছে, দাঁতের অভ্যন্তরে অপ্রকাশিত জৈবিকপদার্থের তথ্যসংগ্রহকালীন সময়ের ছবি। (ছবিঃ লিন্ডসে লিগার)
[b]লেখাঃ গ্রেশেন ভোগেল, অক্টোবর ৮, ২০১৯, রাত ১০ঃ১৫।
পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থা গ’ড়ে তুলতে না পারলে তার পরিণতিতে সমাজে ক্ষোভ দানা বাঁধতে পারে ব’লে লি কর্বুজিয়ের একবার সতর্ক করেছিলেন। (১) এই পর্যাপ্ত ব্যাপারটা খুব নির্দিষ্ট ক’রে যে বলা যাবে তা হয়তো নয়। সমাজ, শহর, অর্থনীতি ভেদে এই পর্যাপ্ততার ব্যাপারটা ওঠানামা করে এবং করবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ ধারাবাহিক ভাবেই বাড়ছে গত কয়েক দশক ধ’রে। তার পরিণতিতে দেশে ভালো মানের আবাসন ব্যবস্থার প্রয়োজনও বাড়ছে। দেশে ভব
পরদিন, দুপুরে বুড়ো মেলখিযেডেকের সাথে দেখা করতে গেলো সান্টিয়াগো। ছ’টা ভেড়া এনেছে সাথে।
“খুবই অবাক হয়েছি, জানেন! আমার এক বন্ধু আমার ভেড়াগুলো মুহূর্তের মধ্যেই কিনে নিলো। বলল, ওর নাকি সারা জীবনের স্বপ্ন ও রাখাল হবে। আর আমার এই ভেড়া বেচার ব্যাপারটা, এটা নাকি তারই একটা নিশানা।”