অতিথি লেখক এর ব্লগ

হিমছড়ি’র ভয়ংকর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৫/১০/২০১৫ - ৮:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


২০০১ সালের দুর্গাপূজা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/১০/২০১৫ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুর্গাপূজা বাঙ্গালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।

২০০১ সালেও দুর্গাপূজা এসেছিল এই জনপদে। সেবার মহালয়া ছিল অক্টোবরের ১৭ তারিখ, সোমবার। ২২ তারিখ ষষ্ঠী পূজার মাধ্যমে পূজা শুরু আর ২৬ অক্টোবর শুক্রবারে বিসর্জনের মাধ্যমে পূজা শেষ।


সার্বজনীন শারদীয় মুর্তিভাঙা উৎসবের শুভেচ্ছা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/১০/২০১৫ - ৪:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আমার মর্দে মুজাহিদ ভাইদের পক্ষ থেকে এই সব মডারেট মুসলিম নামক জালেমেদের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুইড়া দিলাম । পারলে হ্যাশট্যাগ আর স্ট্যাটাস দিয়া সিধা স্বীকার করেন, “ইসলামের শুরু থেকে যত মুর্তি ভাঙ্গা হইছে সব ভুল এবং অন্যায় । আর যারা ভাঙ্গছে তারা অন্যায় করছে” । পারবেন ? না পারলে স্ট্যাটাস আর হ্যাশট্যাগানি বন্ধ কইরা সাইডলাইনে বইসা তামাশা দেখেন আর মর্দে মুজাহিদ ভাইদের নির্বিঘ্নে মুর্তি ভাঙতে দেন । মুর্তি ভাঙাই সহী ইসলামের অংশ । “মুর্তিভাঙা সহী ইসলাম নহে” টাইপ ভ্রান্তিমুলক স্ট্যাটাস দিয়া মুসলিমদের বিভ্রান্ত করবেন না ।


একজন খমনু আর একটা রিরৈ পাখি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১০/২০১৫ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাহাড়ের যে রহস্য- সেটা অন্য সব রহস্যের থেকে আলাদা।


বিপিএল এর স্বার্থ রক্ষার দায় কেন বাংলাদেশের আইকন ক্রিকেটারদের?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/১০/২০১৫ - ১২:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বছর বিরতির পর ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) তৃতীয় সংস্করণ। ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি দল টি-২০ ফরম্যাটের এই টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর এর মাঝেই বিপিএল এর গভর্নিং কাউন্সিল দাবি করেছে, বিপিএলের টিকে থাকার জন্য আপাতত সাকিবের মতো বাংলাদেশের ‘আইকন’ ক্রিকেটারদের কম টাকা নিতে হবে [১]।আর এই বক্তব্য এসেছে মোঃ ইসমাইল হায়দার মল্লিকের কাছ থেকে যিনি একই সাথে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একজন পরিচালক ও বটে [২]। টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশের বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের বৈষম্যের স্বীকার হতে হবে- এ ব্যাপারে কথা বলার আগে খেলার ফরম্যাট, খেলোয়াড়দের তালিকা আর পারিশ্রমিকের পরিমাণের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই।


ব্লু জেস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১০/২০১৫ - ৫:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাবা, কাল কিন্তু স্কুলে নীল জামা পড়ে যেতে হবে। যেতেই হবে”
“কেনরে? এত রং থাকতে নীল কেন?”
“কালকে টরন্ট ব্লু জেস এর খেলা। ওদের জার্সির রং নীল। জানো বাবা, এবার আমরা ওয়ার্ল্ড সিরিজ জিতবই জিতব।”


ভর্তি পরীক্ষাঃ ইন্ডিয়া বনাম বাংলাদেশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/১০/২০১৫ - ৩:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন্ডিয়ায় গত জুন মাসে তাদের সুপ্রিম কোর্টের আদেশে প্রি-মেডিক্যাল এক্সাম (AIPMT = All India Pre Medical Test ) বাতিল হয়েছিল কারণ তাদের ওখানেও প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। ৩মে ২০১৫ পরীক্ষাটা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, ইন্ডিয়ার সবগুলো প্রদেশ জুড়ে এই পরীক্ষাটা হয়, অংশ নিয়েছিল প্রায় ৬ লাখ ৩০ হাজার শিক্ষার্থী। প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল মূলত হরিয়ানায়, বিক্রি হয়েছিল ১৫-২০ লাখ রুপী করে। সেখানকার পুলিশ প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় সেদিনই গ্রে


হাতি শিকার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/১০/২০১৫ - ৩:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বার্মার মুলমিনে থাকার সময় টের পেলাম, জীবনে আর কখনও নিজেকে এতটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি আমার। কারণ ওখানে আমাকে একেবারেই দেখতে পারে না এমন লোক ছিলো বিস্তর। আমি ছিলাম ওখানকার সাব-ডিভিশনাল পুলিশ অফিসার। ইউরোপীয়দের প্রতি সেখানকার মানুষের এক রকম বিতৃষ্ণা ছিলো। বড় রকমের দাঙ্গা-হাঙ্গামা করার মতো সাহস কারও হতো না বটে, কিন্তু বাজারের ভিতর দিয়ে কোনও ইউরোপীয় নারী হেঁটে গেলে তার কাপড়ে পানের পিকের দাগটা খুঁজে পাওয়া যেতো ঠিকই। আর আমি তো ছিলাম পুলিশ, নিজের গা বাঁচিয়ে আমাকে অপদস্থ করার একটা সুযোগও ছাড়েনি কেউ। একদিন ফুটবল মাঠে এক বার্মিজ আমাকে দিব্যি ল্যাং মেরে ফেলে দিলো। দেখি রেফারি ব্যাটা, সেও আরেক বার্মিজ, উদাস হয়ে তাকিয়ে আছে অন্য দিকে, দেখেইনি কিছু। ওদিকে মাঠের সব দর্শক হেসেই খুন হয়ে যাচ্ছে। এমন ঘটনা একবার নয়, বার বার হতো। যেখানেই যেতাম, দেখতাম এই হলুদমুখো লোকগুলোর ব্যাঙ্গবিদ্রূপ। সবচেয়ে শয়তান ছিলো কম বয়সের বৌদ্ধ ভিক্ষুগুলো। সারাদিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে গুলতানি মারা আর ইউরোপীয় লোক দেখলেই টিপ্পনী কাটা ছাড়া যেন এদের আর কোনও কাজ নেই।


আশ্চর্য কল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/১০/২০১৫ - ১০:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"এক দেবদূত একদা এক নগরীর উপর দিয়া উড়িয়া যাইতেছিলেন। সহসা কি কারনে জানি তাহার মনে গভীর দয়ার উদ্রেক হইল। তিনি নামিয়া আসিয়া সেই নগরীর মাথাগণের নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন "বাপু, তোমরা আমার নিকট কিছু একটা চাহিতে পারো"। নগরীর মাথাগন গভীর ভাবে ভাবিতে লাগিলেন কি চাওয়া যাইতে পারে, এমন সুযোগ তো আর প্রত্যহ মিলিবে না। অনেক ভাবিয়া তাহারা একটি বিশেষ ধরনের মানুষ তৈরির কল চাহিলেন। সেই মানুষরা হইবেন মেধাবী, জ্ঞান চর্চ