অতিথি লেখক এর ব্লগ

ক্রিকেটই যত নষ্টের গোঁড়া!!!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/১০/২০১৫ - ৮:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০৬ সনের ১৭ ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট সফরের মাত্র দুই মাস আগে, ব্রিটিশ পত্রিকা 'ডেইলি টেলিগ্রাফ'কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান দলপতি রিকি পন্টিং। সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে 'ক্রিকেট কি কি পরিবর্তন দেখতে চান' - এমন প্রশ্নের উত্তরে রিকি বলেনঃ "I think the international schedule is about right, with 30 one-dayers and 15 Tests a year.


রূপান্তর(The Metamorphosis) ~ ফ্রান্ জ্ কাফকা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ৩০/০৯/২০১৫ - ৪:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রত্যেক মানুষ আশায় বুক বাঁধে,সপ্ন দেখে। যতই সংকটময় মুহূর্ত আসুক না কেনো সে সপ্ন দেখে চলে সংকট সময় থেকে কি করে বের হওয়া যায়।চিন্তা করতে থাকে তার কাছে কি কি উপায় অবশিষ্ট আছে।পাশের আপন মানুষ গুলোর কাছে একটু প্রেরণা পেতে চাই তখন,যেন তাঁর সম্পর্কে তাঁরা একটু ইতিবাচক ভাবুক,যদিও সে তার চিন্তা চেতনা অনেক সময় অন্যকে বুঝিয়ে উঠতে পারেনা।আর অবশেষে চাই একটু উৎসাহ উঠে দাড়াঁবার এবং কর্মক্ষম হওয়ার।


নিশুতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৭/০৯/২০১৫ - ১০:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেয়ের ঝলমলে জামাটার দিকে তাকিয়ে মন কেমন করে ওঠে মুকুলের। খুব খুশি হয়ে উঠেছে ওর পাঁচ বছরের মেয়েটা, জামাটার মতোই ঝলমল করছে ওর মুখটা। পিঁড়ির উপর বসে মেলায় কেনা আচারটা চেটেপুটে খাচ্ছে ও। এবার পূজোয় কিছু কিনবে না কিনবে না করেও মেয়ের জন্য এই জামাটা না কিনে পারেনি মুকুল, আর কারও জন্যই কিচ্ছুটি কেনেনি।


বুলফাইটঃ বাংলাদেশী স্টাইল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/০৯/২০১৫ - ২:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় ডায়রি লিখতাম। সে ক্লাস নাইনের কথা। আবারও ডায়রি লিখা শুরু করি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পর। টানা ৪ বছর ধরে ডায়রি লিখেছি। এরপর কি যেন হয়ে গেল, আর লেখার তাড়না কিংবা প্রেরণা কোনটাই আসে নি। ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসে পুরাতন বইপত্র ঘাঁটতে ঘাঁটতে আচমকা ডায়রি ৩ টা চোখে পড়ল। নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হতে সময় লাগলো না। ডায়রির পাতা উল্টাচ্ছিলাম আর অতীতে ফিরে যাচ্ছিলাম বার বার। ক্লাস নাইনের ডায়রির একদম শেষ পৃষ্ঠায়


বাঙ্গালীর নীতিজ্ঞানঃ নৈতিকতা যখন দরকার উচ্চশিক্ষায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৯/২০১৫ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় যেই ত্রূটি টি রয়ে গেছে তাহল আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কার্যক্রমে অফিসিয়ালি এথিক্স তথা নৈতিকতার শিক্ষা দেয়া হয় না। যদিও একজন সন্তানকে নৈতিকতার প্রাথমিক - প্রতিনিয়ত এবং সর্বোচ্চ শিক্ষা দেয়ার দায়িত্ব যদিও পরিবারের উপর বর্তায়; বোধকরি সেই দিক থেকে বর্তমান বাংলাদেশের পরিবার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যার্থ। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়ঃ যদি পরিবারের অভিভাবক দের নূন্যতম


বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২১/০৯/২০১৫ - ৭:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


"দাঁড়াও পথিক বর যথার্থ বাঙালি যদি তুমি হও। ক্ষণিক দাঁড়িয়ে যাও, এই সমাধিস্থলে। এখানে ঘুমিয়ে আছে, বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা। এ দেশের মুক্তিদাতা, বাংলার নয়নের মণি।"


‘ না’-কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৮/০৯/২০১৫ - ৯:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লোকাল ট্রেনের একঘেয়ে দুলুনিতে ছেঁড়া মানিব্যাগটা বের করে টেকো মধ্যবিত্ত ভাবে – “না, এভাবে আর চলছে না”। রান্নায় এম.এ করা শ্রেয়া বউদি ক্ষীরের পায়েসটা চামচ দিয়ে আলতো করে ঠোঁটে লাগিয়ে বলে-“না, আজকেরটা জমল না”। একদিনও তানপুরা না ধরেই সঙ্গীত বিশারদ কেষ্টবাবু আনকোরা গাইয়ের খেয়াল শুনে মাথা ঝাঁকিয়ে বলে ওঠেন-“না, কিসসু হচ্ছে না”। পাড়ার বাচ্চাদের দুরন্ত ক্রিকেট বল গোপালের মুকুটে লাগলেই পিসিমা চিৎকার করে ওঠেন-


বন্ধ হলো অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের আরেকটি আশার দুয়ার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৬/০৯/২০১৫ - ৪:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৌলভীবাজার কলেজের কোন এক অনুষ্টান, হল ভর্তি ছাত্র, কোন কোন বক্তা দাড়িয়ে বক্তব্য রাখছেন, কিন্তু শ্রোতারা সে দিকে কান দিচ্ছে না, কথোপকথন চলছে, কেউবা খুনসুটিতে ব্যাস্ত, একদিকে বক্তা মাইকে বক্তব্য দিচ্ছেন, অন্যদিকে শ্রোতাদের হইহোল্লোড়, সবমিলিয়ে যা-তা অবস্থা। প্রধান অতিথি হিসেবে কোন ব্যাক্তির নাম ঘোষনা করা হলো, তখনও হইহোল্লোড় চলছেই। ঠিক সেসময় সেই প্রধান অতিথি মাইকের সামনে দাড়ালেন, প্রথমে তিনটি টোকা দি


আমাদের মানুষ হিসেবে বাঁচার জন্য একটি সার্বজনীন শিক্ষা আন্দোলন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৪/০৯/২০১৫ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“No Vat On Education”- প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর মুখে একটি সাধারন কথা। রাস্তায় হাজার-হাজার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন চলছে প্রতিদিন। তাদের দাবি একটাই - শিক্ষার সাথে কোন মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা যাবে না। বস্তুত এই পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের অসচেতনতা ও অদূরদর্শিতা স্পষ্ট হয়ে যায় এবং এর দ্বারা মৌলিক অধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ভাবিয়ে তোলে। এ


আক্ষেপে বিনষ্ট করি অন্তরের সুখ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১২/০৯/২০১৫ - ১২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: