অতিথি লেখক এর ব্লগ

পাথরশ্রমিকের জীবন-জীবিকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৫/২০১৫ - ৩:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তেঁতুলিয়া জেলা পরিষদের ডাকবাংলোর দক্ষিণে বিনোদনকেন্দ্র। এগোলাম সেদিকে।


তারপর মৃত্যুর পর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৫/২০১৫ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূলঃ

টেরি প্রাচেট (ডেথ এন্ড হোয়াট কামস নেক্সট)
অনুবাদঃ তাহমিদ-উল-ইসলাম

একবার এক দার্শনিকের দুয়ারে মৃত্যু কড়া নাড়লো। দার্শনিক তার স্বভাবসুলভ গাম্ভীর্য নিয়ে মৃত্যুকে বলেন, "এখন তুমি বুঝতে পেরেছ যে আমি একই সাথে জীবিত এবং মৃত।"


ক্ষত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৮/০৫/২০১৫ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শাহীনকে আরেকবার ফোন করলাম এইমাত্র। ওর বিখ্যাত অভয়দানের ভঙ্গিতে শাহীন আবারও বলল, “চিন্তা করিস না রে, একটা না একটা উপায় হয়ে যাবে।” উপায় যে একটা না একটা হবে সে বিষয়ে সন্দেহ আমারও নেই, আজ পর্যন্ত যে যে সমস্যায় নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়েছে, সমাধানের পর নিজেরই অবাক লেগেছে বেশিরভাগ সময়, যাহ্, এটা আবার তেমন কোনো সমস্যা ছিল নাকি!


ধর্মানুভূতির অযুহাতে উপমহাদেশের প্রথম খুন: রাজপাল বনাম ইলমুদ্দিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৭/০৫/২০১৫ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপমহাদেশে ধর্মানুভূতিতে আঘাতের অযুহাতে কোনও ব্যক্তি কর্তৃক প্রথম যে খুনের ঘটনা আমরা ইতিহাসে দেখতে পাই সেটা হচ্ছে ১৯২৩ সালে 'রঙিলা রসুল' বই প্রকাশকে কেন্দ্র করে। বইটি হযরত মুহাম্মদ এবং তাঁর ১১ স্ত্রী ও ২ দাসীর ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে স্যাটায়ার।


ছেলেমেয়ের নাম বাংলায় রাখুন, অন্তত ডাক নামটা বাংলায় রাখুন।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৭/০৫/২০১৫ - ২:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন ধরেই খেয়াল করছিলাম আশেপাশে বন্ধুবান্ধবরা তাদের ছেলেমেয়েদের খুব অদ্ভুত অচেনা শব্দযুক্ত নাম রাখছে, নির্দিষ্ট করে বললে আরবি শব্দের নাম রাখছে। আরবির প্রতি আমার কোন ঘৃনা নাই, কিন্তু হিব্রু যেমন আমি বুঝি না, তেমনি আরবিও আমি বুঝি না। তাই ছেলেমেয়েদের এই নাম রাখার সংস্কৃতি আমার কাছে খুবই অদ্ভুত ঠেকত। নাম বাংলায় না রেখে কেনো আরবিতে রাখা হচ্ছে সেটাতে অবাক হতাম।


নিরীহ মানুষ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৫/০৫/২০১৫ - ১:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাহিনী-১
আমাদের এক দূরসম্পর্কের আত্মীয় বদরুল খালু সপরিবারে আমাদের নানু বাড়িতে বেড়াতে আসলেই দেখতাম খালা-নানু মহলে হাসির রোল পড়ে গেছে। সবাই বলাবলি করত বিড়াল আসছে, সাবধান! নানুরা অনেক ভাই-বোন ছিল, সবাই একই শহরে খুব কাছাকাছি থাকতো। আমরাও অনেক খালা-মামা আর নানা-নানুর সাথে হাসিঠাট্টা করে বড় হয়েছি। যাইহোক, ছোটকালে ভাবতাম বদরুল খালুকে বেড়াল ডাকা হয় উনার চেহারার কারণে, কিন্তু একটু বড় হওয়ার পরেই আসল কাহিনী ধরতে পারলাম। এক খালা এসে একদিন বত্রিশটা দাঁত বের করে হাসতে হাসতে বলল যে উনার কিন্তু একটু খামচানোর স্বভাব আছে, নিজের পশ্চাৎদেশ বাঁচিয়ে চলো, কিছু হইলে আবার আমাদের দোষ দিয়ো না!


প্রিপারেটরী গার্লস স্কুলে যৌন নিগ্রহ প্রসঙ্গে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০১৫ - ৯:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিপারেটরী গার্লস স্কুলে যৌন নিগ্রহ প্রসঙ্গে
শামীম রুনা


ভূমিকম্পের পরিসংখ্যান ও চিত্র

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০১৫ - ৩:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকায় বসে ছোট ভাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে এখন নাকি ভূমিকম্পের দোলাতে আর ভয় লাগেনা, গত কয়েকদিন ধরে এত বেশি দোলা খাচ্ছে ঢাকা শহর ভয় যেন কেটে গেছে। তার এই স্ট্যাটাসে কোন লাইক দিতে বা কমেন্ট করতে পারিনি। খুবই ভয় লাগে যদি ভাবি ঢাকা শহরে ভূমিকম্পের কথা। আমার ধারনা যে কোন মাঝারি মানের ভূমিকম্পের জন্য ঢাকার চেয়ে অন্য কোন ঝুঁকিপূর্ন শহর পৃথিবীর অন্য একটি নেই। এখন সেই ঢাকাই হচ্ছে অন্যতম একটি ভূমিকম্পপ্রবণ


ইট ওয়াজ নট এ পিস অফ কেইক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০১৫ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই খবর জানানোর পরে আশে-পাশে মানুষ বিশেষ করে কিছু কিছু বন্ধু-বান্ধবদের কথায় মনে হলো শতাব্দীর সবচেয়ে খারাপ কাজটা আমি করেছি। এত বছরের পড়াশুনা সব জলাঞ্জলী দিয়ে একি কাণ্ড বাধিয়েছি! প্রথমে আমি ঠিক বুঝি নাই সমস্যাটা কোন-খানে। কয়েকজন অতি উৎসাহী হয়ে জানালেন আমার বয়েস যাচ্ছে বেড়ে, আরো একবার বিয়ে করা উচিত জলদি; মা হবার বয়েস পার হয়ে গেলে আমাকে নাকি আর পার করা যাবেনা।

একজন আরো এক কাঠি সরেস, ঠারেঠোরে বলেই ফেললেন আমার এমনিতে যা শরীরের গঠন তাতে করে বিয়ে হওয়া মুশকিল, এমন অবস্থায় চাকরিটা ছেড়ে দিয়ে নিজের পায়ে নাকি কুড়ালই মেরেছি।


কর্মস্থলে নারীর অভিজ্ঞতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/০৫/২০১৫ - ৯:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তারপর আরো কিছু টুকটাক আলাপ। আমরা এই ডিপার্টমেন্ট এ আসার আগে বলি বয়ফ্রেন্ড থাকলেও ছেড়ে আসতে, আপনার তো হাসবেন্ড আছে। আমি কি শপিং করি? এই ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হলে শপিং ভুলে যেতে হবে। পিজি তে রাত বিরাতে কাজ করতে হবে। বাসায় কী বলবে? হাসবেন্ড কী করে? ভবিষৎ এ বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছা আছে কিনা কারন আজকাল সবাই বিদেশে যেতে চায়। বাংলা মিডিয়াম দিয়ে পড়ে ইংলিশ ভার্সন কাভার করতে পারব কি? ইত্যাদি।

বলা বাহুল্য আমার সেই সেই ভাইবায় পাশ করা হয়নি। সম্ভবত বিবাহিত হওয়াই ছিল আমার অপরাধ।