ওয়াশিকুর রহমান বাবুর জঘন্য হত্যাকান্ডের খবর শুনে মনটা ভারাক্রান্ত---অনলাইনে ধর্ম নিয়ে আলোচনার জের ধরেই যে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তাতে সন্দেহ নেই তেমন। অনেক কথা মাথায় ঘুরছে, তার মধ্যে নিরাপত্তা বিষয়ক কিছু জরুরী কিছু কথা এখনই বলা দরকার মনে করছি, তাই এই লেখা।
(আমার লেখাটি এই সংবাদের উপর ভিত্তি করে লেখা।
অভিজিৎ কে হত্যা করার পর বিভিন্ন কমেন্ট এ কিছু মানুষ এর তেনা পেঁচানোর প্রয়াস ছিল লক্ষণীয়। তাঁরা বলার চেষ্টা করছিলো যে অভিজিৎ কে কারা মেরেছে কি উদ্দেশ্যে মেরেছে সেটার “নিরপেক্ষ” তদন্ত করার আগে কোন পক্ষের দিকে অঙ্গুলিউত্থাপন নিন্দনীয়।
এইবার আরেকজন ব্লগারকে হত্যা করা হোল। মাদ্রাসা এর দুইজন ছাত্রকে ঘটনাস্থল থেকে মার্ডারের অস্ত্র সহ হাতে নাতে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও জনতা। এইবার তেনা পেঁচানোর সুযোগ নাই। হত্যাকারীরা স্বীকার করেছে, “ইমানি দায়িত্বে” তাঁরা এই হত্যা কাণ্ড টি করেছেন “হুজুরের নির্দেশে”। এদের হয়তো শাস্তি হবে ফাঁসিতে লটকাবে। কিন্তু আসলে অপরাধী কি এরা?
পোস্টাপিস
চাকরি কি আর ছেলের হাতের মোয়া- কথাটা কে বলেছিলো যেন?
এজন্যই চাকরি এসেও আসেনা, হয়েও হয়না বেকারদের। এখন তো ছেলেরা মোয়া খায় না। লেবেনচুস চোসে। ললিপপ চোসে। তাই চাকরি রকম সকম গেছে উল্টে পাল্টে। কিন্তু আসমানীদের তো সরকারি চাকরির খায়েশ মেটেনা।
কফির কাপটা হাতে নিয়ে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম। শহরের উদ্বাস্তু সব কংক্রিটের মাঝে এমন মলিন সকাল পাওয়াই যায় না। আমার বুদ্ধিজীবি বন্ধুটি খালি গলায় ছেড়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতে পারে। “প্রথম(0) আলোর চরণধ্বনি”র হাল্কা গুনগুনানিটা আমার কানে আসছিল ফিরেফিরে। বারবার মনে হচ্ছিল গানটার সাথে সকালটা কেমন আশ্চর্যভাবে সাত পাকে বাঁধা পরেছে।
সানাউল্লাহ ছুটছেন গ্রামকে গ্রাম পেছনে ফেলে। পতিত জমির আল ধরে, মেঠো পথ ধরে, স্বাধীন বাংলার মানচিত্র আঁকা পতাকার খুঁটি ধরে। পতপত করে সে পতাকা উড়ছে ডিসেম্বরের শীতল হাওয়াকে পোষ মানিয়ে। মনে তাঁর আজ বিষম আনন্দ। তিনি ছুটছেন বাড়ীর উদ্দেশ্যে, যেখানে রেখে এসেছিলেন কিশোর পুত্র আর কৈশোর পেরোনো কন্যাকে। নিশ্চয় তারা দেশ স্বাধীন হওয়ার খবর শুনেছে? নিশ্চয় দিন গুনছে বাবার ফিরে আসার?
এই মুহূর্তে বেশ স্বস্তি লাগছে তাঁর। ইশ! এই মিডিয়াওয়ালা ছেলেটা যা জ্বালিয়েছে আজ! যাক, বাবা, শেষপর্যন্ত সবকিছু ভালোয় ভালোয় শেষ করতে পারা গেছে। অবশ্য ওই ছোকরার উল্টাপাল্টা প্রশ্ন আর কথার যন্ত্রণায় তাঁর মতো ঠাণ্ডা মানুষেরও মাথা গরম হয়ে গিয়েছিল কয়েকবার, ভিডিও ক্যামেরায় ভিডিও হয়ে গেছে ঐ মুহূর্তগুলো। হঠাৎ তাঁর মনে হয়-আচ্ছা, ছোকরাকে বললে ওই জায়গাগুলো এডিট করে দিত কি?
এই লেখাতে আমি বাংলা ভাষায় কম্পিউটিং এর সম্পর্কে আরও কিছু মতামত তুলে ধরতে চাই। মোস্তফা জব্বার এর ব্যবসা ও তার উদ্ভাবন সম্পর্কে আমার যথেষ্ট শ্রদ্ধা আছে। যেভাবে আমার শ্রদ্ধা আছে নকিয়া এর মোবাইল ফোনের অবদানের প্রতি।
আমি ভালো নাকি মন্দ জানিনা। কেউ তার নিজের ভালো মন্দের সার্টিফিকেট দেয়ার ক্ষমতা রাখেনা। কিন্ত এ মুহুর্তে আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সত্য হচ্ছে আপনাকে আমার খুব ভালো লাগে অনেক অনেক ভালো লাগে এ কথা আমি ছাড়া সম্ভবত আর আকাশ জানে।
[justify]Stephen Hawking এক জায়গায় বলছেন - “… to me philosophy is dead".
IELTS নিয়ে আমাদের সবার মাঝেই কমবেশি প্রশ্ন আছে । IELTS পরীক্ষাটির ব্যাপ্তি এবং তাৎপর্য এতো বিশাল যে, এতো কম সময়ে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না । IELTS এর মহিমা কোন অংশেই অনার্স বা মাস্টার্স ডিগ্রী থেকে কম নয় । যাই হোক, আজ কিছু পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে IELTS পরীক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিভাগসমূহ নিয়ে আলোচনা করব ।