১৯৬৭ সালে তোলা মন্দিরের একটি রঙ্গিন ছবিঃ বাংলাদেশ ওল্ড ফটো আর্কাইভ নামক ফেসবুক গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
গবেষণার কাজে এই ক'দিন আগেই পোস্ট করেছিলাম "পুলিশের সমস্যা কি" এরকম একটা প্রশ্ন- ফেসবুক পেজে এবং আমার ব্যক্তিগত প্রোফাইলে। মোটামুটি দুই জায়গা মিলিয়ে হাজার খানেক উত্তর পেয়েছি।অনেকেই তাঁদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন , যেগুলো পড়ে এই বাহিনীর একজন সদস্য হিসেবে খুব কষ্ট অনুভব করেছি।নিজেকে ভুক্তভোগীর জায়গায় কল্পনা করে গা শিউরে উঠেছে। কাজেই, একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে এধরণের পরিস্থিতিতে কি করবেন সেটি জা
[justify]আমি প্রথমে গেটের সামনে এসে থমকে গেলাম।
গত বেশ কয়েকদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণমাধ্যমসমূহের আলোচনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঘটনাগুলোর সৃষ্টি এবং বিস্তারের সাথে যারা জড়িত তাদের মতামত বা কথার কোন গুরুত্ব আমার কাছে নেই তাই সেসব বিষয়ে কথা বাড়াবো না। আর সেসব অগুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহে ইতোমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার সুস্পষ্ট অবস্থান ব্যাখ্যা করেছে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে আমি তার সাথে একমত। তাই এই
খুব বেশী দূরে আর কই?
ঘর থেকে পা বাড়ালেই মিরপুর দশ নম্বর গোলচত্ত্বর। সেখান থেকে রিকসা নিলাম আমরা। অগ্নি নির্বাপণ সংস্থার কার্যালয় পেছনে ফেলে কিছুদূর এগোলেই মিরপুর বেনারশি পল্লীর ১নং গেট। সেই গেট অতিক্রম করে পৌঁছলাম পিচঢালা পথের শেষমাথায়। সেখানে অবস্থিত পুরোনো পাওয়ার হাউজ।
সিরিজের নাম যদিও দুবাইয়ের পথে পথে, আজকের লেখার পটভূমি কিন্তু শারজাহ। শারজাহ আর দুবাই একদম পাশাপাশি শহর – উত্তরা-টঙ্গির মত। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় টের পাবেন না কখন দুবাই ছাড়িয়ে শারজাহতে ঢুকলেন। শারজাহকে বলা হয় আরব আমিরাতের সাংস্কৃতিক রাজধানী - গত ৩৩ বছর ধরে এই শহরে একটি আন্তর্জাতিক বইমেলা হয়ে আসছে। এবারের আসরের উদ্বোধন হবে ড্যান ব্রাউন ( দ্য ভিঞ্চি কোড, এঞ্জেলস এন্ড ডিমনস খ্যাত লেখক)- এর বক্তৃতা
কুম্ভকর্ণের গল্প শুনেছি ছোটবেলায়। ওই পুঁচকে বয়সে কুম্ভকর্ণ দেখতে হলে ঠাকুরমার ঝুলি খুলতে হতো। আর এখন বাড়ির পিছনের পর্বতমালায় একটু হাঁটতে বেরুলেই দেখা মিলে কুম্ভকর্ণের জ্ঞাতিভাইয়ের! আমার চলার পথের সবচেয়ে প্রিয় সঙ্গী মারমোত্তার দল কিন্তু ঘুমের রেসে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়ার পাত্র নয়। এবছর তো ঘুমুতে গেছে সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে আর সেই ঘুম কিন্তু কিছুতেই ভাঙবে না সামনের বছরের এপ্রিলের আগে। তৃণভোজী এই স্তন্যপায়ী প্রাণী সুদীর্ঘ শীতকালটা এভাবেই কাটিয়ে দিবে নাক ডেকে আর স্বপ্ন দেখে। বরফে আচ্ছাদিত ভ্যালিতে সবুজ ঘাসের দেখা যতদিন মিলবে না ততদিন জেগে থেকেই বা করবেটা কি?
নিউটনের ‘অলৌকিক বছর’
আজ তেসরা নভেম্বর ২০১৪ তারিখে জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীতে প্রথম আলোর প্রথম ও শেষ পাতার আধেয় বিশ্লেষণ করা হলো। যেখানে দেখা যাচ্ছে- প্রথম আলোর প্রথম পাতায় আটটি সংবাদ ও তিনটি বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে। শেষের পাতায় সাতটি সংবাদ ও সাতটি বিজ্ঞাপন (প্রথম আলোর নিজেদের বিজ্ঞাপন ৫টি) ছাপা হয়েছে। এই জাতীয় দৈনিকটিকে আমরা দেখি বছরজুড়ে জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতিতে সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের খোঁজ করতে। রাজনীতির খোলনলচে পালটানোর আহ্বানও শোনা যায় এদের সম্পাদকীয় ভাষ্যে। দেশের সুশাসন ও গণতন্ত্রকামী একটি পত্রিকার জন্য এই আকাঙ্খা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু, তাদের সেই আকাঙ্খা মার খায়, যখন দেখি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা চার জাতীয় সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের নিষ্ঠুর হত্যাবার্ষিকীর দিন পেছনের পৃষ্ঠায় দায়সারা সিঙ্গেল কলাম ট্রিটমেন্ট দেয়া হয়।