অতিথি লেখক এর ব্লগ

দেশ থেকে দেশে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০২/০৫/২০২০ - ১২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই দেশ ছেড়ে যাচ্ছি। সিদ্ধান্তটা একরকম হুট করেই নেয়া। আট বছর এক দেশে থাকার পর কোনো প্রস্তুতি ছাড়া আরেক দেশে যাওয়াটা ঝামেলার ব্যাপার। এখন যাচ্ছি অনেক উত্তরে। প্রথম কয়েক দিন তেমন কিছু টের পাই নি, এখন বেশ খারাপ লাগছে। এই আট বছরে কত স্মৃতি, কত মানুষের সাথে পরিচয়, কত সুখ দুঃখের ঘটনা। আমার এই এক সমস্যা, কোনো কিছু একবার ব্যবহার করলে তার প্রতি মায়া জন্মে যায়। যেকোনো কিছু একবার ব্যবহার করলে তার প্র


লকডাউনের ভবিষ্যৎ এবং হার্ড ইমিউনিটি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৪/২০২০ - ১১:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হবার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ একে একে লকডাউন ঘোষণা করছে। দেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব, চিকিৎসা ব্যবস্থা, অর্থনীতি, সাধারণ মানুষের সচেতনতা, নেতৃত্ব ইত্যাদি অনেক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে লকডাউন কতটা কঠোর হবে সেটা নির্ধারিত হচ্ছে। লকডাউনের কারনে অনেক দেশ খুব কম সময়ে ভাল ফলাফল পেয়েছে আবার কোন কোন দেশে সেটা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। লকডাউনের কারনে অর্থনীতি সাঙ্ঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হ


একটি গিরগিটি ডিম দেয় এবং জীবন্ত বাচ্চা জন্ম দেয়। আমরা মনে করি এটি একটি গুরুতর বিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১০/০৪/২০২০ - ১১:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের প্রথম দিকের মেরুদণ্ডী পূর্বপুরুষেরা ডিমের মাধ্যমে বংশধারা বজায় রাখতো, তবে লক্ষ-লক্ষ বছরের বিবর্তনে কিছু প্রজাতি জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে শুরু করে।


এক লুকোনো স্বর্গের কথা, যেথা সাগর পাহাড় বন একসাথে গাঁথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৮/০৪/২০২০ - ২:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৭ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি কোন এক সময় ছিল তখন। একদিন এলেন ফোন দিয়ে বলল, ‘ঘুরতে যাবে?’ আমি সাথে সাথে রাজি আর কিছু জিজ্ঞেস না করেই বললাম চল যাই। তাই পরদিন সকাল সকাল বাসে করে চললাম Cavite নামের এক জায়গায়। ওখানে এলেনের সাথে দেখা করেই রওনা দিয়ে দিলাম গন্তব্যে । যাওয়ার পথে ও বলছিল যেখানে যাচ্ছি সেটা একধরনের Cove.


বিমূর্খদর্পনগরে বিষম বিবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৬/০৪/২০২০ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভবানন্দ কহিল, তাহা দেখিয়াছি, তাহারে দেখিয়াছি, তিমির কুন্তলিনী নিশীথিনীর ন্যায় ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ।
জীবানন্দ লম্ফ দিয়া দক্ষিণ হস্ত মুষ্টিবিদ্ধ করতঃ, কৃশকায় চৌপায়ায় সশব্দে চাপড় মারিয়া কহিল, অবিশ্বাস করতঃ, এক্ষণে হত্যা দিব, আমি দিবালোকে স্পষ্টতর দর্শন করিয়াছ, উহা উজ্জ্বল নীলাভ শ্যাম বর্ণ।


এক নিখুঁত ভাইরাস: জীনগত দুটি বিবর্তন, যা ঘাতকে পরিণত করেছে সার্স-কোভ-২কে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/০৪/২০২০ - ১২:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হর্সশো ব্যাট বা অশ্বক্ষুর বাদুড়টাকে আপনার হাতের তালুতে নিলে দেখবেন, এটা এতই ছোট যে তালুর কিছুটা জায়গা বেঁচে গেছে!


করোনার দিনে টিকা আবিষ্কার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২০/০৩/২০২০ - ১২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোভীড-১৯ (COVID-19, Coronavirus disease 2019), একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এই রোগটি প্রথমে চীন এর উহান শহরে ২০১৯ সালে সনাক্ত করা হয়েছিল এবং এর পর থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে, ফলে ২০১৯-২০ বৈশ্বিক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। কোভীড-১৯ করোনাভাইরাস, এক ধরনের RNA ভাইরাস যার বারবার জেনেটিক পরিবর্তন এর ফলাফল হিসেবে এই নোভেল করোনাভাইরাস এর উৎপত্তি। বলা হয়ে থাকে ২০০২ সালের Severe Acute Respiratory Sy


হোম কুয়ারান্টিনে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৩/২০২০ - ৪:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হোম কুয়ারান্টিনে
আছি
আপাতত
যদিও বিদেশ মোর হয়নিকো যাওয়া
শরীলও মাশাল্লাহ সুস্থ
তবু
মাবুদের ইশারায় এ কি হল?

বেপারটা এমনও নয়, পুরা বাসা জুড়ে মোর আনাগোনা
যেতে পারি যেথা খুশি, পাকঘরে বানাতে পারি কফি
খাটঘরে বিছানা জুড়ে খেতে পারি গড়াগড়ি
বৈঠকখানায় বসে দেখতে পারি তাগড়া তাগড়া হিন্দি নায়িকার ঘাগড়া।
কিংবা চাইলেই যাব আলামিন ভাতের হোটেলে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে দিব গুলতানি, খাব সিংগারা।


অন্যান্য বিজ্ঞানীরা কেন ডারউইনের মতোই সুলেখক হয়ে উঠতে পারেন না?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০২/০৩/২০২০ - ১০:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই খ্যাতিমান জীববিজ্ঞানী এবং বিবর্তনবাদী তাত্ত্বিক ছিলেন একজন মুন্সিয়ান সুলেখক যিনি বিজ্ঞান প্রকাশ এবং প্রচারের মডেল হওয়া উচিত ছিলেন।


ইস্টার্ন ক্রিকেট এসোসিয়েশান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০২০ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ক্যাঙ্গারুর দেশে যারা স্নাতক পর্যায়ে পড়াশুনা করেন তাদের বেশিরভাগ ছাত্রকেই কাজ করতে হয়। একে তো গাদা গাদা পড়ার খরচ, তার উপর থাকা খাওয়ার খরচ, দেশে যত টাকা পয়সাই থাকুক, কাঁহাতক আর বাড়ি থেকে আনা যায়। না হয় পড়ার খরচটা আনা গেল, কিন্তু বাকি খরচের কিছুটা যদি কাজ করে আয় করা যায়, মন্দ কি?