সমুদ্রের নীলাভ লবণ, বিপুল ফেনীল ঢেউ
আর সূর্যকিরণ, যখন তোমার ওপর ঝাপটে পড়ে
ইসলানেগ্রায়, তখন আমি চেয়ে দেখি কর্মব্যস্ত বোলতাটিকে,
স্বকীয় পৃথিবীর মধুর কাছে ওর আত্মসমর্পণ।
দেখি ওর নিয়ত আসা-যাওয়া; নিয়ন্ত্রিত, সোনালী উড়ান।
যেন কোনো অদৃশ্য, সরল তারে ও পিছলে যায়,
দৃপ্ত নাচে, নিপুণ ভঙ্গিমায়। দেখি ওর পিয়াসী কোমর,
একটি একটি করে ওর সূক্ষ্ম সুঁচ নিঃশেষিত হওয়া।
একটি অনচ্ছ কমলা রংধনুর ভেতর
বাস থেকে নেমেই ক্যাফেটেরিয়ার সামনে চলে এলো রাব্বি। প্রতিদিনের মতোই বসে পড়লো অডিটোরিয়ামের সামনের ঢালুমতো জায়গাটায়। একটা, দু’টো করে অন্য বাসগুলোও চলে আসছে … সকালের ক্লাস শুরু হতে এখনো মিনিট বিশেক বাকি। ব্যাগ কাঁধে ছাত্র-ছাত্রীরা হেঁটে যাচ্ছে – কেউ ক্লাসের দিকে, কেউ ক্যাফের দিকে, আবার ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ হয়ে চলছে হালকা গল্প-গুজব।
বছর চারেক আগে!
চুনারুঘাটের সীমানা থেকে ফিরছিলাম আমরা!
বাহন ছিলো মোটরসাইকেল!
তাই মন চাইলেই থামছিলাম, মন চাইলেই ছুটছিলাম!
এমন করতে করতে চোখ পড়েছিলো সুরমা টি এস্টেটের সুরম্য বাগানে! মনেও বেশ ধরেছিলো বাগানটা!
[justify]বিভিন্ন ফর্মের মধ্যে, উচ্চতা আর ওজনের পাশাপাশি সনাক্তকারী চিহ্ন লিখতে হয়। আমি সবসময়েই ওখানে লিখি, ডান চোখের পাশে কাটা দাগ। এই সনাক্তকারী চিহ্নের পেছনে একটা দুঃখজনক এবং শিক্ষামূলক গল্প আছে।
চার চাকার গাড়ি
১.
বাসা থেকে ভার্সিটি যাওয়ার জন্য সবসময় শাটল বাস সার্ভিসই ব্যবহার করা হয়। বেশি দূর না অবশ্য, হেঁটে যেতে ২৫ মিনিটের মত লাগে। কিন্তু বাস থাকলে ২৫ মিনিট হাঁটার হ্যাপা কে পোষায়? কিন্তু আজ হাঁটতে হলো।
[প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গাগারিনের জার্নাল থেকে অনূদিত]
টি মাইনাস ১৫ মিনিটের ঘোষণা আসতেই সীল করা দস্তানাজোড়া হাতে গলিয়ে নিলাম, পরে নিলাম হেলমেট।
টি মাইনাস ৫ মিনিট! টি মাইনাস ১ মিনিট, তারপর হূশ করে রকেটের ছুটে চলা!