একটা বিজ্ঞাপন করার সুযোগ পেলাম। সরিষার তেলের বিজ্ঞাপন। মূল বিজ্ঞাপনের একদম শেষ অংশের ক্লিপ। এক সেকেন্ডের উপস্থিতি। তবে গুরুত্বপূর্ণ। হাতে সরিষার তেলের বোতল হাতে আমরা চার অভিনেতা দাড়িয়ে থাকব। সবার পড়নে পাঞ্জাবি পায়জামা। যার যার পাঞ্জাবি ঠিক করা আছে। আমার পড়েছে সবুজ কালার, হালকা কলাপাতা কালারের, সাথে সাদা পায়জামা। নতুন ঝকঝকে কাপড়। এই বিজ্ঞাপনের জন্যই কেনা হয়েছে। শুটিং শেষে সবাইকে দিয়ে দেয়া হবে। উপহার। অভিনেতাও হয়ে গেলাম উপহারও পেলাম।
১।
সেদিনের সোনা রোদে চমৎকার ড্রাইভ শেষে অফিসে পৌঁছে যার যাথে পরিচয়, তার নামটি পড়তেই আমার মন ভালো হয়ে গিয়েছিল।
এদেশে প্যানসি নামে একটা ফুল ফোটে, স্প্রিং থেকে ফোটা শুরু করে এরা নানা বর্ণে। সামার, ফল শেষ করে শীত এলেও এরা ফুটতেই থাকে। এদের ঠাণ্ডা সহ্য করার অসীম ক্ষমতার জন্য এখানে রোড আইল্যান্ডে গুলোতে বা অফিস এবং বাগান গুলোর সৌন্দর্য বাড়াতে এরা ব্যবহৃত হয় ব্যাপক ভাবে। এদের শুধু মাত্র নিয়মিত জল দেয়া ছাড়া আর তেমন কোন যত্নআত্তিও লাগে না।
[justify]
ছবি। রোমান্টিক রিগা
শেষ পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে অনেক দেরী করে ফেললাম; নিত্যদিনের যান্ত্রিকতা তো আছেই, তার উপর গেল বিশ্বকাপ। কি করি বলুন! আশাকরছি এই লেখাটা পড়ে অপেক্ষা করে থাকার ক্ষোভটা বেমালুম ভুলে যাবেন।
পিছনের পর্বগুলো এখানে সাজানো পাবেন চমৎকার ভাবে, ধন্যবাদ সচলায়তনকে।
শেষের শুরুটা তাহলে শেষ করে ফেলা গেল, আসুন তাহলে শেষের শেষটা নিয়ে লেগে পরি।
বৈশাখ মাসে যেমন সুর্যের তেজ বেশি থাকে,
মাঘ মাসে যেমন শীতের তেজ বেশি থাকে,
তেমনি রমজান মাসে মুমিনের ইমানী তেজটা একটু বেশিই থাকে ।
বাংলার মুমিনদের জিহাদী জোশ ব্যপারটা অনেকটা ১২ মেসে বাতের মতই । সাথে থাকে সারা বছরই, তবে বাত যেমন শীতের মাসে একটু বেশী চাগিয়ে উঠে , প্রতি রমজানেই আমাদের মুমিন ভাইদের জিহাদের জোশটাও আর ৮/১০ টা মাসের চেয়ে একটু বেশিই পীড়া দেয় । তবে গত কয়েকটা বছর বেশ পানসে রমজান মাস কাটাতে হয়েছে তাদের । মনের মত কোন জিহাদের ভেন্যু না পাওয়ায় ফেসবুকে ডিজিটাল জিহাদ করেই কাটিয়ে দিতে হয়েছে অগুনিত মুমিনকে ।
কাক ভোরে ঘুম ভাঙলেও অনেকক্ষণ দুই চোখ বুজে শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। কান পাততে ইচ্ছে করে নৈশব্দের গহীন কুহরে, কোন অনুদ্দেশের পাড় থেকে সেখানে ভেসে আসে নিলীয়মান কিছু ভৈরবী সুর...।
হয়তো কোন বোষ্টমী বাড়ীর পেছনের সরু পথ দিয়ে যেতে যেতে তার ছোট্ট একতারায় প্রভাতী সুরে ঘুম ভাঙানিয়া গায়,
"প্রভাত সময়ে
শচীর আঙিনার মাঝে
গৌর চাঁদ নাচিয়া বেড়ায় রে।
জাগ নি গো শচী মতো
গৌর আইল প্রেম দাতা
[justify]১৯৯০ সাল। ততদিনে কার্ল স্যাগান একজন জীবন্ত কিংবদন্তী। ভয়েজার-১ যখন আমাদের সৌরজগত ছেড়ে আরো বাইরে চলে যাচ্ছিলো, তখন স্যাগান নাসাকে অনুরোধ করলেন, যাতে যাওয়ার আগে পৃথিবীর একটা ছবি তোলা হয় ঐ দূরত্ব থেকে।
পশ্চিম আফ্রিকার ‘ওয়াগাদুগু’ সাম্রাজ্যের রাজাদের উপাধি ছিল ‘ঘানা’। তাই একে ‘মধ্যযুগীয় ঘানা’ সাম্রাজ্য-ও বলা হত। আর এই সাম্রাজ্যের নামানুসারে ‘ঘানা’ দেশটির নামকরণ করা হয়। ১৯৫৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্বে ঘানার আর এক নাম ছিল ‘গোল্ড কোস্ট’। কারন ১৫ শতকে পর্তুগীজরা যখন উপনিবেশ স্থাপনের উদ্দেশ্যে দেশটিতে আসে তখন আঙ্কোব্রা আর ভোল্টা নদীর মাঝখানে প্রচুর স্বর্ণের সন্ধান পায়, যে কারনে একে ‘গোল্ড কোস্ট’ আখ্
আগের পর্বঃ হিমালয়ের কোলে- ল্যাংটাং ভ্যালি ট্রেক-১
ব্যাম্বুতে রাত্রিযাপন-
[justify][justify]