গতবার কিছু ছবি পোস্ট দিয়েছিলাম। অনেকের কাছে থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনাপেয়ে সাথে সাথে আরো কিছু ছবির পোস্ট দিতে লোভ সাম্লাতে পারলাম না।
আমরা এখন যে যায়গাটায় দাঁড়িয়ে আছি এটা শাহবাগ মোড়। অবশ্য এটাকে আমরা ‘প্রজন্ম চত্বর’ বলতেই বেশি পছন্দ করি। এই প্রজন্ম চত্বরেই আমাদের জাতিসত্ত্বার পুনর্জাগরণের শুরু। ভাবছেন, তিরিশ লাখ শহীদ আর সাড়ে চার লাখ (চার লাখ আটষট্টি হাজার১) নির্যাতিত নারীর মূল্যে যে দেশ স্বাধীনতা পেল তার মূল চেতনা ঢাকা পড়ে যায় কিভাবে?
- মামা, আপনার একটা চিঠি আছে।
ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল চিকিৎসাবিজ্ঞানের একজন ছাত্র হবার। আমার মামা ডাক্তার। আমার খালা ডাক্তার। তাদেরকে মানুষ যেভাবে সম্মান করত একটা জিনিসই ভাবতাম সমাজে আর্থিক এবং সামাজিকভাবে সচ্ছল হতে গেলে চিকিৎসক হতে হবে। একজন চিকিৎসক সৎ ভাবে জীবন যাপন করেও সচ্ছল জীবনযাপন করতে পারেন। অবশ্য সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি যেভাবে প্রবেশ করেছে সে ক্ষেত্রে এই পেশার ভিতরেও প্রভাব পড়েছে। অস্বীকার করে উপায় নাই অনেকে
একদিন হঠাৎ স্কুল ছুটি হয়ে গেল আগ ভাগে ।
স্কুল কম্পাউন্ডের বাইরে এসে দেখি সব শূন্য, কেমন ফাঁকাফাঁকা চারদিক ! আমি ভ্যাবলার মত কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকি । প্রচণ্ড গরমে ঘামে চুপচুপে হয়ে গেছে আমার স্কুল ড্রেস । কিছুদূর হেঁটে বাস স্টপেজে এসে দাঁড়াই ।
বাড়ি যাব !
একটার পর একটা বাস এসে থামে । আমি একটাতেও উঠি না । ভ্যাবলার মত দাঁড়িয়ে থাকি !
সবুজ রঙের একটা বাস এসে থামে । খালি বাস।
মুজিবর সাহেবের মেজাজ ভয়ঙ্কর রকমের খারাপ। তিনি অফিসের চেয়ারে ঝিম ধরে বসে আছেন আর খেয়াল করছেন ডেস্কে কাজের চাপ বেছে বেছে আজকেই বেশি, একারণে তাঁর মেজাজ আরো খারাপ হচ্ছে। অকারণে ধমকাচ্ছেন সবাইকে। পিওন চা রেখে গেছে অনেকক্ষণ, মুজিবর সাহেব খেয়াল করলেন না। পিওনকে ডেকে দিলেন কড়া ধমক। ব্যাংকের বিজনেস ফ্লোরে উচ্চস্বরে কথা বলা নিষিদ্ধ, সবাই কেমন ফিস ফিস করে কথা বলে। প্রাইভেট ব্যাংক গুলোর এই এক প্র্যাকটিস দাঁড়ি
“আমি এমন কিছু করিনি, যার ফলে কেউ তা লিপিবদ্ধ করার মতো মূল্যবান বিবেচনা করতে পারে। আমি মরে পচে গেলে আমাকে বিস্মৃত না হওয়ার একমাত্র সুযোগ হতে পারে পড়ার মূল্যবান কিছু রেখে যাওয়া। বহু ঐতিহাসিক ঘটনা আমি প্রত্যক্ষ করেছি এবং সেইসব ঘটনাকে একটি সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে যারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, একজন সাংবাদিক হিসেবে আমি তাদের সাক্ষাৎকার গ্রহন করেছি.................. এই আত্মজীবনী বয়োবৃদ্ধের সন্তানের মতো। এটি থেকে বেশি কিছু আশা করা যথার্থ হবে না। এর মধ্যে আছে কিছু গালগল্প, কিছু সুড়সুড়ি, কিছু খ্যাতি নাশ, কিছু বিনোদন............”
বিশ্ব রাজনীতিতে রাশিয়া নামের এক নতুন মেরুর আবির্ভাব ঘটলো| "এক ঘর মে দো পীর" হওয়াতে নতুন পীরের মুরিদসহ অনেকই "বিশ্ব রাজনীতিতে ভারসাম্য এলো" এই অজুহাতে আনন্দিত হওয়ার সুযোগ খুঁজছে| কিন্তু সিরিয়া হয়ে ক্রিমিয়া দখল এবং তত্পরবর্তী রাজনীতি বলে দেয় এটা কোন ভারসাম্য-ভারসাম্য খেলা নয় বরং এক নতুন ভূ-রাজনৈতিক ভাগ-বাটোয়ারার পর্ব শুরু হয়েছে|
ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।